ক্রিকেটের বিস্ময়
বালক
মুস্তাফিজ! যাকে
নিয়ে
ক্রিকেট বিশ্বে
চলছে
আলোচনার ঝড়। প্রতিটি খেলায়
রেখে
চলেছেন
সাফল্যের চিহ্ন। বাঘা
বাঘা
ব্যাটসম্যানরাও তাকে
সমীহ
করে
চলে। এইতো
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দল ভালো না
করলেও
ব্যক্তিগত সাফল্যে উজ্জ্বল তিনি। তাইতো
বিশ্বকাপ মিশন
শেষে
সবুজ-শ্যামলিমায় ঘেরা সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলার তারালির তেঁতুলিয়ায় নিজ
গ্রামের গিয়ে
মুক্ত
বাতাসে
গা
ভাসিয়ে
ঘুরে
বেড়াচ্ছেন মুস্তাফিজ।
তার
গ্রামের বাড়িতে
গিয়ে
দেখা
যায়,
বাবা
মায়ের
সান্নিধ্যে এসে
ছোট্ট
শিশুদের কোলে
তুলে
আদর
করছেন
মুস্তাফিজ। আত্মীয়
স্বজনের সঙ্গে
সাক্ষাত করছেন,
আর
গ্রামের ছায়ায়
উন্মুক্তভাবে ঘুরে
বেড়িয়ে
ফিরে
যাচ্ছেন সেই
শিশুকালের পুরনো
দিনগুলিতে। বাড়ির
ছোট
ছেলের
আবদার
অনুযায়ী বাবা
পছন্দের বাজার
করে
নিয়ে
আসছেন।
মা
তার
জন্য
ভাল
খাবার
রান্না
করছেন।
শুক্রবার দুপুরে তার বাড়ি সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলার তারালি ইউনিয়নের তেঁতুলিয়ায় যেয়ে অন্যরকম মুস্তাফিজকে দেখেছি আমরা। অত্যন্ত খোলামেলাভাবে সবার সঙ্গে কথাবার্তা বলছেন। হাসিখুশি আর গল্পগুজবের মধ্যে কাটিয়ে দিচ্ছেন দিন।
তিনি বললেন ইনজুরির পর এখন আমি শতভাগ ফিট। সব খেলার আগে পরিকল্পনা তো একটা থাকেই। কিন্তু মাঠে নেমে বল আর ব্যাটের গতি দেখে নতুন পরিকল্পনা মাথায় এসে যায়। তখনই সিদ্ধান্ত নিতে হয় কিভাবে ক্রিকেটে ঝাঁকুনি দেয়া যায়।
তার আলাপচারিতায় উঠে আসে ‘আমি বোলিংয়ে আরও উজ্জীবিত হয়েছি। নিজের মধ্যে আরও শক্তি সঞ্চার করেছি। আগামীতে দেখাতে চাই নতুন চমক’। দোয়া চাই সবার। তাসকিন ও সানিকে ওয়ার্ল্ড টি টুয়েন্টিতে নিষিদ্ধ করার ঘটনায় ব্যথা পেয়েছিলাম। এক পরিবারের কেউ অসুস্থ হলে মনটা যেমন খারাপ হয়ে যায়, এক্ষেত্রেও তাই হয়েছিল। আমরা পরস্পরের খেলা থেকে নিজেরা শিখি বলে মন্তব্য করেন তিনি।
পুরনো দিনের বন্ধুবান্ধব, স্কুলের শিক্ষক, প্রতিবেশী, স্বজন এবং বাবা মা ও ভাইদের সঙ্গে কয়েকদিন সময় কাটিয়ে ফিরে যাবেন মুস্তাফিজ। এই সময়টুকু গ্রামের আলো হাওয়ায় নিজেকে ধরে রাখতে চাই বলে জানালেন তার স্বজনদের। উন্মুক্ত রাস্তায় মোটরসাইকেল চালিয়ে ঘুরে বেড়ানোর সেই অভ্যাসটুকু আবারও ফিরে পেলেন মুস্তাফিজ। বাড়িতে বসে শিশুদের আদর করছেন আর স্কুল মাঠে ও বাজারঘাটে যেয়ে আপনজনদের সঙ্গে কথাবার্তা বলছেন।
একাধিক অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে নিজেকে লজ্জিতবোধ করছেন মুস্তাফিজ। গ্রামে আসলে ছোটবেলার মুস্তাফিজ বলে ডাকলেই খুবই ভালো লাগে বলে জানান তিনি।
এর পরও সোমবার রাতে স্থানীয় নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও মেম্বরদের এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে মুস্তাফিজ প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকায় অনুষ্ঠানস্থল কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় দর্শক সমাগমে।
শুক্রবার দুপুরে তার বাড়ি সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলার তারালি ইউনিয়নের তেঁতুলিয়ায় যেয়ে অন্যরকম মুস্তাফিজকে দেখেছি আমরা। অত্যন্ত খোলামেলাভাবে সবার সঙ্গে কথাবার্তা বলছেন। হাসিখুশি আর গল্পগুজবের মধ্যে কাটিয়ে দিচ্ছেন দিন।
তিনি বললেন ইনজুরির পর এখন আমি শতভাগ ফিট। সব খেলার আগে পরিকল্পনা তো একটা থাকেই। কিন্তু মাঠে নেমে বল আর ব্যাটের গতি দেখে নতুন পরিকল্পনা মাথায় এসে যায়। তখনই সিদ্ধান্ত নিতে হয় কিভাবে ক্রিকেটে ঝাঁকুনি দেয়া যায়।
তার আলাপচারিতায় উঠে আসে ‘আমি বোলিংয়ে আরও উজ্জীবিত হয়েছি। নিজের মধ্যে আরও শক্তি সঞ্চার করেছি। আগামীতে দেখাতে চাই নতুন চমক’। দোয়া চাই সবার। তাসকিন ও সানিকে ওয়ার্ল্ড টি টুয়েন্টিতে নিষিদ্ধ করার ঘটনায় ব্যথা পেয়েছিলাম। এক পরিবারের কেউ অসুস্থ হলে মনটা যেমন খারাপ হয়ে যায়, এক্ষেত্রেও তাই হয়েছিল। আমরা পরস্পরের খেলা থেকে নিজেরা শিখি বলে মন্তব্য করেন তিনি।
পুরনো দিনের বন্ধুবান্ধব, স্কুলের শিক্ষক, প্রতিবেশী, স্বজন এবং বাবা মা ও ভাইদের সঙ্গে কয়েকদিন সময় কাটিয়ে ফিরে যাবেন মুস্তাফিজ। এই সময়টুকু গ্রামের আলো হাওয়ায় নিজেকে ধরে রাখতে চাই বলে জানালেন তার স্বজনদের। উন্মুক্ত রাস্তায় মোটরসাইকেল চালিয়ে ঘুরে বেড়ানোর সেই অভ্যাসটুকু আবারও ফিরে পেলেন মুস্তাফিজ। বাড়িতে বসে শিশুদের আদর করছেন আর স্কুল মাঠে ও বাজারঘাটে যেয়ে আপনজনদের সঙ্গে কথাবার্তা বলছেন।
একাধিক অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে নিজেকে লজ্জিতবোধ করছেন মুস্তাফিজ। গ্রামে আসলে ছোটবেলার মুস্তাফিজ বলে ডাকলেই খুবই ভালো লাগে বলে জানান তিনি।
এর পরও সোমবার রাতে স্থানীয় নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও মেম্বরদের এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে মুস্তাফিজ প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকায় অনুষ্ঠানস্থল কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় দর্শক সমাগমে।
Info: http://www.manobkantha.com
No comments:
Post a Comment