দিনের শুরুতে সকাল
আমাদের
সকলের
জন্য
বেশ
গুরুত্বপূর্ণ একটি
সময়। সারাদিনের মনমানসিকতা কেমন
থাকবে
তা
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নির্ভর
করে
সকালের
ওপর। সকাল
ভালো
তো
সারাটা
দিনই
ভালো। কিন্তু
সকালেই
যদি
মন-মেজাজ খারাপ হয়ে
যায়
তবে
পুরো
দিনই
মেজাজের বারোটা
বেজে
থাকে। তখন
স্বাভাবিক একটা
জিনিসেও আমাদের
মেজাজ
খারাপ
হয়ে
যায়
এবং
এর
প্রভাব
পড়ে
কাজের
ওপর। তাই
দিনের
শুরুটা
যাতে
ভালোভাবে শুরু
হয়
সে
জন্য
আমাদের
করতে
হবে
কিছু
কাজ। এতে
করে
সকাল
তো
ভালো
যাবেই,
এর
সঙ্গে
পুরো
দিনের
মানসিক
চাপও
দূর
হয়ে
যাবে।
ভোরে
ঘুম
থেকে
ওঠার
চেষ্টা
করুন:
সকালে
যদি
ঘুম
থেকে
উঠতে
দেরি
হয়ে
যায়
তবে
প্রথমেই মেজাজ
খারাপ
হয়ে
যায়।
কারণ
তখন
তাড়াহুড়ো করে
তৈরি
হতে
হয়
এবং
কাজ
করতে
হয়।
তাই
ভোরে
ঘুম
থেকে
ওঠার
অভ্যাস
তৈরি
করুন।
এতে আপনি ধীরে সুস্থে কাজ করতে পারবেন এবং ভালো করে তৈরি হতে পারবেন। মাথায় কোনো চাপ নিয়ে বাসা থেকে বের হতে হবে না। কাজে দেরি হয়ে যাওয়ার ভয়ও থাকবে না।
গোসল করুন: অনেকেই সকালে উঠে গোসল করার সময় পান না। কিন্তু ভোরে ঘুম থেকে উঠলে গোসল করার সময় পাবেন। সকাল শুরু করুন গোসল করে। ৫-১০ মিনিট শাওয়ারের পানির নিচে রাখুন মাথা এবং পুরো দিনের কাজ সম্পর্কে চিন্তা করুন। প্ল্যান করুন। এতে করে মাথা ঠাণ্ডা থাকবে। মনও থাকবে বেশ ভালো।
সকালে শুনুন পছন্দের গান: গান এমন একটি জিনিস যা যে কোনো পরিস্থিতিতে আমাদের মন ভালো করে দেয়ার ক্ষমতা রাখে। সকালে উঠে নিজের পছন্দের গান শুনতে শুনতে গুনগুন করুন সুর। মন বেশ ফুরফুরে থাকবে এবং দেখবেন পুরো দিনের মানসিক চাপ দূর হবে যখনই আপনি গানটি গুনগুন করবেন।
একটু চকোলেট রাখুন সকালের নাস্তায়: চকোলেট মতিষ্কে ভালো লাগার হরমোন ‘সেরেটেনিন’ উৎপন্ন করে। এতে করে দিনের শুরুটা ভালো যাবে এবং যতক্ষণ পর্যন্ত এই হরমোন মস্তিষ্কে উৎপন্ন হবে ততক্ষণই আপনি থাকবেন মানসিক চাপমুক্ত। তাই ছেলেমানুষি শোনালেও সকালের নাস্তায় রাখুন সামান্য চকোলেট।
সকালে নিজেকে উপহার দিন প্রেরণামূলক কোনো বাক্য: দিনের শুরুতে পুরো দিনের জন্য তৈরি এবং আত্মবিশ্বাসী করে তুলতে নিজেকে উপহার দিন প্রেরণামূলক কোনো একটি বাক্য। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে বলুন ‘আমি সুন্দর’ অথবা ‘আমি পারব এই কাজটি করতে কিংবা ‘আমি হব একজন সফল মানুষ।’
এতে আপনি ধীরে সুস্থে কাজ করতে পারবেন এবং ভালো করে তৈরি হতে পারবেন। মাথায় কোনো চাপ নিয়ে বাসা থেকে বের হতে হবে না। কাজে দেরি হয়ে যাওয়ার ভয়ও থাকবে না।
গোসল করুন: অনেকেই সকালে উঠে গোসল করার সময় পান না। কিন্তু ভোরে ঘুম থেকে উঠলে গোসল করার সময় পাবেন। সকাল শুরু করুন গোসল করে। ৫-১০ মিনিট শাওয়ারের পানির নিচে রাখুন মাথা এবং পুরো দিনের কাজ সম্পর্কে চিন্তা করুন। প্ল্যান করুন। এতে করে মাথা ঠাণ্ডা থাকবে। মনও থাকবে বেশ ভালো।
সকালে শুনুন পছন্দের গান: গান এমন একটি জিনিস যা যে কোনো পরিস্থিতিতে আমাদের মন ভালো করে দেয়ার ক্ষমতা রাখে। সকালে উঠে নিজের পছন্দের গান শুনতে শুনতে গুনগুন করুন সুর। মন বেশ ফুরফুরে থাকবে এবং দেখবেন পুরো দিনের মানসিক চাপ দূর হবে যখনই আপনি গানটি গুনগুন করবেন।
একটু চকোলেট রাখুন সকালের নাস্তায়: চকোলেট মতিষ্কে ভালো লাগার হরমোন ‘সেরেটেনিন’ উৎপন্ন করে। এতে করে দিনের শুরুটা ভালো যাবে এবং যতক্ষণ পর্যন্ত এই হরমোন মস্তিষ্কে উৎপন্ন হবে ততক্ষণই আপনি থাকবেন মানসিক চাপমুক্ত। তাই ছেলেমানুষি শোনালেও সকালের নাস্তায় রাখুন সামান্য চকোলেট।
সকালে নিজেকে উপহার দিন প্রেরণামূলক কোনো বাক্য: দিনের শুরুতে পুরো দিনের জন্য তৈরি এবং আত্মবিশ্বাসী করে তুলতে নিজেকে উপহার দিন প্রেরণামূলক কোনো একটি বাক্য। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে বলুন ‘আমি সুন্দর’ অথবা ‘আমি পারব এই কাজটি করতে কিংবা ‘আমি হব একজন সফল মানুষ।’
Info:
http://www.manobkantha.com
No comments:
Post a Comment