চুল
বা
নখ
কাটলে
এক
ফোঁটাও রক্ত
বের
হয়
না। কিন্তু
কেন?
এগুলো
তো
আমাদের
শরীরেরই অংশ!
শরীরের
আর
যেখানেই কাটুক,
রক্ত
বের
হয়ই। কোথাও
কোথাও
কাটলে
তো
রক্তের
বন্যা
বয়ে
যায়। তাহলে
চুল
বা
নখ
কাটলে
যে
একদমই
রক্ত
বের
হয়
না?
ব্যাপারটা কি
কঠিন
মনে
হচ্ছে?
উত্তর
কিন্তু
এক
হিসেবে
খুব
সহজ।
আমাদের শরীরের সেই সব স্থান কেটে গেলেই রক্ত বের হয়, যেখানে রক্ত থাকে! চুল বা নখে তো রক্তই নেই। আর তাই তো চুল কাটলে কিংবা নখ কেটে ফেললে কোনো রক্তই বের হয় না। চুল তৈরি হয় এক বিশেষ ধরনের মৃত কোষ দিয়ে। এই কোষগুলোর ভেতরেই যথেষ্ট প্রোটিন জমা থাকে। তাই আলাদা করে রক্ত দিয়ে অক্সিজেন বহন করে আনতে হয় না। রক্তের কাজই মূলত সারা শরীরে অক্সিজেন পরিবহন করা। যেখানে অক্সিজেন আনারই কোনো দরকার নেই, সেখানে আর রক্তপ্রবাহ রেখে লাভ কী!
কাজেই চুলে রক্ত চলাচল করে না। তাই চুল কাটলে রক্ত বের হওয়ার প্রশ্নই আসে না।
তবে নখের কোষগুলো কিন্তু মৃত নয়। এগুলো এক ধরনের জীবিত কোষ। এগুলোতেও বিশেষ উপায়ে প্রোটিন জমা থাকে। তাই এখানেও রক্তপ্রবাহের দরকার হয় না। তবে নখ বেশি কাটতে গেলে কিন্তু একটা বিপদ আছে। নখের নিচের মাংসপিণ্ডটা একটু বেশিই সংবেদনশীল। তাই নখ বেশি কেটে ফেললে ওই মাংসপিণ্ডতে ব্যথা পাওয়ার আশঙ্কা থেকেই যাবে।
আমাদের শরীরের সেই সব স্থান কেটে গেলেই রক্ত বের হয়, যেখানে রক্ত থাকে! চুল বা নখে তো রক্তই নেই। আর তাই তো চুল কাটলে কিংবা নখ কেটে ফেললে কোনো রক্তই বের হয় না। চুল তৈরি হয় এক বিশেষ ধরনের মৃত কোষ দিয়ে। এই কোষগুলোর ভেতরেই যথেষ্ট প্রোটিন জমা থাকে। তাই আলাদা করে রক্ত দিয়ে অক্সিজেন বহন করে আনতে হয় না। রক্তের কাজই মূলত সারা শরীরে অক্সিজেন পরিবহন করা। যেখানে অক্সিজেন আনারই কোনো দরকার নেই, সেখানে আর রক্তপ্রবাহ রেখে লাভ কী!
কাজেই চুলে রক্ত চলাচল করে না। তাই চুল কাটলে রক্ত বের হওয়ার প্রশ্নই আসে না।
তবে নখের কোষগুলো কিন্তু মৃত নয়। এগুলো এক ধরনের জীবিত কোষ। এগুলোতেও বিশেষ উপায়ে প্রোটিন জমা থাকে। তাই এখানেও রক্তপ্রবাহের দরকার হয় না। তবে নখ বেশি কাটতে গেলে কিন্তু একটা বিপদ আছে। নখের নিচের মাংসপিণ্ডটা একটু বেশিই সংবেদনশীল। তাই নখ বেশি কেটে ফেললে ওই মাংসপিণ্ডতে ব্যথা পাওয়ার আশঙ্কা থেকেই যাবে।
তথ্যসূত্র:
http://www.manobkantha.com
No comments:
Post a Comment