মায়ের
দুধের
বিকল্প
হিসেবে
শিশুদের বিভিন্ন গুঁড়া
দুধ
খাওয়ানো হয়। এতে
শিশুর
স্বাস্থ্য ঝুঁকি
বেড়ে
যায়। এ
গুঁড়া
দুধ
শিশুর
মস্তিষ্ক ও
শরীর
গঠনে
সহায়ক
ভূমিকা
পালন
করতে
পারে
না। সেজন্য
গুড়ো
দুধের
উপর
নির্ভরশীল না
হয়ে
শিশুকে
মায়ের
দুধ
খাওয়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।
বুধবার
সকালে
রাঙামাটি সিভিল
সার্জন
কার্যালয়ে “মাতৃদুগ্ধ বিকল্প,
শিশু
খাদ্য,
বাণিজ্যিকভাবে প্রস্তুতকৃত শিশুর
বাড়তি
খাদ্য
ও
উহা
ব্যবহারের সরঞ্জামাদি (বিপনন
নিয়ন্ত্রণ) আইন
২০১৩”
শীর্ষক
এক
মতবিনিময় সভায়
এসব
কথা
বলেন
রাঙামাটি জেলার
চিকিৎসকরা। ন্যাশনাল নিউট্রিশন সার্ভিস ও
বাংলাদেশ ব্রেস্টফিডিং ফাউন্ডেশন এই
সভার
আয়োজন
করে।
সভায়
জেলা,
উপজেলা,
ইউনিয়ন
পর্যায়ে কর্মরত
চিকিৎসক, সেবিকা,
এনজিও
প্রতিনিধি, সাংবাদিক অংশ
নেন।
সভায় মাতৃদুগ্ধ বিকল্প, শিশু খাদ্য বিষয়ক আইন সম্পর্কে পাওয়ার পয়েন্টের মাধ্যমে ধারণা দেন বাংলাদেশ ব্রেস্টফিডিং ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধি আকরাম হোসেন।
এ সময় তিনি বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে বিভিন্ন গুঁড়া দুধ কোম্পানি আকর্ষণীয় বিজ্ঞাপন দিয়ে শিশুর মাদের গুঁড়া দুধ খাওয়ানোর প্রবণতা বাড়ানোর চেষ্টা করছে। এই লোভনীয় বিজ্ঞাপন দেখে মায়েরা তাদের শিশুদের গুঁড়া দুধ খাওয়ায়ে তাদের শিশুদের ভবিষ্যৎ নষ্ট করে দিচ্ছেন। তিনি বলেন, ফিডার হতে দুধ খাওয়া সহজ হওয়ায় শিশুকে একবার ফিডার থেকে দুধ দিলে সে শিশু আর মায়ের দুধ খেতে চায় না। এতে শিশুর স্বাস্থ্য হুমকিতে পড়ে। এতে করে শিশু এবং শিশুর পরিবারের ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তার পড়ে। এর কারণে অটিজমসহ শিশুর বিভিন্ন রোগ হয়।
রাঙামাটি সিভিল সার্জন স্নেহ কান্তি চাকমা বলেন, মায়ের দুধের বিকল্প নেই। তাই শিশুকে অবশ্যই মায়ের দুধ খাওয়াতে হবে। অনেক চিকিৎসক মায়ের বিকল্প দুধ হিসেবে বিভিন্ন কোম্পানির গুঁড়া দুধ লিখে দেন। এসব কাজ না করতে চিকিৎসকদের নির্দেশ দেন সিভিল সার্জন।
সভায় আরো বক্তব্য দেন, রাঙামাটি জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার রাফিকুজ্জামান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শহিদ উল্লাহ, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার চিত্ত রঞ্জন পাল, রাঙামাটি প্রেসক্লাব সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন রুবেল, পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. বেবী ত্রিপুরা রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক কর্মকর্তা ডা. মংক্যছিং প্রমুখ।
সভায় মাতৃদুগ্ধ বিকল্প, শিশু খাদ্য বিষয়ক আইন সম্পর্কে পাওয়ার পয়েন্টের মাধ্যমে ধারণা দেন বাংলাদেশ ব্রেস্টফিডিং ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধি আকরাম হোসেন।
এ সময় তিনি বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে বিভিন্ন গুঁড়া দুধ কোম্পানি আকর্ষণীয় বিজ্ঞাপন দিয়ে শিশুর মাদের গুঁড়া দুধ খাওয়ানোর প্রবণতা বাড়ানোর চেষ্টা করছে। এই লোভনীয় বিজ্ঞাপন দেখে মায়েরা তাদের শিশুদের গুঁড়া দুধ খাওয়ায়ে তাদের শিশুদের ভবিষ্যৎ নষ্ট করে দিচ্ছেন। তিনি বলেন, ফিডার হতে দুধ খাওয়া সহজ হওয়ায় শিশুকে একবার ফিডার থেকে দুধ দিলে সে শিশু আর মায়ের দুধ খেতে চায় না। এতে শিশুর স্বাস্থ্য হুমকিতে পড়ে। এতে করে শিশু এবং শিশুর পরিবারের ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তার পড়ে। এর কারণে অটিজমসহ শিশুর বিভিন্ন রোগ হয়।
রাঙামাটি সিভিল সার্জন স্নেহ কান্তি চাকমা বলেন, মায়ের দুধের বিকল্প নেই। তাই শিশুকে অবশ্যই মায়ের দুধ খাওয়াতে হবে। অনেক চিকিৎসক মায়ের বিকল্প দুধ হিসেবে বিভিন্ন কোম্পানির গুঁড়া দুধ লিখে দেন। এসব কাজ না করতে চিকিৎসকদের নির্দেশ দেন সিভিল সার্জন।
সভায় আরো বক্তব্য দেন, রাঙামাটি জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার রাফিকুজ্জামান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শহিদ উল্লাহ, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার চিত্ত রঞ্জন পাল, রাঙামাটি প্রেসক্লাব সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন রুবেল, পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. বেবী ত্রিপুরা রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক কর্মকর্তা ডা. মংক্যছিং প্রমুখ।
Info : http://www.manobkantha.com
No comments:
Post a Comment