কোলেস্টেরল হলো
চর্বিজাতীয় উপাদান,
যা
রক্তে
জমে। যাদের
রক্তে
কোলেস্টেরল বেশি,
তারা
কোনো
রকম
দুশ্চিন্তা ছাড়াই
খেতে
পারে
বেগুন। কারণ
বেগুনে
কোনো
চর্বি
বা
কোলেস্টেরল নেই। পাকস্থলী, কোলন,
ক্ষুদ্রান্ত্র, বৃহদান্ত্রের (এগুলো
পেটের
ভেতরের
অঙ্গ)
ক্যান্সারকে প্রতিরোধ করে। যে
কোনো
ক্ষতস্থান শুকাতে
সাহায্য করে
বেগুন। বেগুনে
আয়রনও
রয়েছে,
যা
রক্ত
বাড়াতে
সাহায্য করে। তাই
রক্তশূন্যতার রোগীরাও খেতে
পারে
এই
সবজি। এতে
চিনির
পরিমাণ
খুবই
সামান্য।
তাই
ডায়াবেটিসের রোগী,
হৃদেরাগী ও
অধিক
ওজনসম্পন্ন ব্যক্তিরা নিঃসংকোচে খেতে
পারে
বেগুন।
বেগুনে
রয়েছে
রিবোফ্লাভিন নামক
উপাদান। এই
উপাদান
জ্বর
হওয়ার
পরে
মুখ
ও
ঠোঁটের কোণের
ঘা,
জিহ্বার ঘা
প্রতিরোধ করে।
দূর
করে
জ্বর
জ্বর
ভাব।
পাকস্থলী, কোলন,
ক্ষুদ্রান্ত্র, বৃহদান্ত্রের (এগুলো
পেটের
ভেতরের
অঙ্গ)
ক্যান্সারকে প্রতিরোধ করে।
যে
কোনো
ক্ষতস্থান শুকাতে
সাহায্য করে
বেগুন।
বেগুন
ভিটামিন ‘এ’,
‘সি’,
‘ই’
এবং
‘কে’
(ক)
সমৃদ্ধ
সবজি।
ভিটামিন ‘এ’
চোখের
পুষ্টি
জোগায়,
চোখের
যাবতীয়
রোগের
বিরুদ্ধে যুদ্ধ
করে।
আর ভিটামিন ‘সি’ ত্বক, চুল, নখকে করে মজবুত। দেহে রক্ত জমাট বাঁধার বিরুদ্ধে কাজ করে ভিটামিন ‘ই’ ও ‘কে’। তবে অ্যালার্জির সমস্যা থাকলে বেগুন পরিহার করা উচিত। বেগুন অধিকাংশ মানুষের অ্যালার্জি বাড়িয়ে দেয়। জিঙ্কের ঘাটতি পূরণ করার জন্য ডায়রিয়া চলাকালীন বেগুনের তরকারি খাওয়া অনুচিত। ডায়রিয়া ভালো হয়ে যাওয়ার পরে বেগুনের তরকারি খাবেন।
আর ভিটামিন ‘সি’ ত্বক, চুল, নখকে করে মজবুত। দেহে রক্ত জমাট বাঁধার বিরুদ্ধে কাজ করে ভিটামিন ‘ই’ ও ‘কে’। তবে অ্যালার্জির সমস্যা থাকলে বেগুন পরিহার করা উচিত। বেগুন অধিকাংশ মানুষের অ্যালার্জি বাড়িয়ে দেয়। জিঙ্কের ঘাটতি পূরণ করার জন্য ডায়রিয়া চলাকালীন বেগুনের তরকারি খাওয়া অনুচিত। ডায়রিয়া ভালো হয়ে যাওয়ার পরে বেগুনের তরকারি খাবেন।
Info:
http://www.manobkantha.com
No comments:
Post a Comment