সারাদিনের কাজকর্মের পর
আমাদের
শরীর
স্বাভাবিকভাবেই ক্লান্ত হয়ে
পড়ে। তখন
ঘুমের
প্রয়োজন হয়। ঘুম
কম
হলে
তাকে
অনিদ্রা বা
ইনসোমনিয়া বলা
হয়।
ঘুম
আসতে
দেরি
হওয়া,
বারবার
ঘুম
ভেঙে
যাওয়া,
একবার
ঘুম
ভাঙলে
পরে
আর
ঘুম
না
আসা,
খুব
সকালে
ঘুম
ভেঙে
যাওয়া
ইত্যাদি অনিদ্রা বা
ইনসোমনিয়ার লক্ষণ। ঘুম
না
হলে
কর্মক্ষমতা কমে
যায়। কারো
কারো
ক্ষেত্রে মাঝে
মাঝে
রেগে
যাওয়া
বা
প্রতিক্রিয়া দেখানোর প্রবণতা দেখা
যায়। মেজাজ
খিটখিটে হয়ে
পড়ে। বিষণ্নতা বা
হতাশাগ্রস্ত হয়ে
পড়ার
ঝুঁকি
বেড়ে
যায়। উদ্বেগজনিত সমস্যা
হওয়ার
ঝুঁকি
বাড়ে। ঘুম
না
হলে
রোগ
প্রতিরোধ ক্ষমতা
দুর্বল
হয়ে
পড়ে। ঘুম
না
হলে
ওজন
বেড়ে
যায়। কেননা
ঘুম
না
হলে
লেপটিন
নামের
হরমোন
কমে
যায়। এতে
ক্ষুধা
বেশি
লাগে। ফলে
খাওয়ার
পরিমাণ
বেড়ে
যায়
এবং
ওজন
বাড়ে। উচ্চ
রক্তচাপ হওয়ার
আশঙ্কা
থাকে। ঘুম
না
হলে
হৃদরোগের ঝুঁকি
বাড়ে। তাই
নিয়মিত
আট
থেকে
নয়
ঘণ্টা
ঘুমানো
জরুরি।
Info: http://www.manobkantha.com
Info: http://www.manobkantha.com
সারাদিনের
কাজকর্মের পর আমাদের শরীর স্বাভাবিকভাবেই ক্লান্ত হয়ে পড়ে। তখন ঘুমের
প্রয়োজন হয়। ঘুম কম হলে তাকে অনিদ্রা বা ইনসোমনিয়া বলা হয়। ঘুম আসতে দেরি
হওয়া, বারবার ঘুম ভেঙে যাওয়া, একবার ঘুম ভাঙলে পরে আর ঘুম না আসা, খুব
সকালে ঘুম ভেঙে যাওয়া ইত্যাদি অনিদ্রা বা ইনসোমনিয়ার লক্ষণ। ঘুম না হলে
কর্মক্ষমতা কমে যায়। কারো কারো ক্ষেত্রে মাঝে মাঝে রেগে যাওয়া বা
প্রতিক্রিয়া দেখানোর প্রবণতা দেখা যায়। মেজাজ খিটখিটে হয়ে পড়ে। বিষণ্নতা বা
হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। উদ্বেগজনিত সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি
বাড়ে। ঘুম না হলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ে। ঘুম না হলে ওজন বেড়ে
যায়। কেননা ঘুম না হলে লেপটিন নামের হরমোন কমে যায়। এতে ক্ষুধা বেশি লাগে।
ফলে খাওয়ার পরিমাণ বেড়ে যায় এবং ওজন বাড়ে। উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার আশঙ্কা
থাকে। ঘুম না হলে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। তাই নিয়মিত আট থেকে নয় ঘণ্টা ঘুমানো
জরুরি। - See more at:
http://www.manobkantha.com/2016/04/18/119500.php#sthash.5a70QVzw.dpuf
No comments:
Post a Comment