১.
চীনের
ক্রীড়াবিদরা বহুদিন
ধরেই
নিজেদের দক্ষতা
বৃদ্ধির জন্য
বিভিন্ন প্রাণীর বিভিন্ন অঙ্গ
খেত। ১৯৯০
সালে
চীনের
একজন
কোচ
মা
জুনরেন
তার
কোচিংয়ের অধীনে
থাকা
প্রতিযোগীদের দিয়ে
দৌড়ের
অনেকগুলো রেকর্ড
সৃষ্টি
করেন। দাবি
করা
হয়,
তিনি
তার
ক্রীড়াবিদদের শক্তিবর্ধনের জন্য
কচ্ছপের রক্ত,
ছত্রাক
ও
শুঁয়োপোকা মিশিয়ে
এক
ধরনের
পানীয়
পান
করতে
দিতেন। তবে
সবচেয়ে
জনপ্রিয় শক্তিবর্ধক পানীয়
ছিল
হরিণের
পুরুষাঙ্গ থেকে
তৈরি
ওয়াইন। অনেক
আগে
থেকেই
বিভিন্ন ভেষজ
দ্রব্য
মিশিয়ে
এই
পানীয়
বিভিন্ন রোগের
উপশমকারী হিসেবে
ব্যবহার করা
হতো
পুরো
চীন
জুড়ে। ২০০৮
এর
বেইজিং
অলিম্পিক থেকে
খেলোয়াড়দের জন্য
এই
পানীয়
হন
নিষিদ্ধ করা
হয়েছে।
২. প্রথমে একটি ব্যাঙ নিয়ে সেটাকে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়। এরপর ব্যাঙটির পেট বরাবর দুটি ছিদ্র করা হয়। এরপর গরম শিমের ঝোল, মধু, ঘৃতকুমারী (অ্যালো ভেরা), ম্যাকা নামের গাছে শিকড়ের মাঝে ব্যাঙটিকে গলিয়ে মিশিয়ে ফেলা হয়। পুরো মিশ্রণটি দেখতে হয় মিল্ক-শেকের মতো! এ পানীয় এতটাই জনপ্রিয় যে টিটিকাকা হ্রদে এই প্রজাতির ব্যাঙের সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে হ্রাস পেয়েছে।
৩. চীনের সিচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অ্যান ইয়ানশি পান্ডার মলের ওপর গ্রিন টি তৈরির একটি পদ্ধতি নিজের নামে পেটেন্ট করেছেন।তিনি তার নতুন এই ‘সৃষ্টি’ চধহফধ ঊপড়ষড়মরপধষ ঞবধ শিরোনামে তিনটি গ্রেড বা ভাগে বিক্রি করেন। আর বিক্রি করছেন খুবই স্বল্প পরিমাণে, যে কারণে এই বিশেষ চায়ের দাম মোটামুটি আকাশ ছোঁয়া। সবচেয়ে উন্নত মানের পান্ডার মল মিশ্রিত চায়ের দাম কত জানেন? প্রায় ৪ লাখ ৪৪ হাজার ইউয়ান বা ৭২ হাজার মার্কিন ডলার। বিক্রি করার সময় ইয়ানশি একটি পান্ডার পোশাক পরে থাকেন। তিনি তার বিজ্ঞাপনে বলেন, পান্ডারা যে খাবার খায় তার থেকে মাত্র ৩০ ভাগ পুষ্টি পদার্থ হিসেবে গ্রহণ করে। বাকি ৭০ ভাগ বের হয়ে আসে মল হিসেবে।
৪. সুইফটলেটস নামে চীনে এক ধরনের পাখি আছে। এরা ডালপালা বা পাতা দিয়ে বাসা বানানো ছাড়াও আরো একটা কাজ করে। এরা বাসার দেয়ালে এদের আঠালো লালা ফেলে। সেটা পরে শক্ত হয়ে যায়। চীনারা বেশ তৃপ্তি নিয়েই এগুলো খায়। বলা হয় এতে লিভার ও ত্বক ভালো থাকে। পালক ও মল পরিষ্কার করার পর বাসাটি হয়ে ওঠে স্পঞ্জের মতো নরম। সাধারণ একটি বাসা বিক্রি হয় ৫০০ মার্কিন ডলারে। তবে ভালো মানেরগুলো বিক্রি হয় ১৩০০ ডলারে। তবে অনেকেই এত দাম দিয়ে বাসা কিনতে পারে না, তাই অনেকে পাখির বাসার অল্প অল্প অংশ পানিতে মিশিয়ে বোতলে করে বিক্রি করে। সেটা খেতে কিছুটা মিষ্টি, দলা পাকানো ও আঠালো হয়ে থাকে!
৫. যেসব নারী সন্তান জন্ম দেয়ার পর বুড়িয়ে যাওয়ার ভয়ে বিভিন্ন দ্রব্য বা প্রসাধনী ব্যবহার করেন, তাদের মাঝে মনে হয় সদ্যপ্রসূত বাচ্চার অমরা বা প্ল্যাসেন্টা এগিয়ে থাকবে। প্ল্যাসেন্টাফ্যাগি নামে এক রীতি আছে যেখানে, সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার পরই মা শিশুটির অমরা খেয়ে ফেলেন। অমরাতে রয়েছে আয়রন, ভিটামিন বি-১২ ও হরমোন। বিশ্বাস করা হয় এটা খেলে সন্তান জন্ম দেয়ার সময় মায়ের শরীরের ওপর দিয়ে যে ধকল যায় সেটা কাটিয়ে ওঠা যায়।
Info: http://www.manobkantha.com
২. প্রথমে একটি ব্যাঙ নিয়ে সেটাকে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়। এরপর ব্যাঙটির পেট বরাবর দুটি ছিদ্র করা হয়। এরপর গরম শিমের ঝোল, মধু, ঘৃতকুমারী (অ্যালো ভেরা), ম্যাকা নামের গাছে শিকড়ের মাঝে ব্যাঙটিকে গলিয়ে মিশিয়ে ফেলা হয়। পুরো মিশ্রণটি দেখতে হয় মিল্ক-শেকের মতো! এ পানীয় এতটাই জনপ্রিয় যে টিটিকাকা হ্রদে এই প্রজাতির ব্যাঙের সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে হ্রাস পেয়েছে।
৩. চীনের সিচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অ্যান ইয়ানশি পান্ডার মলের ওপর গ্রিন টি তৈরির একটি পদ্ধতি নিজের নামে পেটেন্ট করেছেন।তিনি তার নতুন এই ‘সৃষ্টি’ চধহফধ ঊপড়ষড়মরপধষ ঞবধ শিরোনামে তিনটি গ্রেড বা ভাগে বিক্রি করেন। আর বিক্রি করছেন খুবই স্বল্প পরিমাণে, যে কারণে এই বিশেষ চায়ের দাম মোটামুটি আকাশ ছোঁয়া। সবচেয়ে উন্নত মানের পান্ডার মল মিশ্রিত চায়ের দাম কত জানেন? প্রায় ৪ লাখ ৪৪ হাজার ইউয়ান বা ৭২ হাজার মার্কিন ডলার। বিক্রি করার সময় ইয়ানশি একটি পান্ডার পোশাক পরে থাকেন। তিনি তার বিজ্ঞাপনে বলেন, পান্ডারা যে খাবার খায় তার থেকে মাত্র ৩০ ভাগ পুষ্টি পদার্থ হিসেবে গ্রহণ করে। বাকি ৭০ ভাগ বের হয়ে আসে মল হিসেবে।
৪. সুইফটলেটস নামে চীনে এক ধরনের পাখি আছে। এরা ডালপালা বা পাতা দিয়ে বাসা বানানো ছাড়াও আরো একটা কাজ করে। এরা বাসার দেয়ালে এদের আঠালো লালা ফেলে। সেটা পরে শক্ত হয়ে যায়। চীনারা বেশ তৃপ্তি নিয়েই এগুলো খায়। বলা হয় এতে লিভার ও ত্বক ভালো থাকে। পালক ও মল পরিষ্কার করার পর বাসাটি হয়ে ওঠে স্পঞ্জের মতো নরম। সাধারণ একটি বাসা বিক্রি হয় ৫০০ মার্কিন ডলারে। তবে ভালো মানেরগুলো বিক্রি হয় ১৩০০ ডলারে। তবে অনেকেই এত দাম দিয়ে বাসা কিনতে পারে না, তাই অনেকে পাখির বাসার অল্প অল্প অংশ পানিতে মিশিয়ে বোতলে করে বিক্রি করে। সেটা খেতে কিছুটা মিষ্টি, দলা পাকানো ও আঠালো হয়ে থাকে!
৫. যেসব নারী সন্তান জন্ম দেয়ার পর বুড়িয়ে যাওয়ার ভয়ে বিভিন্ন দ্রব্য বা প্রসাধনী ব্যবহার করেন, তাদের মাঝে মনে হয় সদ্যপ্রসূত বাচ্চার অমরা বা প্ল্যাসেন্টা এগিয়ে থাকবে। প্ল্যাসেন্টাফ্যাগি নামে এক রীতি আছে যেখানে, সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার পরই মা শিশুটির অমরা খেয়ে ফেলেন। অমরাতে রয়েছে আয়রন, ভিটামিন বি-১২ ও হরমোন। বিশ্বাস করা হয় এটা খেলে সন্তান জন্ম দেয়ার সময় মায়ের শরীরের ওপর দিয়ে যে ধকল যায় সেটা কাটিয়ে ওঠা যায়।
Info: http://www.manobkantha.com
No comments:
Post a Comment