কথা
ছিল
প্রতিটি দল
লটারির
মাধ্যমে তালিকায় থাকা
খেলোয়াড়দের ডাকতে
পারবে। সে
অনুযায়ী প্রথম
১৩
রাউন্ডে ‘এ’
থেকে
‘ই’
ক্যাটাগরি পর্যন্ত তালিকায় থাকা
ক্রিকেটারদের দলে
নেয়
প্রতিটি দল। এরপর
শুরু
হয়
সাত
আইকন
ও
‘এ’
প্লাস
ক্যাটাগরির খেলোয়াড়দের লটারি। এতে
প্রথম
ধাপে
পাঁচ
আইকনকে
দলে
ভেড়ায়
দলগুলো। শীর্ষ
ক্রিকেটারদের দুই
ক্যাটাগরি থেকে
অবিক্রীত থেকে
যান
আইপিএল
খেলতে
ভারতে
থাকা
সাকিব
আল
হাসান
এবং
মুস্তাফিজুর রহমান
ও
মোহাম্মদ মিঠুন। এই
তিনজনকে দলে
নিতে
লটারিতে অংশগ্রহণ করতে
ইচ্ছে
প্রকাশ
করে
নয়টি
ক্লাব।
সুপার
লিগ
পর্যায়ের আগে
দলে
পাওয়া
যাবে
না
বলেই
মূলত
প্রথম
সুযোগে
সাকিব
ও
মুস্তাফিজকে দলে
নিতে
আগ্রহ
দেখায়নি কোনো
দল। কিন্তু
দ্বিতীয় সুযোগে
লটারিতে নাম
ওঠায়
আবাহনী
তামিম
ইকবালের পর
নিয়ে
নেয়
সাকিবকেও। আর মুশফিকের পর
মুস্তাফিজকে দলে
ভেড়ায়
মোহামেডান। মোহাম্মদ মিঠুন
সুযোগ
পান
লিজেন্ডস অব
রূপগঞ্জে।
আইকনদের দলে নেয়ার প্রথম ধাপে দল পেয়ে যান মাশরাফি বিন মর্তুজা, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মুশফিকুর রহিম, সাব্বির রহমান ও ইমরুল কায়েস। মাশরাফিকে দলে নেয় কলাবাগান ক্রীড়া চক্র। প্রথম সুযোগে রিয়াদকে দলে ভেড়ায় শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাব। মোহামেডান নেয় মুশফিকুর রহিমকে। প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাব বেছে নেয় সাব্বির রহমানকে। ইমরুল কায়েসকে নেয় ব্রাদার্স ইউনিয়ন।
আইকনদের দলে নেয়ার প্রথম ধাপে দল পেয়ে যান মাশরাফি বিন মর্তুজা, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মুশফিকুর রহিম, সাব্বির রহমান ও ইমরুল কায়েস। মাশরাফিকে দলে নেয় কলাবাগান ক্রীড়া চক্র। প্রথম সুযোগে রিয়াদকে দলে ভেড়ায় শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাব। মোহামেডান নেয় মুশফিকুর রহিমকে। প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাব বেছে নেয় সাব্বির রহমানকে। ইমরুল কায়েসকে নেয় ব্রাদার্স ইউনিয়ন।
নিয়ম
অনুসারে প্রতিটি দল
গত
আসরের
দল
থেকে
দুইজন
ক্রিকেটার দলে
রেখে
দেয়ার
সুযোগ
পেয়েছে। তবে
আইকন
বা
‘এ’
প্লাস
ক্যাটাগরির কাউকে
রাখা
যাবে
না
বলে
জানিয়ে
দিয়েছিল সিসিডিএম। প্লেয়ার বাই
ড্রাফট
থেকে
অন্তত
১০
জন
করে
খেলোয়াড় নেয়ার
বাধ্যবাধকতা ছিল
দলগুলোর। সে
হিসেবেই গতকাল
খেলোয়াড়দের দলে
নিয়েছে
প্রতিটি ক্লাব।
ড্রাফট
থেকে
অবিক্রীত থাকা
ক্রিকেটাররা নিয়ম
অনুযায়ী ‘ফ্রি’
ক্রিকেটার হিসেবে
গণ্য
হবেন
এবং
যে
কোনো
ক্লাব
চাইলে
তাদেরকে দলে
নিতে
পারবে।
সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড় যে
ক্যাটাগরিতে থাকবে,
ওই
ক্যাটাগরির মূল্যই
পরিশোধ
করতে
হবে
ক্লাবগুলোকে।
এদিকে প্লেয়ার ড্রাফট পদ্ধতিতে ভালো খেলোয়াড়রা বিভিন্ন ক্লাবে ছড়িয়ে গেছে বলে পদ্ধতির প্রশংসা করেছেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। তিনি বলেন, ‘এই পদ্ধতিতে প্রতিটি ক্লাব দল গঠনে সমান সুবিধা পেয়েছে। ফলে কোনো সুনির্দিষ্ট করে ভালো হয়েছে বলা যাবে না। খেলোয়াড়দের স্বার্থের কথা চিন্তা করে আমরা চুক্তি করার ব্যবস্থা করেছি। এরপর যদি প্লেয়ার ড্রাফট না থাকে, তারপরও খেলোয়াড়রা চাইবে চুক্তি করতে। এ ছাড়া সরকার যদি ট্যাক্স থেকে বঞ্চিত না হয়, চুক্তির সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে সেটাও মাথায় রাখতে হয়েছে।’ প্লেয়ার ড্রাফটে আবাহনীর টেবিলে ছয় বোর্ড ডিরেক্টরের বসা নিয়ে দেখা দিয়েছে সমালোচনা। এ প্রসঙ্গে পাপনকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘জালাল ইউনুস, ইসমাইল হায়দার মল্লিক ও আকরাম খান আগে থেকেই আবাহনীর ছিল। হঠাৎ করে তারা আবাহনীতে আসেনি। ছয় বোর্ড পরিচালকের এক টেবিলে বসা নিয়ে বোর্ড কর্মকর্তাদের কোনো সম্পর্ক নেই। শেখ সোহেল জালাল ইউনুসের সঙ্গে বসেছে, তার তো কোনো ক্লাব নেই। কেউ যদি জালাল ভাইয়ের সঙ্গে বসতে চায়, তাহলে সমস্যা কী?’ আবাহনীর টেবিলে ছয় বোর্ড পরিচালকের বসা নিয়ে সমস্যা দেখেন না বিসিবির মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান জালাল ইউনুসও।
এ সময় বোর্ড সভাপতি জানান, এবারের লিগে বোলিং অ্যাকশন রিভিউর জন্য কাজ করবে একটি কমিটি। প্রতিটি ম্যাচের পর এ নিয়ে ম্যাচ রেফারিকে বোর্ডে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হবে বলে জানান বোর্ড প্রধান। এ ছাড়া ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা খেলতে পারবেন বলেই মন্তব্য করেন পাপন। তিনি বলেন, ‘পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের যদি আমাদের ক্লাবগুলো আনতে চায়, তবে বোর্ড থেকে কোনো ধরনের বাধা নেই। এর আগে তারা বিপিএল খেলে গেছে। এখন যদি তারা ঢাকা লিগ খেলতে আসতে চায়, আসতে পারে।’ উল্লেখ্য, ১২ দলের অংশগ্রহণে ঘরোয়া ক্রিকেটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ওয়ানডে আসর শুরু হবে এ মাসের ২২ তারিখ থেকে।
এদিকে প্লেয়ার ড্রাফট পদ্ধতিতে ভালো খেলোয়াড়রা বিভিন্ন ক্লাবে ছড়িয়ে গেছে বলে পদ্ধতির প্রশংসা করেছেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। তিনি বলেন, ‘এই পদ্ধতিতে প্রতিটি ক্লাব দল গঠনে সমান সুবিধা পেয়েছে। ফলে কোনো সুনির্দিষ্ট করে ভালো হয়েছে বলা যাবে না। খেলোয়াড়দের স্বার্থের কথা চিন্তা করে আমরা চুক্তি করার ব্যবস্থা করেছি। এরপর যদি প্লেয়ার ড্রাফট না থাকে, তারপরও খেলোয়াড়রা চাইবে চুক্তি করতে। এ ছাড়া সরকার যদি ট্যাক্স থেকে বঞ্চিত না হয়, চুক্তির সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে সেটাও মাথায় রাখতে হয়েছে।’ প্লেয়ার ড্রাফটে আবাহনীর টেবিলে ছয় বোর্ড ডিরেক্টরের বসা নিয়ে দেখা দিয়েছে সমালোচনা। এ প্রসঙ্গে পাপনকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘জালাল ইউনুস, ইসমাইল হায়দার মল্লিক ও আকরাম খান আগে থেকেই আবাহনীর ছিল। হঠাৎ করে তারা আবাহনীতে আসেনি। ছয় বোর্ড পরিচালকের এক টেবিলে বসা নিয়ে বোর্ড কর্মকর্তাদের কোনো সম্পর্ক নেই। শেখ সোহেল জালাল ইউনুসের সঙ্গে বসেছে, তার তো কোনো ক্লাব নেই। কেউ যদি জালাল ভাইয়ের সঙ্গে বসতে চায়, তাহলে সমস্যা কী?’ আবাহনীর টেবিলে ছয় বোর্ড পরিচালকের বসা নিয়ে সমস্যা দেখেন না বিসিবির মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান জালাল ইউনুসও।
এ সময় বোর্ড সভাপতি জানান, এবারের লিগে বোলিং অ্যাকশন রিভিউর জন্য কাজ করবে একটি কমিটি। প্রতিটি ম্যাচের পর এ নিয়ে ম্যাচ রেফারিকে বোর্ডে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হবে বলে জানান বোর্ড প্রধান। এ ছাড়া ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা খেলতে পারবেন বলেই মন্তব্য করেন পাপন। তিনি বলেন, ‘পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের যদি আমাদের ক্লাবগুলো আনতে চায়, তবে বোর্ড থেকে কোনো ধরনের বাধা নেই। এর আগে তারা বিপিএল খেলে গেছে। এখন যদি তারা ঢাকা লিগ খেলতে আসতে চায়, আসতে পারে।’ উল্লেখ্য, ১২ দলের অংশগ্রহণে ঘরোয়া ক্রিকেটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ওয়ানডে আসর শুরু হবে এ মাসের ২২ তারিখ থেকে।
Info:
http://www.manobkantha.com
No comments:
Post a Comment