সেঞ্চুরির জন্য ইনিংসের শেষ
দুই বলে ৩ রান
দরকার ছিল নাসির হোসেনের। কিন্তু
ওই ৩ রানের আক্ষেপ
নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয়েছে
জাতীয় দলের এই ব্যাটসম্যানকে। মঙ্গলবার
ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচে মিরপুরে
তামিম ইকবাল ৯০ রান
করে আউট হয়েছেন।
এর পর ফতুল্লার খান
সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে
নাসিরও আউট ৯৭ রানে। সেখানে
নাসিরের প্রাইম দোলেশ্বর স্পোর্টিং
ক্লাব মাশরাফি বিন মর্তুজার কলাবাগান
ক্রীড়া চক্রের বিপক্ষে ৮
উইকেটে করেছে ২৮৭ রান।
নাসির শেষ কবে বড়
রান করেছেন তা অনেকটাই
বিস্মৃতির আড়ালে। জাতীয় দলেও
সেভাবে ঠিক সুযোগ পাচ্ছিলেন
না। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের
দলে ছিলেন। কিন্তু সুপার
টেনের একটি ম্যাচেও সুযোগ
পাননি ‘ফিনিশার’ নামে বিখ্যাত হওয়া
এই ডান হাতি ব্যাটসম্যান।
ঢাকা লিগে এবারের প্রথম
ম্যাচে ব্যাট করতে হয়নি
নাসিরকে। এদিন দল ১২৭
রানে ৩ উইটেক হারানোর
পর নেমেছেন নাসির। শেষ ওভারের
পঞ্চম বলে আউট হয়েছেন।
৯৭ রান করেছেন ৭৫
বলে। মেরেছেন ১১টি বাউন্ডারি ও
১টি ছক্কা।
৫২ রানে ফিফটি করেছিলেন
নাসির। লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে
চতুর্থ সেঞ্চুরির হাতছানি দেখতে পাচ্ছিলেন। অধিনায়ক
ফরহাদ রেজার (৪৭) সাথে
পঞ্চম উইকেটে গড়েছেন ১০৯
রানের জুটি। ৪৭তম ওভারে
নাসিরের জাতীয় দলের অধিনায়ক
মাশরাফি তুলে নেন ফরহাদের
উইকেট। মাশরাফির ৫০ রানে নেয়া
৩ উইকেটের সবচেয়ে দামী এটি।
কিন্তু মাশরাফিকে টানা দুই বাউন্ডারি
মেরে দেন নাসির। শেষ
৩ ওভারে ১৬ রান
করতে পারলে নাসিরের সেঞ্চুরি
হতো। কিন্তু সেঞ্চুরির একেবারে
দরজায় দাঁড়ানো নাসিরকে শিকার করেছেন দেওয়ান
সাব্বির। নার্ভাস নাইন্টিজের শিকার হলেও নাসিরের
লিগ মিশনটা ভালোভাবেই শুরু
হলো।
Info: http://sorejominbarta.com
No comments:
Post a Comment