কাঁদলেন মাশরাফি। ক্ষোভ, অসহায়ত্ব, হতাশা
ও
প্রতিবাদের কান্না। তরুণ
সম্ভাবনাময় এক
প্রতিভার বিরুদ্ধে ‘অবিচার’
হওয়ায়
কষ্টের
কান্না। কোনোভাবেই আইসিসির সিদ্ধান্তকে মেনে
নিতে
পারছেন
না
তিনি। পারছে
না
দল। পারছে
না
বাংলাদেশ।
রোববার
ব্যাঙ্গালুরুর এম
চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে সংবাদ
সম্মেলনে প্রশ্নের জবাব
দিতে
গিয়ে
তিনি
কাঁদলেন। এ
সময়
‘অবিচার’
শব্দটি
বারবার
বলেছেন
মাশরাফি। কেননা
তার
এবং
দলের
দৃঢ়
বিশ্বাস, তাসকিনের প্রতি
অবিচার
করা
হয়েছে।
অধিনায়ক বারবার বলেছেন, দলের সবার বিশ্বাস, তাসকিনের অ্যাকশনে কোনো সমস্যা নেই। মাশরাফি এও জানালেন দলের পক্ষ থেকে শক্ত বার্তা দেয়া হয়েছে বিসিবিকে। যেভাবে সম্ভব এর প্রতিবাদ করা হয়। প্রয়োজনে যেন আইনি পদক্ষেপও নেয়া হয়।
অবিচারের প্রতিবাদে পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে খুব বেশি কিছু করতে পারছেন না তারা। তবে এটা করতে পারে বিসিবি। তাই ক্রিকেটাররা এখন বিসিবির দিকে তাকিয়ে।
সংবাদ সম্মেলনে মাশরাফি বললেন, নিষিদ্ধ হওয়ার খবর জানার পর কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন তাসকিন। তাকে অনেক সান্ত্বনা দেয়া হয়েছে। কিন্তু সান্ত্বনা আর কত দেয়া যায়। সানিও হতাশায় মুষড়ে পড়েছেন। ছেলে দুটিকে শান্ত রাখতে হিমশিম খাচ্ছে দল। ওদের জন্য পুড়ছে দলের সবার হৃদয়।
বাংলাদেশ ক্রিকেটের অন্যতম সেরা এই দলপতি আরো বলেন, যে ম্যাচে তাসকিনের অ্যাকশন প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে, সেই ম্যাচে তার একটি ডেলিভারিও অবৈধ প্রমাণিত হয়নি। ওই ম্যাচে একটি বাউন্সারও দেননি তাসকিন। অথচ বোলিং পরীক্ষায় তাকে ৩ মিনিটের মধ্যে ৯টি বাউন্সার করতে বলা হয়েছে। যেখানে ৩টি ডেলিভারিতে শুধু ১৫ ডিগ্রির সীমা ছাড়িয়েছে।
সম্মেলন শেষে হোটেলে ফেরার সময় কান্না জড়িত কণ্ঠে মাশরাফি বললেন, হয়ত অনেক শক্ত কথা বলেছি। কিন্তু আমার ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবি না। আমার দেশকে আগামী ১০-১৫ বছর সার্ভিস দেবে যে ছেলেটি, এখন তার পাশে না দাঁড়াতে পারলে আর কিসের অধিনায়ক হলাম!
টি-টোয়েন্টির বিশ্ব আসরে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে বোলিংয়ের সময় আম্পায়ার তাসকিনের বিরুদ্ধে অবৈধ বোলিং অ্যাকশনের অভিযোগ আনেন। এরপর গত ১৪ মার্চ চেন্নাইতে শ্রী রামচন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষাগারে বায়ো-মেকানিক্যাল পরীক্ষা করা হয় তাসকিনের। সেখানে পরীক্ষার পরই তার বোলিংয়ে ত্রুটি খুঁজে পায় আইসিসি। সবশেষ শনিবার আইসিসি তাকে নিষিদ্ধ করে।
অধিনায়ক বারবার বলেছেন, দলের সবার বিশ্বাস, তাসকিনের অ্যাকশনে কোনো সমস্যা নেই। মাশরাফি এও জানালেন দলের পক্ষ থেকে শক্ত বার্তা দেয়া হয়েছে বিসিবিকে। যেভাবে সম্ভব এর প্রতিবাদ করা হয়। প্রয়োজনে যেন আইনি পদক্ষেপও নেয়া হয়।
অবিচারের প্রতিবাদে পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে খুব বেশি কিছু করতে পারছেন না তারা। তবে এটা করতে পারে বিসিবি। তাই ক্রিকেটাররা এখন বিসিবির দিকে তাকিয়ে।
সংবাদ সম্মেলনে মাশরাফি বললেন, নিষিদ্ধ হওয়ার খবর জানার পর কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন তাসকিন। তাকে অনেক সান্ত্বনা দেয়া হয়েছে। কিন্তু সান্ত্বনা আর কত দেয়া যায়। সানিও হতাশায় মুষড়ে পড়েছেন। ছেলে দুটিকে শান্ত রাখতে হিমশিম খাচ্ছে দল। ওদের জন্য পুড়ছে দলের সবার হৃদয়।
বাংলাদেশ ক্রিকেটের অন্যতম সেরা এই দলপতি আরো বলেন, যে ম্যাচে তাসকিনের অ্যাকশন প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে, সেই ম্যাচে তার একটি ডেলিভারিও অবৈধ প্রমাণিত হয়নি। ওই ম্যাচে একটি বাউন্সারও দেননি তাসকিন। অথচ বোলিং পরীক্ষায় তাকে ৩ মিনিটের মধ্যে ৯টি বাউন্সার করতে বলা হয়েছে। যেখানে ৩টি ডেলিভারিতে শুধু ১৫ ডিগ্রির সীমা ছাড়িয়েছে।
সম্মেলন শেষে হোটেলে ফেরার সময় কান্না জড়িত কণ্ঠে মাশরাফি বললেন, হয়ত অনেক শক্ত কথা বলেছি। কিন্তু আমার ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবি না। আমার দেশকে আগামী ১০-১৫ বছর সার্ভিস দেবে যে ছেলেটি, এখন তার পাশে না দাঁড়াতে পারলে আর কিসের অধিনায়ক হলাম!
টি-টোয়েন্টির বিশ্ব আসরে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে বোলিংয়ের সময় আম্পায়ার তাসকিনের বিরুদ্ধে অবৈধ বোলিং অ্যাকশনের অভিযোগ আনেন। এরপর গত ১৪ মার্চ চেন্নাইতে শ্রী রামচন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষাগারে বায়ো-মেকানিক্যাল পরীক্ষা করা হয় তাসকিনের। সেখানে পরীক্ষার পরই তার বোলিংয়ে ত্রুটি খুঁজে পায় আইসিসি। সবশেষ শনিবার আইসিসি তাকে নিষিদ্ধ করে।
Info:
http://www.manobkantha.com
No comments:
Post a Comment