আন্তর্জাতিক
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ব্যাট হাতে সাকিব
আল হাসানের সংগ্রহ ৯৫৩ রান। আর
বিরল এক রেকর্ডের সামনে
বাংলাদেশের বিশ্বসেরা এ অলরাউন্ডার।
আজ এশিয়া কাপের ফাইনালে
ভারতের বিপক্ষে ব্যাট হাতে ৪৭
রান পেলে ইতিহাসের মাত্র দ্বিতীয় ক্রিকেটার
হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে ১০০০
রান ও ৫০ উইকেটের
অভিজাত তালিকায় ঢুকে যাবে সাকিব
আল হাসানের নাম। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এমন কৃতিত্ব রয়েছে
কেবল পাকিস্তানি অলরাউন্ডার শহীদ আফ্রিদির।
টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে ৯৪ ম্যাচে ১৭.৭৭ গড়ে শহীদ
আফ্রিদির সংগ্রহ ১৩১৫ রান
। আর বল
হাতে ২৪.১১ গড়ে
আফ্রিদির শিকার টি-টোয়েন্টি
ইতিহাসে সর্বাধিক ৯৩ উইকেট।
২০১৩ সালের ডিসেম্বরে শ্রীলঙ্কার
বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ম্যাচে ইতিহাসের
প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে
১০০০ রান ও ৫০
উইকেটের ‘ডাবল’ অর্জিত হয়
আফ্রিদির। ৬৯
ম্যাচে এমন মাইলফলক পার
করেন তিনি। তুলনায়
সাকিব আল হাসান খেলেছেন
অনেক কম ম্যাচ।
ক্যারিয়ারে ৪৬ টি-টোয়েন্টিতে
২০.৫৪ গড়ে সাকিব
আল হাসানের শিকার ৫৫ উইকেট। তার
বোলিং ইকনমি ৬.৬১। গত
২২শে জানুয়ারি খুলনায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে প্রথম
বাংলাদেশি বোলার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে ৫০ উইকেট পূর্ণ
হয় সাকিবের । আর
সাকিব বিরল এ রেকর্ড
ছুঁয়ে ফেলতে পারতেন আগেই। এশিয়া
কাপে ভারতের বিপক্ষে প্রথম
ম্যাচেই ক্যারিয়ারের ৯০০ রানের মাইলফলক
পার করেন সাকিব।
তবে আসরের পরের তিন
ম্যাচে সাকিবের ব্যাটে রানের দেখা
পাওয়া যায়নি খুব একটা। টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে ব্যাট হাতে ক্যারিয়ারে
১০০০ রানের কৃতিত্ব রয়েছে
কেবল ২৪ জন ব্যাটসম্যানের। আগের
দিন অনুশীলনকালে কুঁচকিতে আঘাত নিয়ে মাঠ
ছাড়েন আইসিসি টি-টোয়েন্টি
র্যাঙ্কিংয়ের এক নম্বর অলরাউন্ডার
সাকিব আল হাসান।
তবে পরে বাংলাদেশ দলের
ফিজিও বায়জেদুল ইসলাম জানান, সাকিবের
ইনজুরিটা হাল্কা।
Info: http://www.mzamin.com/article.php
No comments:
Post a Comment