হাফিজ-আফ্রিদিদের উইকেট তুলে ক্যারিয়ার শুরু
করা
মুস্তাফিজ চলতি
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে চমক দেখানো দল
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে শনিবার
আরো
একবার
নিজেকে
প্রমাণ
করলেন
তিনি। টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে নিজের সেরা বোলিং
করে
নিউজিল্যান্ডকে একাই
বিধ্বস্ত করলেন
বাংলাদেশের কার্টার মাস্টার। তার বোলিং
তোপের
মুখে
মাত্র
১৪৫
রানেই
আটকে
গেলো
শক্তিশালি দল
নিউজিল্যান্ড।
শনিবার
কলকাতার ইডেন
গার্ডেনে মাত্র
২২
রান
দিয়ে
এদিন
৫
উইকেট
তুলে
নেন
মুস্তাফিজ। টি-টোয়েন্টিতে নিজের সেরা বোলিং
হলেও
বাংলাদেশের দ্বিতীয় সেরা
বোলিং
ফিগার
এটি।
এরআগে ২০১২ সালে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে মাত্র ১৩ রান দিয়ে ৫ উইকেট পেয়েছিলেন স্পিনার ইলিয়াস সানি। আর এবারের এশিয়া কাপে আরব আমিরাতের বিপক্ষে ১৩ রানে ২ উইকেট ছিল মুস্তাফিজের আগের সেরা বোলিং ফিগার।
নিজের প্রথম ওভারেই আঘাত হানেন মুস্তাফিজুর রহমান। বাঁহাতি এই পেসারের স্লোয়ার কাটার খেলতেই পারেননি হেনরি নিকোলস। চতুর্থ ওভারের শেষ বলটি প্যাড ও ব্যাটের মধ্য দিয়ে স্টাম্প ভেঙে দেয়।
নিজের দ্বিতীয় ওভারের শেষ বলে আবার আঘাত হানেন মুস্তাফিজুর রহমান। আগের বলে কোনোমতে বেঁচে যাওয়া কেন উইলিয়ামসন (৩২ বলে ৪২ রান) পরের স্লোয়ার বলে আর পারেননি। ব্যাট ফাঁকি দিয়ে ভেঙে যায় মিডল স্টাম্প।
নিজের তৃতীয় ওভারে আবার আঘাত হানেন মুস্তাফিজুর রহমান। তার বলে উড়িয়ে মারতে গিয়ে শুভাগত হোম চৌধুরীর চমৎকার ক্যাচে পরিণত হন গ্র্যান্ট ইলিয়ট (৭ বলে ৯ রান)।
নিজের এবং ইনিংসের শেষ ওভার বোলিং করতে এসে চতুর্থ ও পঞ্চম বলে মিচেল সান্তনার ও নাথান ম্যাককালামকে বোল্ড করে হ্যাটট্রিকের সম্ভবনা জাগিয়ে তোলেন। তবে শেষ বলে ম্যাকক্লেনঘানের পরাস্ত করতে না পারায় হ্যাটট্রিক বঞ্চিত হন মুস্তাফিজ। উল্টো ছক্কা মেরে দেন এ কিউই ব্যাটসম্যান।
মুস্তাফিজুরের পাঁচ উইকেটের চারটিতেই কিউই ব্যাটসম্যানদের বোল্ড করেন তিনি। একমাত্র গ্রান্ট ইলিয়ট মিড অনে ক্যাচ দিয়ে দেন শুভাগত হোমের হাতে।
এরআগে ২০১২ সালে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে মাত্র ১৩ রান দিয়ে ৫ উইকেট পেয়েছিলেন স্পিনার ইলিয়াস সানি। আর এবারের এশিয়া কাপে আরব আমিরাতের বিপক্ষে ১৩ রানে ২ উইকেট ছিল মুস্তাফিজের আগের সেরা বোলিং ফিগার।
নিজের প্রথম ওভারেই আঘাত হানেন মুস্তাফিজুর রহমান। বাঁহাতি এই পেসারের স্লোয়ার কাটার খেলতেই পারেননি হেনরি নিকোলস। চতুর্থ ওভারের শেষ বলটি প্যাড ও ব্যাটের মধ্য দিয়ে স্টাম্প ভেঙে দেয়।
নিজের দ্বিতীয় ওভারের শেষ বলে আবার আঘাত হানেন মুস্তাফিজুর রহমান। আগের বলে কোনোমতে বেঁচে যাওয়া কেন উইলিয়ামসন (৩২ বলে ৪২ রান) পরের স্লোয়ার বলে আর পারেননি। ব্যাট ফাঁকি দিয়ে ভেঙে যায় মিডল স্টাম্প।
নিজের তৃতীয় ওভারে আবার আঘাত হানেন মুস্তাফিজুর রহমান। তার বলে উড়িয়ে মারতে গিয়ে শুভাগত হোম চৌধুরীর চমৎকার ক্যাচে পরিণত হন গ্র্যান্ট ইলিয়ট (৭ বলে ৯ রান)।
নিজের এবং ইনিংসের শেষ ওভার বোলিং করতে এসে চতুর্থ ও পঞ্চম বলে মিচেল সান্তনার ও নাথান ম্যাককালামকে বোল্ড করে হ্যাটট্রিকের সম্ভবনা জাগিয়ে তোলেন। তবে শেষ বলে ম্যাকক্লেনঘানের পরাস্ত করতে না পারায় হ্যাটট্রিক বঞ্চিত হন মুস্তাফিজ। উল্টো ছক্কা মেরে দেন এ কিউই ব্যাটসম্যান।
মুস্তাফিজুরের পাঁচ উইকেটের চারটিতেই কিউই ব্যাটসম্যানদের বোল্ড করেন তিনি। একমাত্র গ্রান্ট ইলিয়ট মিড অনে ক্যাচ দিয়ে দেন শুভাগত হোমের হাতে।
Info:
http://www.manobkantha.com
No comments:
Post a Comment