আর কয়েক
ঘণ্টা পরই জর্ডানের বিপক্ষে
মাঠে নামছে বাংলাদেশ ফুটবল
দল। বিশ্বকাপ
বাছাই পর্বে এটি লাল
সবুজের শেষ ম্যাচ।
বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা সাড়ে
ছটায় আম্মানের ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামে শুরু ম্যাচে নেই
মামুনুল ইসলামসহ আরও কয়েকজন ফুটবলার। শৃঙ্খলাভঙ্গ
এবং আরও কিছু কারণে
তাঁদের জাতীয় দলে নিষিদ্ধ
করা হয়েছে। সেই
তালিকায় আছেন জাহিদ, ইয়াছিন
ও সোহেল রানা।
দলে নেই অভিজ্ঞ এমিলি,
শাখাওয়াত রনি, মিঠুন চৌধুরীরা।
শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগটা
অবশ্য মানতে নারাজ মামুনুল।
দল থেকে বাদ পড়ার
গ্রহণযোগ্য কারণও খুঁজে পাননি,
‘আমি কোনো শৃঙ্খলা ভঙ্গের
কাজ করিনি। আমাকে অন্যায়ভাবে
বাদ দেওয়া হয়েছে।’ তবে
নিষিদ্ধ না হলে এই
ম্যাচেও তাঁর কাঁধেই সবচেয়ে
বেশি থাকত দায়িত্ব। হতাশ
মামুনুল মনে করেন, জর্ডানের
মাঠে জর্ডানের সঙ্গে খেলা আজ
বড় এক পরীক্ষাই। তাতে
উত্তীর্ণ হতে আমিরাত ম্যাচের
প্রেরণাকে সামনে আনতে চান
এই মিডফিল্ডার। আমিরাতের সঙ্গে গত ১৮
মার্চ প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশ হেরেছে
৬-১ গোলে। তবে
মামুনুলের চোখে ওই ম্যাচে
দল ভালোই করেছে। প্রথম
আলোকে বলেছেন,‘ আমিরাতকে লম্বা একটা সময়
পর্যন্ত মোটামুটি আটকে রাখা গিয়েছিল।
সেটাই দলের সবচেয়ে বড়
প্রাপ্তি। জর্ডান ম্যাচে সেটা
কাজে লাগানো উচিত।’
ঢাকায় জর্ডানের সঙ্গে প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশ হেরেছিল ৪-০ গোলে। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে গত সেপ্টেম্বরের ওই ম্যাচে বড় ব্যবধানে হারলেও খারাপ খেলেনি ঘরের ছেলেরা। বরং বেশ কয়েকটি গোলের সুযোগও তৈরি করেছিল। ১-০ গোলে পিছিয়ে পড়ার পর ১-১ করার সুবর্ণ সুযোগটা কাজে লাগাতে পারলে ম্যাচের গল্প হতে পারত ভিন্ন।
সেই বাংলাদেশের বিপক্ষে নিজেদের মাঠে আজ জর্ডান আরও বড় জয়ই পেতে চাইবে। অস্ট্রেলিয়াকে পেছনে ফেলে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের পরের রাউন্ডে যেতে জয় ছাড়া উপায় নেই ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে ৯৫ ধাপ এগিয়ে থাকা জর্ডানের ( ৮২)। আগের ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতায় মামুনুল বলছেন, ‘ জর্ডানের সঙ্গে আক্রমণাত্মক খেলার সুযোগ নেই। ওরা সব বিভাগেই খুব শক্তিশালী। তাই যতটা সম্ভব রক্ষণ জমাট রেখেই খেলতে হবে।’
দলের সঙ্গে না থাকলেও মামুনুলের মনটা পড়ে আছে জর্ডানেই। ম্যাচটা দেখার জন্য উদ্গ্রীব হয়ে আছেন। খোঁজ নিচ্ছেন কোথাও ম্যাচ দেখা যাবে কিনা। দর্শক হিসেবে মামুনুল দেখতে চাইবেন দলের কাছে লড়াই। বিনা যুদ্ধে যেন দল না হারে। সেই সামর্থ্য এই দলের আছে বলেই তাঁর বিশ্বাস,‘ তরুণ দল। তবে ওরা ভালো করবে। তার জন্য অবশ্যই লড়াই করা চাই।’
যদিও প্রত্যাশা আর প্রাপ্তির মধ্যে যোগসূত্র ঘটছে না। বাংলাদেশের ফুটবলাররা লড়াইয়ের আগেই হেরে বসছেন সাম্প্রতিক ম্যাচগুলোতে। বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে আগের সাত ম্যাচে প্রাপ্তি বলতে মাত্র এক পয়েন্ট। আজও পয়েন্ট পাওয়ার আশা না করাই ভালো। তবে সম্মানজনক কিছু করার প্রত্যাশাটা তো রাখাই যায়। পারবে বাংলাদেশ? দেখাই যাক না!
ঢাকায় জর্ডানের সঙ্গে প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশ হেরেছিল ৪-০ গোলে। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে গত সেপ্টেম্বরের ওই ম্যাচে বড় ব্যবধানে হারলেও খারাপ খেলেনি ঘরের ছেলেরা। বরং বেশ কয়েকটি গোলের সুযোগও তৈরি করেছিল। ১-০ গোলে পিছিয়ে পড়ার পর ১-১ করার সুবর্ণ সুযোগটা কাজে লাগাতে পারলে ম্যাচের গল্প হতে পারত ভিন্ন।
সেই বাংলাদেশের বিপক্ষে নিজেদের মাঠে আজ জর্ডান আরও বড় জয়ই পেতে চাইবে। অস্ট্রেলিয়াকে পেছনে ফেলে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের পরের রাউন্ডে যেতে জয় ছাড়া উপায় নেই ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে ৯৫ ধাপ এগিয়ে থাকা জর্ডানের ( ৮২)। আগের ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতায় মামুনুল বলছেন, ‘ জর্ডানের সঙ্গে আক্রমণাত্মক খেলার সুযোগ নেই। ওরা সব বিভাগেই খুব শক্তিশালী। তাই যতটা সম্ভব রক্ষণ জমাট রেখেই খেলতে হবে।’
দলের সঙ্গে না থাকলেও মামুনুলের মনটা পড়ে আছে জর্ডানেই। ম্যাচটা দেখার জন্য উদ্গ্রীব হয়ে আছেন। খোঁজ নিচ্ছেন কোথাও ম্যাচ দেখা যাবে কিনা। দর্শক হিসেবে মামুনুল দেখতে চাইবেন দলের কাছে লড়াই। বিনা যুদ্ধে যেন দল না হারে। সেই সামর্থ্য এই দলের আছে বলেই তাঁর বিশ্বাস,‘ তরুণ দল। তবে ওরা ভালো করবে। তার জন্য অবশ্যই লড়াই করা চাই।’
যদিও প্রত্যাশা আর প্রাপ্তির মধ্যে যোগসূত্র ঘটছে না। বাংলাদেশের ফুটবলাররা লড়াইয়ের আগেই হেরে বসছেন সাম্প্রতিক ম্যাচগুলোতে। বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে আগের সাত ম্যাচে প্রাপ্তি বলতে মাত্র এক পয়েন্ট। আজও পয়েন্ট পাওয়ার আশা না করাই ভালো। তবে সম্মানজনক কিছু করার প্রত্যাশাটা তো রাখাই যায়। পারবে বাংলাদেশ? দেখাই যাক না!
No comments:
Post a Comment