ধরুন
ধর্মশালার আকাশে
আজ
কোনো
বৃষ্টি
হলো
না। যথারীতি বাংলাদেশ ওমান
ম্যাচ
শুরু
হবে। সমীকরণ
যে
দল
জিতবে
সে
দলই
চলে
যাবে
দ্বিতীয় রাউন্ডে। সে ক্ষেত্রে কী
হবে?
চাপে
থাকবে
ওমান,
না
কি
বাংলাদেশ। শক্তিশালী হিসেবে
চূড়ান্ত পর্বে
কোন
দলের
যাওয়ার
সম্ভাবনা বেশি। এখানে
তো
বাংলাদেশেরই চাপে
থাকার
কথা। দলপতি
মাশরাফিও তাই
জানিয়েছেন। এখানে ওমানের
তো
কোনো
কিছু
হারানোর নেই।
আয়ারল্যান্ড-নেদারল্যান্ডসকে পেছনে ফেলে তাদের এ পর্যন্তই আসার কথা নয়। ইতিমধ্যে তাদের দেশের ইতিহাসে সেরা সাফল্য হয়ে গেছে। এখন তারা সেটাকে আরো টেনে নিয়ে যেতে চাইছে। জিততে পারল ভালো। দেশবাসী ভাসবে আনন্দের সাগরে। অপেক্ষায় আছে তারা। হারলেও অখুশি হবে না। ভাণ্ডার সমৃদ্ধ করে ফিরে যাবে দেশে। লক্ষ্য থাকবে আগামীতে আরো ভালো কিছু করার। কিন্তু বাংলাদেশ হারলে সারাদেশে নেমে আসবে রাজ্যের অন্ধকার। কারণ এশিয়া কাপের রানার্সআপধারীদের জন্য এরকম ফলাফল হবে অপ্রত্যাশিত। যদি চূড়ান্ত পর্বে যায়, সেখানও দেশবাসী উচ্ছ্বাসে ভাসবে না। কারণ এটাই স্বাভাবিক। আর যদি বৃষ্টির কারণে খেলা না হয়। সেক্ষেত্রে নেট রান রেটে এগিয়ে থাকায় বাংলাদেশই খেলবে চূড়ান্ত পর্বে। কিন্তু ওমানের মতো দলের বিপক্ষে কি এ রকম না খেলে বৃষ্টির সুবিধা নিয়ে বাংলাদেশ যেতে চাইবে চূড়ান্ত পর্বে! দলের বোলিং কোচ হিথ স্ট্রিক কিন্তু ম্যাচের দিকেই তাকিয়ে আছেন। তিনি চান খেলাটা হোক। কিন্তু বৃষ্টির ওপর তো কারো নিয়ন্ত্রণ নেই। স্ট্রিক বলেন, ‘আগামীকালের (আজ) ম্যাচটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। খেলোয়াড়রা খেলার জন্য প্রস্তুত। কিন্তু বৃষ্টি হলে করার কিছু নেই। বৃষ্টির ওপর কারো নিয়ন্ত্রণ নেই।’
বাংলাদেশের কাছে ওমান অচেনা প্রতিপক্ষ। যাদের সম্বন্ধে কোনো ধারণাই নেই। তাদের সম্বন্ধে পরিকল্পনাই বা কি করা যায়। সে ক্ষেত্রে নিজেদের সেরাটাই ঢেলে দিতে হবে। তাই বলে যে একেবারেই ধারণা নেই তা কিন্তু নয়। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচটিকে তারা বিশ্লেষণ করছেন। গুরুত্ব দিচ্ছেন বড় দলের মতোই। তিনি বলেন ভারত, পাকিস্তানের মতো বড় দল মনে করেই আমরা তাদের খেলা নিয়ে বিশ্লেষণ করব। কিন্তু তাদের সম্বন্ধে আমাদের কাছে তথ্য কম। কারণ তারা বড় দল না হওয়াতে ম্যাচ কম খেলেছে। পেশাদারি মনোভাব নিয়ে আমরা তাদের বোলার, ব্যাটসম্যানদের নিয়ে কাজ করেছি। আমরা আমাদের সেরাটা দেব এবং ম্যাচ জিতে পরবর্তী রাউন্ডে যাওয়াটা আমরা নিশ্চিত করতে চাই।’ একটি দল যখন চূড়ান্তপর্বে যাওয়ার জন্য শেষ ধাপে এসে পৌঁছে তখন তাদের হালকাভাবে দেখার কোনো সুযোগ থাকে না। স্ট্রিকও তাই ভাবছেন। তিনি বলেন, ‘ওমানকে আমরা মোটেই হালকাভাবে নিচ্ছি না। তারা অনেক ভালো খেলছে। আয়ারল্যান্ডের মতো দলকে হারিয়ে অঘটন ঘটিয়েছে। কাজেই তাদের হালকাভাবে দেখার কোনো অবকাশই নেই।’
‘এ’ গ্রুপে ওমানের বিপক্ষে অতীব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠা ম্যাচটিতেও থাকছে তাসকিন-আরাফাত সানির বোলিং অ্যাকশন নিয়ে সন্দেহের ঘটনা। বাংলাদেশের সাফল্যের মূলশক্তি বোলিং আক্রমণ আজও তাদের সেরাটা দেবে। যদিও চেন্নাইতে বোলিং অ্যাকশনের পরীক্ষা দিতে যাওয়ার কারণে আরাফাত সানির খেলার সম্ভাবনা কম। কিন্তু স্ট্রিক বলেছেন আরাফাত সানি পরীক্ষা দিয়ে আজই দলের সঙ্গে যোগ দেবে। তাসকিনের ব্যাপারে তার কোনো সন্দেহ নেই। তিনি শতভাগ নিশ্চিত তাসকিনের বোলিং অ্যাকশন নিয়ে। এদিকে আজো কাটার মাস্টার মুস্তাফিজের খেলার সম্ভাবনা নেই। বাংলাদেশ দ্বিতীয় পর্বে গেলে তখন হয়তো আবার এই কাটার মাস্টারকে দেখা যাবে ২২ গজের উইকেটে ছড়ি ঘোরাতে।
আয়ারল্যান্ড-নেদারল্যান্ডসকে পেছনে ফেলে তাদের এ পর্যন্তই আসার কথা নয়। ইতিমধ্যে তাদের দেশের ইতিহাসে সেরা সাফল্য হয়ে গেছে। এখন তারা সেটাকে আরো টেনে নিয়ে যেতে চাইছে। জিততে পারল ভালো। দেশবাসী ভাসবে আনন্দের সাগরে। অপেক্ষায় আছে তারা। হারলেও অখুশি হবে না। ভাণ্ডার সমৃদ্ধ করে ফিরে যাবে দেশে। লক্ষ্য থাকবে আগামীতে আরো ভালো কিছু করার। কিন্তু বাংলাদেশ হারলে সারাদেশে নেমে আসবে রাজ্যের অন্ধকার। কারণ এশিয়া কাপের রানার্সআপধারীদের জন্য এরকম ফলাফল হবে অপ্রত্যাশিত। যদি চূড়ান্ত পর্বে যায়, সেখানও দেশবাসী উচ্ছ্বাসে ভাসবে না। কারণ এটাই স্বাভাবিক। আর যদি বৃষ্টির কারণে খেলা না হয়। সেক্ষেত্রে নেট রান রেটে এগিয়ে থাকায় বাংলাদেশই খেলবে চূড়ান্ত পর্বে। কিন্তু ওমানের মতো দলের বিপক্ষে কি এ রকম না খেলে বৃষ্টির সুবিধা নিয়ে বাংলাদেশ যেতে চাইবে চূড়ান্ত পর্বে! দলের বোলিং কোচ হিথ স্ট্রিক কিন্তু ম্যাচের দিকেই তাকিয়ে আছেন। তিনি চান খেলাটা হোক। কিন্তু বৃষ্টির ওপর তো কারো নিয়ন্ত্রণ নেই। স্ট্রিক বলেন, ‘আগামীকালের (আজ) ম্যাচটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। খেলোয়াড়রা খেলার জন্য প্রস্তুত। কিন্তু বৃষ্টি হলে করার কিছু নেই। বৃষ্টির ওপর কারো নিয়ন্ত্রণ নেই।’
বাংলাদেশের কাছে ওমান অচেনা প্রতিপক্ষ। যাদের সম্বন্ধে কোনো ধারণাই নেই। তাদের সম্বন্ধে পরিকল্পনাই বা কি করা যায়। সে ক্ষেত্রে নিজেদের সেরাটাই ঢেলে দিতে হবে। তাই বলে যে একেবারেই ধারণা নেই তা কিন্তু নয়। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচটিকে তারা বিশ্লেষণ করছেন। গুরুত্ব দিচ্ছেন বড় দলের মতোই। তিনি বলেন ভারত, পাকিস্তানের মতো বড় দল মনে করেই আমরা তাদের খেলা নিয়ে বিশ্লেষণ করব। কিন্তু তাদের সম্বন্ধে আমাদের কাছে তথ্য কম। কারণ তারা বড় দল না হওয়াতে ম্যাচ কম খেলেছে। পেশাদারি মনোভাব নিয়ে আমরা তাদের বোলার, ব্যাটসম্যানদের নিয়ে কাজ করেছি। আমরা আমাদের সেরাটা দেব এবং ম্যাচ জিতে পরবর্তী রাউন্ডে যাওয়াটা আমরা নিশ্চিত করতে চাই।’ একটি দল যখন চূড়ান্তপর্বে যাওয়ার জন্য শেষ ধাপে এসে পৌঁছে তখন তাদের হালকাভাবে দেখার কোনো সুযোগ থাকে না। স্ট্রিকও তাই ভাবছেন। তিনি বলেন, ‘ওমানকে আমরা মোটেই হালকাভাবে নিচ্ছি না। তারা অনেক ভালো খেলছে। আয়ারল্যান্ডের মতো দলকে হারিয়ে অঘটন ঘটিয়েছে। কাজেই তাদের হালকাভাবে দেখার কোনো অবকাশই নেই।’
‘এ’ গ্রুপে ওমানের বিপক্ষে অতীব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠা ম্যাচটিতেও থাকছে তাসকিন-আরাফাত সানির বোলিং অ্যাকশন নিয়ে সন্দেহের ঘটনা। বাংলাদেশের সাফল্যের মূলশক্তি বোলিং আক্রমণ আজও তাদের সেরাটা দেবে। যদিও চেন্নাইতে বোলিং অ্যাকশনের পরীক্ষা দিতে যাওয়ার কারণে আরাফাত সানির খেলার সম্ভাবনা কম। কিন্তু স্ট্রিক বলেছেন আরাফাত সানি পরীক্ষা দিয়ে আজই দলের সঙ্গে যোগ দেবে। তাসকিনের ব্যাপারে তার কোনো সন্দেহ নেই। তিনি শতভাগ নিশ্চিত তাসকিনের বোলিং অ্যাকশন নিয়ে। এদিকে আজো কাটার মাস্টার মুস্তাফিজের খেলার সম্ভাবনা নেই। বাংলাদেশ দ্বিতীয় পর্বে গেলে তখন হয়তো আবার এই কাটার মাস্টারকে দেখা যাবে ২২ গজের উইকেটে ছড়ি ঘোরাতে।
Info:
http://www.manobkantha.com
অলিখিত ফাইনালে মুখোমুখি বাংলাদেশ-ওমান
অনলাইন ডেস্ক
Published : Sunday, 13 March, 2016 at 11:27 AM
No comments:
Post a Comment