এশিয়া কাপে পাঁচ ম্যাচে তাঁর উইকেট ১১টি। এটা টুর্নামেন্ট সর্বোচ্চও। টুর্নামেন্টের ‘কুলেস্ট’ খেলোয়াড়ের পুরস্কারও উঠেছে আল আমিনের হাতে। আইসিসির র্যাঙ্কিংয়েও পড়েছে সেটির প্রতিফলন। র্যাঙ্কিংয়ে ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় লাফটা দিয়েছেন সদ্য শেষ হওয়া এই এশিয়া কাপেই।
এই মুহূর্তে আল আমিনের রেটিং পয়েন্ট ৬১২, এটা তাঁর ক্যারিয়ারেই সর্বোচ্চ। অথচ ঠিক এক বছর আগেও আল আমিনের সুদূরতম কল্পনাতেও হয়তো এ রকম কিছু ছিল বলে মনে হয় না। বিশ্বকাপের দল থেকে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ নিয়ে দেশে ফেরত এসেছিলেন, তাঁর ক্যারিয়ারেরই শেষ দেখে ফেলেছিলেন অনেকে। গত নভেম্বরে জিম্বাবুয়ে সিরিজে আবার ফিরেছেন দলে। ওই সময় র্যাঙ্কিংয়ে ছিলেন ৫৭-এ। লিফটে চড়ে ওপরে ওঠার শুরুটাও তখন থেকেই। জানুয়ারিতে জিম্বাবুয়ের ফিরতি সফর শেষে উঠে এসেছেন ৩১-এ।
তবে নিজের ফেরার ঘোষণা জানিয়ে দিয়েছেন এই এশিয়া কাপেই। ভারত বিপক্ষে ৩ উইকেট নিয়ে শুরু, এরপর আমিরাতের সঙ্গে ১ উইকেট। শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তান ম্যাচে ৩ উইকেট নিয়ে দলকে পথ দেখিয়েছেন সামনে থেকে।
টি-টোয়েন্টিতে বোলারদের খেরো খাতায় শীর্ষ দশে সাকিব আল হাসান আগে থেকেই ছিলেন। এশিয়া কাপ শেষে এক ধাপ উন্নতি হয়েছে তাঁর, দশ থেকে উঠেছেন নয়ে। তাসকিন ১৮১ থেকে ৭৬। মুস্তাফিজ ৩৩ থেকে ২৮। মাশরাফি ৩০ থেকে ৩৩।
Info: http://www.prothom-alo.com
No comments:
Post a Comment