ভালো
সংবাদে
স্রষ্টার কাছে
শুকরিয়া আদায়
করতে
না
করতেই
তিনি
দেখেছেন দুঃসংবাদটি। ‘দেখেছেন’ই
কারণ
গত
পরশু
তাসকিন
আহমেদের বাবা
আব্দুর
রশীদ
ছেলের
বোলিং
অ্যাকশনের সর্বশেষ আপডেট
জানতে
চোখ
রাখছিলেন বিভিন্ন বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের স্ক্রলে। কোনো এক
চ্যানেলে তাসকিনের অ্যাকশন বৈধতার
ছাড়পত্র পেয়ে
গেছে
দেখে
হাঁফ
ছেড়ে
বাঁচার
কিছুক্ষণের মধ্যেই
আবার
ডুবে
গেছেন
চরম
হতাশায়।
একই
বিভ্রান্তিতে পড়েছিলেন তাঁর
অনেক
পরিচিতজনও, ‘‘অনেকেই
আমাকে
বলেছেন,
‘প্রথমে
দেখলাম
ভালো
খবর,
পরে
দেখি
আবার
খারাপ
হয়ে
গেছে।’ আমার
ক্ষেত্রেও তাই
হয়েছে,
আল্লাহর কাছে
শুকরিয়া আদায়
করে
এসে
দেখি
খবর
খারাপ।’’
সঙ্গে
সঙ্গেই
ছেলেকে
ফোন
দেন,
কিন্তু
তাসকিন
ফোন
আর
ধরেন
না!
মাঝখানে একবার
ধরলেন
তো
কল
ব্যাক
করার
কথা
বলে
জলদি
রেখেও
দেন।
এরপর
আর
খোঁজই
নেই।
অবশেষে
দুজনের
কথা
হয়
গতকাল
সকালে,
হয়তো
নিষেধাজ্ঞার প্রাথমিক ধাক্কাটা সামলে
উঠেই
বাবার
সঙ্গে
কথা
বলতে
চেয়েছিলেন। এরপর
কথা
হয়েছে
ভাইবারের ভিডিওতে। কিন্তু
ছেলের
মধ্যে
কান্নাকাটি করার
কোনো
লক্ষণই
নাকি
দেখেননি তাঁর
বাবা,
‘আমিও
শুনেছি
ও
নাকি
খুব
কান্নাকাটি করেছে।
হয়তো
আমাদের
মন
খারাপ
হবে
বলে
হাসিখুশি থাকার
চেষ্টা
করেছে।
আমিও
তো
দুঃখ
আড়াল
করারই
চেষ্টা
করে
গেছি।’
তবে
ছেলের
নিষেধাজ্ঞা পরবর্তী সময়
দলের
ভূমিকায় তাঁর
আনন্দ
প্রকাশে দ্বিধাহীন আব্দুর
রশীদ,
‘‘তাসকিন
আমাকে
বলছিল,
‘আমরা
যে
একটি
পরিবার,
তার
প্রমাণ
এবারই
পেলাম।
আমাকে
কেউ
একাই
থাকতে
দিচ্ছে
না।’
দলের
এ
ব্যাপারটি অতুলনীয়।’’ তাসকিনের নিষেধাজ্ঞাকে অধিনায়ক মাশরাফি ‘অবিচার’
বললেও
রশীদ
এ
ক্ষেত্রে কোনো
মন্তব্যই করতে
চাইলেন
না,
‘আমি
দুম
করে
অপ্রয়োজনীয় কোনো
কথা
বলতে
চাই
না।
যারা
ওর
সঙ্গে
খেলছে,
তারাই
এটা
ভালো
বুঝবে।
ম্যাশ
যা
বলেছে,
নিশ্চয়ই বুঝেই
বলেছে।’
Info: http://www.kalerkantho.com
No comments:
Post a Comment