Pages

Monday, December 21, 2015

বলতেই হয়....আমাদের দেশটা কত সুন্দর

বাংলাদেশে পরিচিত অপরিচিত অনেক পর্যটক-আকর্ষক স্থান আছে। বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে যুগে যুগে ভ্রমণকারীরা মুগ্ধ হয়েছেন। এর মধ্যে প্রত্মতাত্বিক নির্দশন, ঐতিহাসিক মসজিদ এবং মিনার, পৃথিবীর দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সমুদ্র সৈকত, পাহাড়, অরণ্য ইত্যাদি অন্যতম। এদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য পর্যটকদের মুগ্ধ করে। বাংলাদেশের প্রত্যেকটি এলাকা বিভিন্ন স্বতন্ত্র্র বৈশিষ্ট্যে বিশেষায়িত । বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত হচ্ছে বাংলাদেশের কক্সবাজার।হরের ইট পাথরের তৈরি খাঁচায় নিয়মকানুন আর রুটিনমাফিক জীবনে ক্লান্ত হয়ে যায় অনেকেই । কখনও কখনও মন চেয়ে বসতেই পারে এই একঘেয়েমি জীবন থেকে ছোট্ট একটা বিরতি পাবার । প্রতিদিনের কর্মব্যাস্ততা থেকে নিজেকে একটুখানি ছুটি দিয়ে মনটা হয়তোবা হয়ে উঠতে পারে ভ্রমনপিপাসু । ইচ্ছে করতে পারে কাছের সব মানুষগুলোকে নিয়ে চলে যাই বিশ্বভ্রমনে- প্যারিস,লন্ডন,দুবাই,ইজিপ্ট ।তখনই হয়তো আপনি স্বপ্নের জগৎ থেকে বাস্তবে ফিরে আসবেন ।ভাববেন এ তো পুরোদমে আকাশ কুসুম কল্পনা যা আপনার সামর্থের সম্পূর্ণ বাইরে ।
কিন্তু সৌন্দর্য়ের সন্ধানে এত দূর ভ্রমণ করার তখনই প্রয়োজন হতে পারে যখন কিনা আমার দেশে ভ্রমণের সেরকম কোন উল্লেখযোগ্য স্থান না থাকত ।আমাদের এই প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশের ৬৪টি জেলায় বিস্তৃত রয়েছে এমনই অনেক ভ্রমন করার মত উল্লেখযোগ্য স্থানসমূহ যেখানে গেলে আপনি খাঁচা বন্দি জীবন থেকে অচিরেই মুক্তি পেয়ে যেতে পারেন কয়েকটা দিনের জন্য ।শান্তির নিঃশ্বাস নিতে পারেন প্রকৃতির কোলে বসে, চোখ মন জুরে উপভোগ করে নিতে পারেন সেইসব অপূর্ব সৃষ্টি । যা সৃষ্টিকতর্তা তাঁর অপার মহিমায় সৃষ্টি করে আমাদের এই মাতৃভূমিকে করে তুলেছেন আরও অনেকগুণ সুন্দর এবং সমৃদ্ধশালী ।ভ্রমণপিপাসু অনেকেই ঘুরে এসেছেনে এইসব স্থানগুলো আবার অনেকে হয়তো গল্প শুনেছেন, গল্প উপন্যাসে পড়েছেন, এমনও হতে পারে ছবিতে দেখেছেন আর মনে মনে কল্পনাতে সেইসব স্থান ঘুরেও এসেছেন তবে বাস্তবে সেইসব জায়গায় যাবার সৌভাগ্যটি এখনও হয়ে ওঠেনি ।
এমনই কিছু ঘুরতে যাওয়ার মতো স্থানের ছোট্ট বর্ননা দিচ্ছি যেসব যায়গায় আপনি আপনার বন্ধু বা পরিবারের সবাইকে নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন সাধ এবং সাধ্যের মধ্যে ।আর দেখে নিতে পারেন আমাদের জন্মভূমি বাংলাদেশ পৃথিবীর কোন দেশের তুলোনায় কোন অংশে কম নয় বরং অনেকগুন বেশী সুন্দর এবং সমৃদ্ধশালী ।
পুরো দেশ জুড়ে রয়েছে ভ্রমন করার মতো অসংখ্য জায়গা । কোনটা ঐতিহাসিক, কোনটা সম্পদে সমৃদ্ধশালী,কোন জায়গা পাহাড় বা সমুদ্রে ঘিরে আছে কেথাও বা সমুদ্রের মাঝে ছোট্ট দ্বীপ, নীল আকাশ নদী কোথওে মিলে মিশে হয়েছে একাকার, হয়তো বা কোন জায়গা সবুজ বনে তৈরি করেছে বন্য প্রণীর লোকালয় ।প্রতিটি স্থান ঘুরে দেখার আনন্দ এক এক রকম ।কারওবা ভ্রমন করার বেলায় বিশেষ কোন একটির প্রতি বিশেষ আকর্ষণ কাজ করে ।কিন্তু কেউ যদি ভ্রমনে আনন্দের সাথে সাথে প্রশান্তি পেতে চায় তবে সে প্রকৃতিকেই আগে বেছে নিবে,বেছে নিবে পাহাড়,সমুদ্র,সবুজ বন তার মাঝে অঁকাবাঁকা পাহাড়ী পথ ইত্যাদি ।আমি নিজে একজন প্রচন্ড মাত্রায় ভ্রমনপ্রেমী একজন মানুষ ।আমার এই ছোট্ট জীবনে ভ্রমনের যেটুকু সৌভাগ্য হয়েছে সেই আলোকেই আজ আমি প্রকৃতিক সৌন্দর্যের দিকটা খেয়াল রেখে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য কিছু প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এমন কিুছু ভ্রমনীয় স্থানের কথা তুলে ধরছি ।
কক্সবাজার :
কক্সবাজার বিশবব্যাপী বিখ্যাত একটি ভ্রমন শহর । এর পুরো নাম ”ফুল প্যারোয়া” ।ব্রিটিশ শাষনামলে ব্রিটিশ সরকার প্রতিনিধি হিরাম কক্সের নাম অনুসারে কক্সবাজার নাম দেওয়া হয় ।ঢাকা থেকে কক্সবাজার সড়ক পথে দূরত্ব ৪৫০ কিলোমিটার ।এছাড়া কেউ যদি ট্রেন পথে চট্রগ্রাম যান তবে সেখান থেকে ৯৬ কিলোমিটার বাসে চড়েও চট্রগ্রাম যাওয়া যেতে পারে ।
1458902_10202055108046646_213427365_n
কক্সবাজারে রয়েছে পৃথিবীর সর্ববৃহৎ সমুদ্রসৈকত ।সমুদ্রের উথাল পাথাল ঢেউ দেখে চোখ মন য়েন জুড়িয়ে যায় ।এখানে সৈকতে বসে সূর্যাস্ত দেখার এক অন্যরকম অনুভূতি পাবেন ।লোনা পানিতে নেমে আছড়ে পড়া ঢেউ কিছুটা দিকবিদিক করে দিতে পারে অন্যরকম আনন্দ ।সৈকতে পড়ে  থাকা ঝিনুক কুড়োতে ছোট বড় সবাই যেন আনন্দ খুঁজে পায় ।এছাড়াও এর পাশে আছে ইনানী বীচ,হিমছড়ি,শৈবাল ও জাহাজঘাট ।এখানে শহরেই রয়েছে মোটেল,হোটেল,কটেজ যেখানে আপনি অনায়েসে থাকতে পারেন ।আরও আছে বর্মিজ মার্কেট, সামুদ্রিক মাছের বাজার যেখানে ্কবার ঘুরে কেনাকাটা করতে পারেন ।
ইনানী বীচ :
ক্কসবাজার থেকে মাত্র ২৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ইনানী বীচ ।এই সমুদ্রসৈকতের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হল ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বড় বড় প্রবাল খন্ড ।এগুলো ভীষণ রকমের ধারালো ।বিকেলবেলা সূর্যাস্তের আগ মূহুর্তে এখানকার আবহাওয়া সব মিলে ঘুরতে ভীষণ ভালো লাগবে যেকোন মানুষের ।
1481154_10202055120846966_941670056_n
আর এখানকার ডাবের পানি খেয়ে যেই তৃপ্তিটুকু পাওয়া যায় সেই সুস্বাদু পানির  স্বাদ অজ পর্যন্ত কোথাও পায়নি ।৩০ থেকে ৪০ টাকার এক একটি ডাব পান করেই যেন পোন করেই পুরো পেট ভরে যায় ।আর ্খানে অসার পথেই পরবে হিমছড়ি,ঘুরে যেতে পারেন এই স্পটটি ।
সেন্টমার্টিন:
বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ হিসেবে পরিচিত সেন্টমার্টিন দ্বীপ যার আয়তন মাত্র ১৭ বরগকিলোমিটার ।এখানে আসলে সমুদ্রের সৌন্দযকে আবিস্কার করতে পারবেন ভিন্ন ভাবে ।যেখানে আকাশ এবং সমুদ্রের নীল মিলে মিশে হয়েছে একাকার ।স্বচ্ছ পানিতে দাড়িয়ে দেখতে পাবেন সমুদ্রতলের ঞালকা আনাঘোনা, যেখানে রয়েছে প্রবাল,জেলি ফিস, সামুদ্রিক মাছ ।
1420361_10202055135247326_419976041_n
আর নীলাভ স্বচ্ছ পানির দিকে তাকিয়ে যতদূর ছোখ যাবে দেখাযাবে শুধু নীল আর নীল
খুব ঝটপট যেন পুরো দ্বীপটা ঘুরে নেওয়া যায় ।এর বর্ণনা দেওয়ার মত যথেষ্ট শব্দভান্ডার আমার কাছে নেই ।কক্সবাজার শহর থেকে ১২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিতএই ক্ষুদ্র প্রবাল দ্বীপ ।জাহাজ,ট্রলার বা স্পীডবোটে যেতে হবে সেন্টমার্টিন ।টেকনাফ থেকে দুই থেকে সোয়া দুই ঘন্টার মতো সময় লেোগ সেন্টমারিটন পৌঁছতে ।তবে জাহাজে যাওয়া সবচেয়ে বেশী নিরাপদ ।যাওয়ার পথে দেখতে পাবেন নাফ নদী,বাংলাদেশের শেষ প্রান্ত টেকনাফ এবং মায়ানমারের উঁচু উঁচু পাহাড় যা অনেকটাই মিশে আছে মেঘের সাথে ।কেউ চাইলে এক দিনেও ঘুরে আসতে পারেন সেন্টমার্টিন দ্বীপ তবে এক িদুদিন থাকতে পারলে আশপাশটাও ভালভাবে ঘুরে দেখা যায় ।যেমন খুব সকাল সকাল যদি  ছেড়াদ্বীপে যেতে পারেন তাহলে  অরেক রকম অনুভূতি পেতে পারেন ।হঠাৎ মনে হতে পারে জনমানবশূণ্য কোন দ্বীপে আপনি হারিয়ে গেছেন যার চারিপাশ  থেকে ঢেউ এসে আছড়ে পড়ছে, কোথাওবা দেখা যেতে পারে সমুদ্রের দু’পাশের ঢেউ এসে ্ক সাথে মিশে যাচ্ছে ।ঘন্টাখানেক থেকেও যেন মন ভরে না ।একবারের জন্য মনে হতে পারে আপনি আর আপনার অভিযান দল কোন এক অজানায় হারিয়ে গেছেন ।
বান্দরবন:
বান্দরবন শহর পুরোটাই গাছগাছালি আর পাহাড়ে ঘেরা ।একে অনেকেই দার্জিলিং এর সাথে তুলোনা করে থাকেন ।চট্রগ্রাম শহর থেকে ৯২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বান্দরবন ।ঢাকা থেকে সরাসরি বাসে সড়কপথে অথবা  চট্রগ্রাম থেকেও সরাসরি যেতে পারেন বান্দরবন ।
1479660_10202055141567484_11653374_n
পাহাঢ়ী কণ্যা বান্দরবন গেলে আপনার মেঘ ছুয়ে দেখতে ইচ্ছা করবে কারণ পাহাড়ের চুড়ায় নিজেকে আপনি আবিস্কার করবেন আপনি মেঘের অনেক বেশী কাছাখাছি চলে এসেছেন ।
এখানে ঘুরে দেখার মতো উল্লেখযোগ্য স্থানগুলো হল নীলগিরি, নীলাচল,স্বর্ণমন্দির,মেঘলা,চিম্বুক,সাঙ্গু নদী ইত্যাদি ।যারা ট্রেকিং করতে ভালবাসেন তারা এডভাঞ্চার করতে পারবেন জঙ্গলের গহীনে দলেবলে খুঁজেও পেতে পারেন নাফাখুম সহ আরও অজস্র জলপ্রপাত ।আর নীলগিরি বা নীলাচলের বর্ণনা আমার স্বল্প শব্দভান্ডারে অনেকটাই কঠিন ।নীলগিরিতে গেলে আপনার মনে হতেও পারে আপনি মেঘের দেশে চলে এসেছেন, মেঘ যেন কখনও কখনও তুলোর খন্ডের মত পুরো স্থান জুরে বসে আছে ।কখনও মনে হতে পারে আপনি মেঘের খন্ডের মধ্যেই আছেন ।আর নীলাচলে যদি বিকেলের দিকে যান তবে দেখতে পাবেন দূরের আঁকাবাকা ছোট্ট সরু পথে চলে যাওয়া ছোট্ট ছোট্ট খেলনা গাড়ি চলে যাচ্ছে ! আসলে আপনি এত উঁচুতে দাঁড়িয়ে অছেন য়ে নীচে তাকালে সবিই আপনার কাছে অতি ক্ষুদ্র মনে হবে ।সবুজ আর নীলের এক অদভুত সংমিশ্রন আবিস্কার করবেন এ জায়গাটিতে ।জোরে উরিয়ে নেওয়া বাতাস আপনাকে ওখানে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতে অনেকটাই বাধ্য করবে ।এছাড়া প্রতিটা স্পট ঘুরে আপনি অনুভব করবেন কিছুটা রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা ।চান্দের গাড়িতে চরে পাহাড়ি পথের লঙ্গ ড্রাইভের আনন্দটাও মনে রাখার মত।
সিলেট:
সিলেট বিভাগ ভ্রমনের এক উল্লেখযোগ্য স্থান ।একে অনেকেই ওলি আওলঅর  শহর বলেন ।এখানে রয়েছে শাহজালাল, শাহপরান মাজার, জাফলং, তামাবীল এবং খুব শীঘ্রই পাওয়া গিয়েছে ভ্রমনের দু’টি উল্লেখযোগ্য স্থান লালঅখাল এবং বিছানাকান্দি ।আর সবছেয়ে বড় আকর্ষন হল সিলেটের চা বাগান যার অধিকাংশই শ্রীমঙ্গলে অবস্থিত ।এখানে বলে রাখি চা বাগানের প্রতি আমার একটা বিশেষ আকর্ষণ কাজ করে ।এছাঢ়াও শ্রীমঙ্গলের আশপাশে রয়েছে লাউয়াড়া ফরেস্ট, হবিগঞ্জে রয়েছে হাকালুকি হাওর, শাধবপুরে রয়ে হামহাম, এছাড়া বাংলাদেশের অন্যতম বিখ্যাত ঝড়না গুলোর মধ্যে একটি মাধবকুন্ড ঝড়নাও ঘুরে যেতে পারেন ।
যত যাই ঞোক এখানকার চা বাগান সবদিকেই বিস্তৃত এবং চা শিল্পের জন্য সিলেট এক নামে বিখ্যাত ।আর সেই বিখ্যাত চা বাগানগুলোর একটি চা বাগানে আমার বেড়ে ওঠা, যদি ভেঙে বলতে হয় তবে বলব শৈশব থেকে কৈশর কেটেছে চা বাগানের মধ্যেখানে ।এই যায়গাটা যে অসম্ভব সুন্দর তা জানতাম কিন্তু  তা তিলে তিলে উপলবদ্ধি করা শুরু করি ঢাকা শহরে পা দেওয়রি পর থেকে ।সেই অপূর্ব সুন্দর সবুজে ঘেরা ছোট্ট ছোট্ট টিলার উপর চায়ের বাগান যেন ছোট্ট ছোট্ট পাহাড়ের উপর সবুজ কার্পেট বিছিয়ে দেওয়া হয়েছে ।বাংলোর সামনে সবুজ লন, বারান্দায় বসে এক কাপ চা, সারিবদ্ধ টবের গাছগুলোকে একটু ছুযে দেখা, টিনের চালে বৃষ্টির প্রতিটি ফোঁটার আওয়াজ অনুভব করা,কখনওবা শীলা বৃষ্টিতে শীল কুড়ানো, চা বাগানের এলোপাথারি রাস্তায় লঙ্গ ড্রাইভ,পূর্ণিমার রাতে পাহাড়ের চুড়ায় জেছনা স্নান এমন হাজারও স্মৃতি জড়িয়ে আছে আমার জীবনে ।
Tea_Garden_in_Malini_chora_Sylhet_Bangladesh_(3)
প্রকৃতির কোলে শৈশব কাটানো আমি শৈশবকে ভীষণ মিস করি ।তাই ছুটি পেলেই ছুটে যেতে চাই চপ্রকৃতির সন্ধানে ।ভ্রমন আমার জীবনে শুধু আনন্দই নয় বরং এ যেন অমার জন্যে দমবন্ধকর জীবনে প্রমান্তি বয়ে আনার এক অন্যতম মাধ্যম ।সবার জীবনেই হয়তোবা আছে ভ্রমনপিপাসু এক তৃষ্ঞাত্র মন যা ছুটে চলে, খুজে বেড়ায় পাহাড়, নদী, সমুদ্র,গাছগাছালিদিয়ে ঘেরা প্রকৃতির এক অনন্য মিশ্রন ।মনের কেনভাসে যারা এখনও রং তুলির আঁচড় দিয়ে যাচ্ছেন তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই এবার সেই অপূর্ব চিত্রটি বাস্তবে দেখুন । ঘুরে দেখুন একটিবারের মতো আমাদের দেশটা কতো সুন্দর ।দেখবেন বার বার ঘুরে দেখতে ইচ্ছে করবে অমাদের জন্মভূমিকে ।
তথ্যসূত্র: samiaulab.wordpress.com

No comments:

Post a Comment