সিগারেট থেকে সাবধান! কেননা সিগারেটে মিশানো হয়েছে রাসায়নিক উপাদান।
ব্রিটেনের দ্যা ক্যাম্পেন ফর টোব্যাকো-ফ্রি কিট নামের একটি দাতব্য সংস্থা
জানিয়েছে, সিগারেট উৎপাদনে বিপজ্জনক রাসায়নিক উপাদান মেশানো হচ্ছে। যা
স্বাস্থ্যের পক্ষে মারাত্মকভাবে ক্ষতিকর।
দাতব্য সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, ধূমপায়ীদের আসক্তি বাড়াতে এবং তামাকের ধোঁয়া যাতে সহজে টানতে পারা যায় সেজন্য বিভিন্ন সিগারেট প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলি বর্তমানে নানা রাসায়নিক উপাদান মেশাচ্ছে। যদিও আগে সিগারেট প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলো তা করতো না।
প্রতিযোগিতার যুগে ঠিকে থাকতে এই রাসায়নিকগুলো বহুমাত্রায় মেশানো হচ্ছে বলে দাতব্য সংস্থাটি জানায়। এ রাসায়নিক মিশানোর ফলে তা মানব শরীরে বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে।
দ্যা ক্যাম্পেন ফর টোব্যাকো-ফ্রি কিট নামে দাতব্য সংস্থাটি জানায়, শুধু রাসায়ানিক মেশানো নয়, নিকোটিনের প্রতি মানুষের আসক্তিকে কার্যকর এবং স্থায়ী করার লক্ষ্যে আগের তুলনায় অনেকে বেশি নেশা সৃষ্টিকারী সিগারেট উৎপাদন করছে সিগারেট কোম্পানিগুলো। সিগারেটে নিকোটিনের মাত্রাও আগের তুলনায় বাড়ানো হয়েছে।
নিকোটিন যাতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে মানব মস্তিষ্কে পৌঁছায় এবং ছড়িয়ে পড়ে সেজন্য সিগারেটে যোগ করা হয়েছে অ্যামোনিয়া। তামাকের ধোঁয়া যাতে সহজে টানতে পারে সে জন্য এতে যোগ করা হচ্ছে চিনি। একই লক্ষ্যে লিভুলিনিক অ্যাসিড নামে একটি রাসায়নিক উপাদানও তামাকে মেশাচ্ছে সিগারেট কোম্পানিগুলো। সব মিলিয়ে এখন নিজেদের অজান্তেই সিগারেটের খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই শরীরে মিশছে ভয়ানক সব রাসায়ানিক। যার ফলে ক্রমশ ক্ষয় হচ্ছে দেশের।
দাতব্য সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, ধূমপায়ীদের আসক্তি বাড়াতে এবং তামাকের ধোঁয়া যাতে সহজে টানতে পারা যায় সেজন্য বিভিন্ন সিগারেট প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলি বর্তমানে নানা রাসায়নিক উপাদান মেশাচ্ছে। যদিও আগে সিগারেট প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলো তা করতো না।
প্রতিযোগিতার যুগে ঠিকে থাকতে এই রাসায়নিকগুলো বহুমাত্রায় মেশানো হচ্ছে বলে দাতব্য সংস্থাটি জানায়। এ রাসায়নিক মিশানোর ফলে তা মানব শরীরে বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে।
দ্যা ক্যাম্পেন ফর টোব্যাকো-ফ্রি কিট নামে দাতব্য সংস্থাটি জানায়, শুধু রাসায়ানিক মেশানো নয়, নিকোটিনের প্রতি মানুষের আসক্তিকে কার্যকর এবং স্থায়ী করার লক্ষ্যে আগের তুলনায় অনেকে বেশি নেশা সৃষ্টিকারী সিগারেট উৎপাদন করছে সিগারেট কোম্পানিগুলো। সিগারেটে নিকোটিনের মাত্রাও আগের তুলনায় বাড়ানো হয়েছে।
নিকোটিন যাতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে মানব মস্তিষ্কে পৌঁছায় এবং ছড়িয়ে পড়ে সেজন্য সিগারেটে যোগ করা হয়েছে অ্যামোনিয়া। তামাকের ধোঁয়া যাতে সহজে টানতে পারে সে জন্য এতে যোগ করা হচ্ছে চিনি। একই লক্ষ্যে লিভুলিনিক অ্যাসিড নামে একটি রাসায়নিক উপাদানও তামাকে মেশাচ্ছে সিগারেট কোম্পানিগুলো। সব মিলিয়ে এখন নিজেদের অজান্তেই সিগারেটের খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই শরীরে মিশছে ভয়ানক সব রাসায়ানিক। যার ফলে ক্রমশ ক্ষয় হচ্ছে দেশের।
Info: http://www.breakingnews.com.bd/articles/health/breakingnews.75960.details
No comments:
Post a Comment