ঢাকা: পাহাড়ের টিলা কেটে সমান করতে গিয়ে মাটির তলা থেকে মিলল মাথার খুলি আর
প্রাচীন মসজিদের ধ্বংসাবশেষ। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের করিমগঞ্জ জেলার বালিয়ায় এ
ঘটনা ঘটেছে। খবর আনন্দবাজার।
স্থানীয়রা জানায়, ওই টিলা ও সংলগ্ন জমিটি আবদুল সুবান নিফতাউর রহমানকে বিক্রি করে দেন। রহমান টিলাটি কাটার কাজ শুরু করেছিলেন। টিলা কিছুটা কাটার পরেই মাটির তলায় মিলেছিল প্রাচীন ইট। স্থানীয় মানুষ তখনই টিলার মাটি কাটায় আপত্তি জানান। বাসিন্দাদের আপত্তি এড়াতে রহমান রাতের অন্ধকারে জেসিবি দিয়ে মাটি কাটার কাজ চালাচ্ছিলেন। গত কাল ফের উদ্ধার হয় খুলি। দেখা যায়, মাটির নীচে রয়েছে প্রাচীন মসজিদ-সদৃশ কাঠামো। বন্ধ হয়ে যায় খোঁড়ার কাজ।
প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, মাটির তলা থেকে উদ্ধার হওয়া একটি বড় কালো পাথরে ‘৯০৭ হিজরি’র উল্লেখ রয়েছে। তার অর্থ দাঁড়ায়, মসজিদটি প্রায় সাড়ে পাঁচশো বছর আগেকার। উর্দু হরফ খোদাই করা ফলকগুলির পাঠোদ্ধারের জন্য উর্দু ভাষায় জ্ঞান থাকা ব্যক্তিদের দিয়ে তা পড়ানো হচ্ছে।
প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, অবিভক্ত ভারতের শ্রীহট্ট থেকে যখন এই এলাকায় শাহ জলালের আগমন হয়েছিল, তার সঙ্গেই এসেছিলেন অনেক ধর্ম প্রচারক। মসজিদটি সম্ভবত সেই সময়ের। উদ্ধার হওয়া পাথর ও ইটের নকশাও পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে। মসজিদের সন্ধান মেলার খবর ছড়াতেই অনেক মানুষ বালিয়ায় আসছেন।
গ্রামবাসী দাবি করছে, রহমান যে টাকায় জমিটি কিনেছেন তা গ্রামের লোকই তাকে ফেরত দেবেন। বদলে জমি তুলে দিতে হবে গ্রামের হাতে। পাহাড়টি সংরক্ষণ করে সেখানে নতুন করে মসজিদ তৈরি করা হবে।
স্থানীয়রা জানায়, ওই টিলা ও সংলগ্ন জমিটি আবদুল সুবান নিফতাউর রহমানকে বিক্রি করে দেন। রহমান টিলাটি কাটার কাজ শুরু করেছিলেন। টিলা কিছুটা কাটার পরেই মাটির তলায় মিলেছিল প্রাচীন ইট। স্থানীয় মানুষ তখনই টিলার মাটি কাটায় আপত্তি জানান। বাসিন্দাদের আপত্তি এড়াতে রহমান রাতের অন্ধকারে জেসিবি দিয়ে মাটি কাটার কাজ চালাচ্ছিলেন। গত কাল ফের উদ্ধার হয় খুলি। দেখা যায়, মাটির নীচে রয়েছে প্রাচীন মসজিদ-সদৃশ কাঠামো। বন্ধ হয়ে যায় খোঁড়ার কাজ।
প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, মাটির তলা থেকে উদ্ধার হওয়া একটি বড় কালো পাথরে ‘৯০৭ হিজরি’র উল্লেখ রয়েছে। তার অর্থ দাঁড়ায়, মসজিদটি প্রায় সাড়ে পাঁচশো বছর আগেকার। উর্দু হরফ খোদাই করা ফলকগুলির পাঠোদ্ধারের জন্য উর্দু ভাষায় জ্ঞান থাকা ব্যক্তিদের দিয়ে তা পড়ানো হচ্ছে।
প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, অবিভক্ত ভারতের শ্রীহট্ট থেকে যখন এই এলাকায় শাহ জলালের আগমন হয়েছিল, তার সঙ্গেই এসেছিলেন অনেক ধর্ম প্রচারক। মসজিদটি সম্ভবত সেই সময়ের। উদ্ধার হওয়া পাথর ও ইটের নকশাও পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে। মসজিদের সন্ধান মেলার খবর ছড়াতেই অনেক মানুষ বালিয়ায় আসছেন।
গ্রামবাসী দাবি করছে, রহমান যে টাকায় জমিটি কিনেছেন তা গ্রামের লোকই তাকে ফেরত দেবেন। বদলে জমি তুলে দিতে হবে গ্রামের হাতে। পাহাড়টি সংরক্ষণ করে সেখানে নতুন করে মসজিদ তৈরি করা হবে।
Info: http://www.breakingnews.com.bd/articles/india/breakingnews.75026.details
No comments:
Post a Comment