আধুনিক যুগ তথ্যপ্রযুক্তির যুগ এই যুগে উন্নত দেশ তো বটেই বরঞ্চ অনুন্নত
দেশগুলোর জন্য তথ্যপ্রযুক্তি আশীর্বাদসরূপ। প্রতিযোগিতার এ যুগে শ্রেষ্ঠত্ব
অর্জনের একমাত্র পথ তথ্যপ্রযুক্তিকে যথাযথভাবে কাজে লাগানো। উন্নত
দেশগুলোর সফলতার পেছনের কারণটিই হচ্ছে তথ্যপ্রযুক্তির উন্নয়ন এবং তার সঠিক
বাস্তবায়ন। ইন্টারনেট এখন কেবল যোগাযোগেরই মাধ্যম নয়। এর সাথে সংযুক্ত থাকা মানে
পৃথিবীর সব সার্ভারের সাথে নিজেকে যুক্ত রাখা। এটা আসলেই বিশাল ব্যাপার।
বিশাল এক ভার্চুয়াল জগতে ঘুরে বেড়ানো। বিভিন্নজন একে ব্যবহার করছেন
বিভিন্নভাবে। আসুন এখানে শেয়ার করি কে কিভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন। কি
সুবিধায় বা পাচ্ছেন এখান থেকে?
আজ
ঘরে ঘরে ব্যবহৃত হচ্ছে ইন্টারনেট। ইন্টারনেট ছাড়া একটা দিনও ভাবা যায় না।
ইন্টারনেটের যেমন সুবিধা রয়েছে পাশাপাশি অসুবিধাও কিন্তু কম নয়। বিশেষ
করে টিনেজ, কিশোর-কিশোরী ছেলেমেয়েদের নিয়ে কিছু পরামর্শ তুলে ধরছি। বেসিক কিছু পয়েন্ট এখানে উলেস্নখ করছি:
* বাচ্চারা কি খুব বেশি লগইন করতে ভালবাসে?
* সাময়িক একা থাকলেই কি নেট নিয়ে বসে যায়?
* আপনাকে এড়িয়ে গিয়ে কি কোনো ওয়েব সাইট লগইন করে?
এই সকল প্রশ্নগুলোর উত্তর যদি হ্যাঁ হয়, তাহলে আপনাকে অবশ্যই আপনার সন্তান সম্পর্কে অনেক বেশি সচেতন হতে হবে। কারণ আপনার সন্তানের ইন্টারনেট নিয়ে খুব কৌতুহল আছে। আপনার সন্তানকে বুঝান ইন্টারনেট সম্পর্কে আকর্ষণ যদি থাকেও, কোনো কিছু নিয়ে বাড়াবাড়ি ভালো না। বড় হওয়ার সাথে সাথে ওদেরকেও পরিপার্শ্বিক বিষয় সম্পর্কে তাদের মনে জাগতে থাকে নানা ধরনের অসংখ্য প্রশ্ন। অনেক সময়ই সেইসব না জানা প্রশ্নের মনমতো উত্তর তারা পায় না। আর তারা হাতের মুঠোয় ইন্টারনেট পেয়ে যাওয়াতে তাদের যত না জানা প্রশ্ন রয়েছে। সবকিছু জানতে চেষ্টা করে এর মাধ্যমে। কেন সতর্কতা
আজকাল ইন্টারনেটের বদৌলতে সব তথ্যই হাতের মুঠোয়। মনের পছন্দ মতো যে কোনো সাইটে অনায়াসে পৌঁছে যাওয়া যায় মাউসের একটি ক্লিকের মাধ্যমে। ছোটদের উপযোগী তথ্য সব সাইটেই যে থাকে, এমন নয়। আর এসব সাইটগুলো পরবর্তীকালে তাদের মানসিক বিকাশের পথে নানাভাবে অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়। আকর্ষণীয় চটুল এই ধরনের সাইটগুলো একটা নেশার মতো হয়ে যায়। অনেক সময় দেখা যায়, কারও সঙ্গে চ্যাট করেও নানা ধরনের অবাঞ্ছিত সম্পর্কে জড়িয়ে যায়। আবার চ্যাটিংয়ের মাধ্যমে হয়রানির শিকারও হয়, অনেকে প্রতারিতও হয়। আপনার করণীয়
* ইন্টারনেটের পজিটিভ ও নেগেটিভ সাইড নিয়ে সবাই একসঙ্গে মিলে আলোচনা করা।
এই সকল প্রশ্নগুলোর উত্তর যদি হ্যাঁ হয়, তাহলে আপনাকে অবশ্যই আপনার সন্তান সম্পর্কে অনেক বেশি সচেতন হতে হবে। কারণ আপনার সন্তানের ইন্টারনেট নিয়ে খুব কৌতুহল আছে। আপনার সন্তানকে বুঝান ইন্টারনেট সম্পর্কে আকর্ষণ যদি থাকেও, কোনো কিছু নিয়ে বাড়াবাড়ি ভালো না। বড় হওয়ার সাথে সাথে ওদেরকেও পরিপার্শ্বিক বিষয় সম্পর্কে তাদের মনে জাগতে থাকে নানা ধরনের অসংখ্য প্রশ্ন। অনেক সময়ই সেইসব না জানা প্রশ্নের মনমতো উত্তর তারা পায় না। আর তারা হাতের মুঠোয় ইন্টারনেট পেয়ে যাওয়াতে তাদের যত না জানা প্রশ্ন রয়েছে। সবকিছু জানতে চেষ্টা করে এর মাধ্যমে। কেন সতর্কতা
আজকাল ইন্টারনেটের বদৌলতে সব তথ্যই হাতের মুঠোয়। মনের পছন্দ মতো যে কোনো সাইটে অনায়াসে পৌঁছে যাওয়া যায় মাউসের একটি ক্লিকের মাধ্যমে। ছোটদের উপযোগী তথ্য সব সাইটেই যে থাকে, এমন নয়। আর এসব সাইটগুলো পরবর্তীকালে তাদের মানসিক বিকাশের পথে নানাভাবে অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়। আকর্ষণীয় চটুল এই ধরনের সাইটগুলো একটা নেশার মতো হয়ে যায়। অনেক সময় দেখা যায়, কারও সঙ্গে চ্যাট করেও নানা ধরনের অবাঞ্ছিত সম্পর্কে জড়িয়ে যায়। আবার চ্যাটিংয়ের মাধ্যমে হয়রানির শিকারও হয়, অনেকে প্রতারিতও হয়। আপনার করণীয়
* ইন্টারনেটের পজিটিভ ও নেগেটিভ সাইড নিয়ে সবাই একসঙ্গে মিলে আলোচনা করা।
* আপনার সন্তানকে ভালো ভালো সাইটের সন্ধান দিন।
* নেট সার্ফ করতে কখনও ডিসকারেজ করবেন না।
* বন্ধুরা মিলে কোনো সাইট দেখলেও ওদের সঙ্গে মাঝে মাঝে যোগ দিন।
* আপনার সন্তানকে বুঝিয়ে দিন যে, ওর নেট সার্ফিং নিয়ে আপনি খুবই সচেতন।
* গাইডলাইন
* পপ-আপ বস্নকার আনেবল করে দিন।
* সবসময় খেয়াল রাখুন, ওরা কি কি সাইট দেখছে। ইন্টারনেট এঙ্পেস্নায়ার অপশনে গিয়ে ওদের পৰে ৰতিকারক সাইটগুলো বস্নক করে দিন।
১. ই-মেইল করা: ইয়াহু, জিমেইল
২. ফাইল আপলোড: মাই এসনিপস
৩. ইয়াহু অ্যানসারস
৪. ইসলাম: ইসলাম অন লাইন
৫. ব্লগিং: সামহয়্যার
৬. গেইম: স্ক্র্যাবল
৭. ভিডিও: ইউটিউব
৮. সারস্: গুগল
৯. নিউজ
২. ফাইল আপলোড: মাই এসনিপস
৩. ইয়াহু অ্যানসারস
৪. ইসলাম: ইসলাম অন লাইন
৫. ব্লগিং: সামহয়্যার
৬. গেইম: স্ক্র্যাবল
৭. ভিডিও: ইউটিউব
৮. সারস্: গুগল
৯. নিউজ
info: http://www.somoyerbibortan.com/archive2.php?archive
No comments:
Post a Comment