Pages

Wednesday, January 6, 2016

বান্দরবান স্বর্ণমন্দির

মহাসুখ মন্দির। সোনালি রঙের জন্য “স্বর্ণমন্দির” নামে খ্যাত। বাংলাদেশের পার্বত্য জেলা বান্দরবানে এটির অবস্থান । মহাসুখ মন্দির বান্দরবান জেলা শহর থেকে তিন কি:মি: পশ্চিমে বালাঘাটা এলাকার নাতিউচ্চ পাহাড় চূঁড়ায় স্থাপিত। মায়ানমার থেকে শিল্পী এনে এটি তৈরি করা হয়। ২০০৪ সালে এর কাজ সম্পন্ন করা হয়। মন্দিরের বাইরের অংশে ভিন্ন ভিন্ন প্রকোষ্টে তিব্বত, চীন, নেপাল, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, ভূটান, মায়ানমার, কোরিয়া এবং জাপান ইত্যাদি দেশের শৈলীতে সৃষ্ট ১২টি দন্ডায়মান বুদ্ধ আবক্ষ মূর্তি এখানে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। বাংলাদেশে অনেক বিখ্যাত মন্দির আছে। তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে “স্বর্ণমন্দির”। সোনালি রঙের সুন্দর কারুকাজে তৈরি বলেই একে ডাকা হয় “স্বর্ণমন্দির” নামে।  বান্দরবানে দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে স্বর্ণমন্দির একটি।

মন্দিরটি বাংলাদেশের পার্বত্য জেলা বান্দরবানে অবস্থিত। জেলা শহর থেকে তিন কি:মি: পশ্চিমে বালাঘাটা এলাকার পাহাড় চুড়ায় এর অবস্থান। মন্দিরটি দেখলে মনে হবে এটি স্বর্ণ দিয়ে নির্মিত। আসলে মন্দিরটি সোনালি আর মেরুন রঙে সজ্জিত বলেই এমন দেখা যায়। তবে বাস্তব সত্য হল মন্দিরটি যে কেউ দেখলেই মুগ্ধ হয়ে যাবে। ১৮০ টি সিঁড়ি বেয়ে উটতে হয় এই মন্দিরে। প্রতি পূর্ণিমার রাতে অপরূপ আলোয় এখানে জ্বলে ওঠে হাজার মাটির প্রদীপ।
মন্দিরটির বাইরের সৌন্দর্য ছাড়াও এর ভিতরের অবস্থা অনেক দৃষ্টিনন্দন। এর অভ্যন্তরে কাঠের উপর অসাধারণ সুন্দর রিলিফ ভাস্কর্য দেখলে চোখ ফেরানো কঠিন হয়ে যায়। এছাড়া মন্দির চত্বরের স্তম্ভ ও পাখি প্রকৃতির একটা আবেশ তৈরি করে। মন্দির থেকে পূর্বদিকে বান্দরবান শহর ও পাহাড় দেখা যায়। - See more at: http://www.manobkantha.com/2015/04/13/27314.php#sthash.CO3I4Xhi.dpuf
আর মন্দিরের অভ্যন্তরে কাঠের উপর অসাধারণ সুন্দর রিলিফ ভাষ্কর্য কর্ম মায়ানমারের কাঠের শিল্প-কর্মের ঐতিহ্যের কথা স্মরণ করায়। মন্দির চত্ত্বরের স্তম্ভ ও পাখি আপনাকে আকাশে ডাকবে। মন্দির থেকে দেখবেন পূর্বদিকে বান্দরবান শহর ও চারপাশে শুধু পাহাড় আর পাহাড়। বান্দরবানে ঘুড়তে গিয়ে কেউ স্বর্ণমন্দির ঘুড়বে না তা কি করে হয়।বান্দরবানে দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে স্বর্ণমন্দির একটি।বর্তমানে স্বর্ণমন্দির উপাসনালয়টি বান্দরবান জেলার একটি অন্যতম পর্যটন স্পট হিসাবে পরিণত হয়েছে।“বৌদ্ধ ধাতু জাদী” এই মন্দিরের নামকরণ করা হয় স্বর্ণমন্দির।প্রতি পূর্ণিমার রাতে অপরূপ আলোয় এখানে জ্বলে ওঠে হাজার মাটির প্রদীপ। ১৯৯৪ সালে শুরু হয় এর নির্মাণ কাজ। ১৮০ টি সিড়ি বেয়ে উটতে হয় এই মন্দিরে। মন্দিরের বাইরের অংশে ভিন্ন ভিন্ন প্রকোষ্ঠে চীন, তিব্বত, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, নেপাল, ভুটান, মায়ানমার, ইত্যাদি দেশের শৈলীতে সৃষ্ট ১২টি মূর্তি সৌন্দর্যের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে
ইতিহাস থেকে জানা যায়, মায়ানমার থেকে শিল্পী এনে এটি তৈরি করা হয়েছিল। ১৯৯৪ সালে শুরু হয় এর নির্মাণ কাজ। পরে ২০০৪ সালে এর কাজ শেষ হয়।
পাহাড়ের চুড়ায় স্বর্ণমন্দির
অনলাইন ডেস্ক
Published : Monday, 13 April, 2015 at 10:32 PM
- See more at: http://www.manobkantha.com/2015/04/13/27314.php#sthash.CO3I4Xhi.dpuf
পাহাড়ের চুড়ায় স্বর্ণমন্দির
অনলাইন ডেস্ক
Published : Monday, 13 April, 2015 at 10:32 PM
- See more at: http://www.manobkantha.com/2015/04/13/27314.php#sthash.CO3I4Xhi.dpuf
পাহাড়ের চুড়ায় স্বর্ণমন্দির
অনলাইন ডেস্ক
Published : Monday, 13 April, 2015 at 10:32 PM
- See more at: http://www.manobkantha.com/2015/04/13/27314.php#sthash.CO3I4Xhi.dpuf
বাংলাদেশে অনেক বিখ্যাত মন্দির আছে। তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে “স্বর্ণমন্দির”। সোনালি রঙের সুন্দর কারুকাজে তৈরি বলেই একে ডাকা হয় “স্বর্ণমন্দির” নামে।  বান্দরবানে দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে স্বর্ণমন্দির একটি।
মন্দিরটি বাংলাদেশের পার্বত্য জেলা বান্দরবানে অবস্থিত। জেলা শহর থেকে তিন কি:মি: পশ্চিমে বালাঘাটা এলাকার পাহাড় চুড়ায় এর অবস্থান। মন্দিরটি দেখলে মনে হবে এটি স্বর্ণ দিয়ে নির্মিত। আসলে মন্দিরটি সোনালি আর মেরুন রঙে সজ্জিত বলেই এমন দেখা যায়। তবে বাস্তব সত্য হল মন্দিরটি যে কেউ দেখলেই মুগ্ধ হয়ে যাবে। ১৮০ টি সিঁড়ি বেয়ে উটতে হয় এই মন্দিরে। প্রতি পূর্ণিমার রাতে অপরূপ আলোয় এখানে জ্বলে ওঠে হাজার মাটির প্রদীপ।
মন্দিরটির বাইরের সৌন্দর্য ছাড়াও এর ভিতরের অবস্থা অনেক দৃষ্টিনন্দন। এর অভ্যন্তরে কাঠের উপর অসাধারণ সুন্দর রিলিফ ভাস্কর্য দেখলে চোখ ফেরানো কঠিন হয়ে যায়। এছাড়া মন্দির চত্বরের স্তম্ভ ও পাখি প্রকৃতির একটা আবেশ তৈরি করে। মন্দির থেকে পূর্বদিকে বান্দরবান শহর ও পাহাড় দেখা যায়। - See more at: http://www.manobkantha.com/2015/04/13/27314.php#sthash.CO3I4Xhi.dpuf

No comments:

Post a Comment