বাংলাদেশে ভ্রমন গাইড (ফুল ভার্সন) শিরোনামে দেখেই বুঝতে পারছেন , পোস্ট হল
ভ্রমন সম্পর্কীয় । এই পোস্টে বাংলাদেশের প্রায় অনেক জেলার দর্শনীয় স্থানের
নাম দেয়া আছে। যারা ঘুরাঘুরি পছন্দ করেন , তাদের এই জন্য এই পোস্ট কাজে
লাগতে পারে। যদিও নিজের জন্য কপি রাখছিলাম এখন আপনাদের জন্য পেস্ট করে
দিলাম। পোস্টের শেষে কয়েকটি ব্লগ পোস্টের লিংক দেয়া আছে সেখানে থেকেও অনেক
ভ্রমন কাহিনী, ছবি, অভিজ্ঞতা এবং অনেক তথ্য জানতে পারবেন। বাংলাদেশে
ভ্রমনের জন্য এ টু জেড না হলেও এ টু ভি হবে নি:সন্দেহে ।
ঢাকা বিভাগ
ঢাকার দর্শনীয় স্থান
চিড়িয়াখানা
ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত ঢাকা চিড়িয়াখানায় আছে বাংলাদেশী সব পশুপাখি। অনেক দুর্লভ প্রজাতির সব প্রাণী দেখতে পাওয়া যাবে এখানে। প্রবেশ মূল্য ১০ টাকা।
জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান বোটানিক্যাল গার্ডেন
ঢাকা বিভাগ
ঢাকার দর্শনীয় স্থান
চিড়িয়াখানা
ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত ঢাকা চিড়িয়াখানায় আছে বাংলাদেশী সব পশুপাখি। অনেক দুর্লভ প্রজাতির সব প্রাণী দেখতে পাওয়া যাবে এখানে। প্রবেশ মূল্য ১০ টাকা।
জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান বোটানিক্যাল গার্ডেন
ঢাকার মিরপুর চিড়িয়াখানা সংলগ্ন বোটানিক্যাল গার্ডেন গাছগাছালিতে সমৃদ্ধ। এখানে প্রায় ১৫ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত এই উদ্যানে ছিল পৃথিবীর বিভিন্ন জলবায়ু অঞ্চলের বহু কৃষিজ, জলজ ও শোভাময় উদ্ভিদ। প্রবেশ মূল্য : পাঁচ টাকা।
বলধা গার্ডেন
ঢাকার ওয়ারীতে অবস্থিত বলধা গার্ডেন। নিসর্গী ও দর্শকদের জন্য বলধা গার্ডেন অত্যন্ত আকর্ষণীয় স্থান এবং উপমহাদেশের এতদঞ্চলের ফুলের শোভা উপভোগের অন্যতম প্রখ্যাত ও ঐতিহাসিক উদ্যান। এটি প্রতিদিন খোলা থাকে। প্রবেশ মূল্য পাঁচ টাকা। অনূর্ধ্ব ১০ বছরের শিশুদের েেত্র প্রবেশমূল্য দুই টাকা।
রমনা পার্ক
নিসর্গপ্রেমীদের জন্য রমনা অত্যন্ত আকর্ষণীয় স্থান। শহরের মূল কেন্দ্রে এর অবস্থান। শহরের বুকে এমন প্রকৃতি উপভোগের অন্যতম প্রখ্যাত ও ঐতিহাসিক উদ্যান আর নেই। পার্কে প্রবেশের কোনও রকম প্রবেশ ফি লাগে না।
আহসান মঞ্জিল জাদুঘর
পুরনো ঢাকার সদরঘাট সংলগ্ন বুড়িগঙ্গার তীরে অবস্থিত আহসান মঞ্জিল। প্রবেশ মূল্য জনপ্রতি ১০ টাকা। বিদেশি পর্যটকদের জন্য ৫০ টাকা।
কার্জন হল
কার্জন হল ঢাকাতে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক ভবন, যা পুরাকীর্তি হিসেবে স্বীকৃত। ১৯০৪ সালে ভারতের তৎকালীন ভাইসরয় এবং গভর্নর জেনারেল জর্জ কার্জন এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। বর্তমানে এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ও জীববিজ্ঞান অনুষদের কিছু শ্রেণীক ও পরীার হল হিসেবে ব্যবহƒত হচ্ছে।
জাতীয় জাদুঘর
ঢাকার শাহবাগে গেলে যে জিনিসটি আপনার সবার আগে নজরে পড়বে তা হল জাতীয় জাদুঘর। এর প্রবেশ মূল্য ৫ টাকা।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব নভোথিয়েটার
বিজয় সরণিতে আছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব নভোথিয়েটার। এখানে দেখা যাবে আকাশ, নত্র, তারকারাজির উজ্জ্বল উপস্থিতি। প্রদর্শনী শুরু হয় সকালের প্রদর্শনীর এক ঘণ্টা আগে এবং অন্যান্য প্রদর্শনীর দুই ঘণ্টা আগে কাউন্টার থেকে টিকিট সংগ্রহ করা যাবে। এখানে একই সময়ে ক্যাপসুল রাইড সিমুলেটরে ২০ টাকায় চড়া যাবে। সর্বোচ্চ ৩০ জন ধারণমতা সম্পন্ন এই রাইডে আপনিও চড়তে পারেন। টিকিট মূল্য ৫০ টাকা।
শহীদ জিয়া শিশু পার্ক
শহীদ জিয়া শিশু পার্ক শাহবাগে অবস্থিত। সাপ্তাহিক বন্ধ রোববার। প্রতিটি রাইডে চড়ার জন্য মাথাপিছু ছয় টাকার টিকিট দরকার হয়।
জাতীয় স্মৃতিসৌধ
সাভারে অবস্থিত আমাদের অহংকার জাতীয় স্মৃতিসৌধ। এটি দেখতে হলে আপনাকে যেতে হবে ঢাকার সাভারে।
যেভাবে যাবেন
ঢাকায় বেড়াতে এসে যোগাযোগ করে নিতে পারেন নির্ধারিত তথ্যকেন্দ্র থেকে। প্রতিটি জায়গায় বাস, সিএনজি, রিকশা চলাচল করে।
নারায়ণগঞ্জের দর্শনীয় স্থান
বাংলার তাজমহল
ঢাকা থেকে নারায়ণগঞ্জের দূরত্ব মাত্র ১৭ কিলোমিটার। নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁওয়ের পেরাবে গড়ে উঠেছে বাংলার তাজমহল। এই তাজমহল দেখতে হলে আপনাকে যেতে হবে সোনারগাঁওয়ের পেরাবে। এন্ট্রি ফি ৫০ টাকা। দেখতে পাবেন আগ্রার তাজমহলের অনুকরণে তৈরি করা হয়েছে বাংলার তাজমহলটি।
সোনারগাঁ জাদুঘর
ঢাকার ঐতিহাসিক নগরী সোনারগাঁ। বাংলার এক সময়ের রাজধানী এই সোনারগাঁয়ে গড়ে তোলা হয়েছে জাদুঘর।
লোকশিল্প জাদুঘর
সোনারগাঁয়ের পানামে রয়েছে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের স্বপ্নে গড়া লোকশিল্প জাদুঘর।
রূপগঞ্জ রাজবাড়ি
ঢাকা সিলেট মহাসড়কের মধ্যেখানেই রূপগঞ্জ। সেখানে আছে প্রায় শতবর্ষী রাজবাড়ি। অপূর্ব এই রাজবাড়ীর কারুকার্যমন্ডিত সৌন্দর্য দৃষ্টিনন্দন।রাজশাহী বিভাগ
ইতিহাস, ঐতিহ্য আর পুরাকীর্তির নিদর্শনের জন্য রাজশাহী স্মরণীয়। রাজশাহীর অঙ্গসৌষ্টবে খেলা করে সবুজশ্যামল শোভা।
রাজশাহীর দর্শনীয় স্থান
পদ্মা তীরে নির্মিত শাহ মখদুমের স্মরণে মাজার। তিন গম্বুজ বিশিষ্ট দরগাটির স্থাপত্যশৈলী অতুলনীয়। গোদাগাড়িতে রয়েছে নবাব আলীবর্দী খানের তৈরি একটি দুর্গ। পুঠিয়ায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা ঐতিহাসিক অনেক কীর্তির বিশালায়তনের পুঠিয়া রাজবাড়ি, শিবমন্দির, বড়কুঠি, গোবিন্দমন্দির, গোপালমন্দির, দোলমঞ্চ ইত্যাদি। এছাড়াও রাজশাহীতে দেখা যাবে লালকুঠি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, শিরোইল মন্দির, বরেন্দ্র জাদুঘর, বাঘমারা রাজবাড়ি, ভুবনেশ্বর মন্দির, রাধাকৃষ্ণের ঝুলন মন্দির ইত্যাদি।
বিখ্যাত খাবারের নামরাজশাহীর রসকদম,বিরেন দার সিঙ্গারা (অলকার মোড়, রাজশাহী),তিলের জিলাপি। ঠিকানা- বর্ণালীর মোড়, রাজশাহী।, বারভাজা। ঠিকানা- বাটার মোড়, রাজশাহী।
কীভাবে যাবেন : সড়ক যোগাযোগ ভালো হওয়ায় রাজশাহী যেতে বেগ পেতে হয় না। ট্রেনেও যেতে পরেন।
কোথায় থাকবেন : উলেখযোগ্য আবাসিক হোটেলগুলো হচ্ছে রজনীগন্ধা, গুলশান, মুক্তা, বসুন্ধরা, নাইস, ওয়ে হোম ইত্যাদি।
চাপাইনবাবগঞ্জের দর্শনীয় স্থান
দেখতে পাবেন নুসরাত শাহ্ নির্মিত সোনা মসজিদ, ঐতিহাসিক কানসাট। এছাড়াও মহানন্দা নদী পার হওয়ার পরই পথের দু’ধারে তরুণ বাহারি আমের বৃরে সারি আপনার মনে নাড়া দেবে।
বিখ্যাত খাবারের নামচাঁপাইনবাবগঞ্জের কলাইএর রুটি,চাপাই নবাব গঞ্জের শিবগঞ্জের চমচম,শিবগঞ্জের (চাঁপাই নবাবগঞ্জ) চমচম, প্যারা সন্দেশ।
কিভাবে যাবেন : দেশের যে কোনও প্রান্ত থেকে খুব সহজেই আসতে পারেন এখানে। যেমনÑহানিফ ন্যাশনাল, এনপি, মডার্ন, গ্রিন লাইন বাসে করে আসতে পারেন ।
পাবনার দর্শনীয় স্থান
অনেক কারণেই পাবনা খ্যাত। পাবনায় অবস্থিত দেশের একমাত্র মানসিক হাসপাতালটি। পাবনার অন্যান্য দর্শনীয় স্থান হচ্ছেÑ এডওয়ার্ড কলেজ, চাটমোহর শাহী মসজিদ, ভাঁরারা মসজিদ, কাজীপাড়া মসজিদ, জোড়াবাংলা মন্দির, জগন্নাথ মন্দির, ফরিদপুর জমিদার বাড়ি, তাড়াশ জমিদার বাড়ি, দুলাই জমিদার বাড়ি, শিতলাই জমিদার বাড়ি, হার্ডিঞ্জ ব্রিজ, লালন সেতু ইত্যাদি।
ঈশ্বরদী ইপিজেড, নর্থ বেঙ্গল পেপার মিল এবং ডাল ও আখ গবেষণা কেন্দ্র। আছে ফুরফুরা দরবার শরীফ। পাশেই পাবনা শহর, মাত্র ১৫ মিনিটের পথ। সেখানে দেখতে পাবেন উপমহাদেশের কিংবদন্তি নায়িকা সুচিত্রা সেনের বাড়ি, কোর্ট বিল্ডিং, অনুকুল ঠাকুরের আশ্রাম, জোড়বাংলা, বিখ্যাত মানসিক হাসপাতাল, রায় বাহাদুরের গেট, পাবনা অ্যাডওয়ার্ড কলেজসহ অনেক পুরনো কীর্তি।
পাকশী রিসোর্ট থেকে লালন শাহের মাজারে যাওয়া যায় ২০ থেকে ২৫ মিনিটে। ইচ্ছা করলে এখান থেকে শিলাইদহে রবীন্দ্রনাথের কুঠি বাড়িতে সড়কপথ বা নদীপথেও যেতে পারেন। ঘুরে আসতে পারেন সাহিত্যিক মীর মশাররফ হোসেনের বসতভিটা থেকে। মুক্তিযুদ্ধকালে দেশের প্রথম স্ব্বাধীন রাজধানী মুজিবনগরেও যেতে পারেন। যেতে পারেন বনলতা সেন খ্যাত নাটোরের রাজবাড়িসহ পুঠিয়া রাজবাড়িতে
শরিফা বাগানঈশ্বরদী, পাবনা
জেলা সদর থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে ঈশ্বরদী উপজেলার ছলিমপুর ইউনিয়নের বক্তারপুর গ্রামে বাদশার এই শরিফা বাগান।
মুড়ি গ্রাম, মাহমুদপুর, পাবনা
মাহমুদপুরের মুড়ি সারা দেশে মশহুর। বহু বছর ধরে মাহমুদপুরের লোকজন মুড়ি দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে। পাবনা শহর থেকে প্রায় ছয় কিলোমিটার দূরে সদর উপজেলার মালঞ্চি ইউনিয়নের ছোট্ট গ্রাম মাহমুদপুর।
বিখ্যাত খাবারের নামপাবনার প্যারাডাইসের প্যারা সন্দেশ,পাবনার শ্যামলের দই
কিভাবে যাবেন : ঢাকা থেকে বাদল, শ্যামলী, দুলকী, মহানগর ইত্যাদি বাস পাবনায় যায়।
কোথায় থাকবেন : থাকা-খাওয়ার জন্য ছায়ানীড়, রোহান, প্রবাসী, ইডেন, স্টার ইত্যাদি হোটেল রয়েছে।
সিরাজগঞ্জের দর্শনীয় স্থান
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পদচিহ্ন পড়েছে সিরাজগঞ্জে শাহজাদপুরের কাচারিবাড়িতে। সিরাজগঞ্জের বড় আকর্ষণ, যমুনা সেতু। নবগ্রামে রয়েছে প্রাচীন দুটি মসজিদ। এছাড়া রয়েছে বাণীকুঞ্জ, সিরাজীর মাজার, লোহারপুল, মক্কা আউলিয়া মসজিদ, নবরতœ ,মন্দির, শিবমন্দির জয়সাগর, মহাপুকুর আখড়া, এনায়েতপুর পীর সাহেবের মসজিদ।
বিখ্যাত খাবারের নামসিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরের পানিতোয়া,সিরাজগঞ্জের ধানসিঁড়ির দই।
কীভাবে যাবেন : সিরাজগঞ্জ যাওয়ার বেশকিছু পরিবহন রয়েছে। তবে বিআরটিসিই সর্বোত্তম।
কোথায় থাকবেন : আবাসিক হোটেল হচ্ছেÑ পূবালী, মনি, অনীক, মাদারবক্স, সুফিয়া, যমুনা, আজাদ গেস্ট হাউজ ইত্যাদি।
নওগাঁর দর্শনীয় স্থান
এখানে দেখতে পাবেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিধন্য পতিসর, ১৯২৩ সালে আবিষ্কৃত পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার, পতœীতলায় অবস্থিত দিব্যক স্মৃতিস্তম্ভ, নসরত শাহ নির্মিত কুশুম্বা মসজিদ। এছাড়াও রয়েছে করোনেশন থিয়েটার, অনিমেষ লাহিড়ীর বাড়ি, পালবংশের স্মৃতি বহনকারী সাঁওতালপাড়া।
কীভাবে যাবেন : ঢাকা থেকে সড়কপথে নওগাঁ যাওয়া বেশকিছু বাস রয়েছে। এগুলো হচ্ছে রোজিনা, হানিফ, শ্যামলী, এসআর, কেয়া ইত্যাদি।
বিখ্যাত খাবারের নামনওগাঁর রসমালাই,নওগাঁর প্যারা সন্দেশ,মহাদেবপুর উপজেলার গরম গরম স্পন্জের মিস্টি।
কোথায় থাকবেন : নওগাঁয় রয়েছে বেশকিছু আবাসিক হোটেল। রাজ হোটেল, তাজ হোটেল, পাঁচভাই হোটেল, স্মরণী হোটেল, যেখানে থাকতে পারবেন।
নাটোরের দর্শনীয় স্থান
এখানে রয়েছে রানী ভবানীর বাড়ি, দীঘাপাতিয়া রাজবাড়ি যা উত্তরা গণভবন নামেও পরিচিত। সুদৃশ্য একটি বাগানের পাশাপাশি রয়েছে দোলমঞ্চ, সিংহদালান, মন্দির ও অট্টালিকা, ঠাকুরবাড়ি কাব, দাতব্য চিকিৎসালয়, পাওয়ার হাউস ইত্যাদি। এছাড়াও উনিশ শতকে নির্মিত কোতোয়ালি দরগা, বুড়ামাদারের দরগা, গাড়িখানা দরগা, ময়দাপট্টি দরগা, কানাইখালী দরগা।
বিখ্যাত খাবারের নামনাটোরের কাচাগোল্লা
কীভাবে যাবেন : ঢাকা ও চট্টগ্রাম সড়কপথে নাটোর যাওয়া যায়। উলেখযোগ্য পরিবহনগুলো হচ্ছে হানিফ, মডার্ন, এনপি এলিগ্যান্স, ন্যাশনাল ট্রাভেলস ইত্যাদি।
কোথায় থাকবেন : থাকার জন্য রয়েছে বেশকিছু মাঝারি মানের হোটেলÑ রাজবিহারী বোর্ডিং, রাজ বোর্ডিং, নাটোর বোর্ডিং, ক্রিসেন্ট বোর্ডিং ইত্যাদি।
বগুড়ার দর্শনীয় স্থান
বগুড়ার সবচেয়ে আকর্ষণীয় দর্শনীয় স্থান হল ঐতিহাসিক মহাস্থানগড়। এখানে শীলাদেবীর ঘাট, গোবিন্দভিটা দেখে অভিভূত হতে হয়। এছাড়া খুব নিকটেই আছে বেহুলা লখিন্দরের বাসর। লোহায় নির্মিত বেহুলা লখিন্দরের বাসরঘরটি এই গ্রামের দণি-পশ্চিম প্রান্তে।
বিখ্যাত খাবারের নাম: বগুড়ার দই মহাস্থানের কটকটি
কীভাবে যাবেন : ঢাকা থেকে বগুড়া যাওয়ার পরিবহনগুলো হচ্ছে শ্যামলী, এসআর, হানিফ, কেয়া, গ্রিনলাইন ইত্যাদি।
কোথায় থাকবেন : বগুড়ায় থাকার জন্য বেশকিছু হোটেল ও মোটেল রয়েছে। হোটেলগুলো হচ্ছেÑ হোটেল হক, আকবরিয়া, পাঁচতারা, আলমাস, মনোয়ারা হোটেল ইত্যাদি।
জয়পুরহাট র দর্শনীয় স্থান
আছরাঙ্গা দিঘি :জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলার মামুদপুর ইউনিয়নের রসুলপুরে প্রায় সাড়ে ২৫ একর জায়গা নিয়ে অবস্থিত ঐতিহাসিক আছরাঙ্গা দিঘি।
শামুকখোল গ্রামক্ষেতলাল, জয়পুরহাট
শামুকখোল সহজলভ্য পাখি নয়। এই পাখি বাসা বেঁধেছে জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলার মহব্বতপুর সাখিদারপাড়া গ্রামে। গ্রামবাসী বলল, সংখ্যায় হাজার ছাড়াবে।
বিখ্যাত খাবারের নাম
চট্রগ্রাম বিভাগ
বাংলাদেশে ভ্রমণ আর চট্রগ্রাম যেন এক সুতোয় গাঁথা। পাহাড়ি অঞ্চল বলে কথা। বেড়ানো বা ভ্রমণ মানেই যেন চট্টগ্রাম! স্রষ্টা অকৃপণ হাতে সৌন্দর্য ঢেলে দিয়েছেন চট্টগ্রামে।
চট্টগ্রামের দর্শনীয় স্থান
চট্টগ্রামের মূল শহরে প্রবেশের পথে বাসে বসেই দেখতে পাবেন সীতাকুণ্ড। এখানে বৌদ্ধমন্দিরে গৌতম বুদ্ধের পায়ের ছাপ রয়েছে। দেখতে পারেন বারো আউলিয়ার মাজার, মিলিটারি একাডেমি, হিন্দু ধর্মালম্বীদের সবচেয়ে পুরনো ও সুবিশাল তীর্থস্থান কৈবল্যধাম, পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকত, এশিয়া মহাদেশের দুটি।
তথ্যসূত্র: http://cesc.edu.bd/?p=blog-details&id=2261
No comments:
Post a Comment