দেশের
হয়ে কী অসাধারণ শুরুটাই
না করেছিলেন সৌম্য সরকার।
দারুণ এই শুরুর পর
নিজেকে আরও এগিয়ে নিয়ে
যাওয়ার পর্যায়ে এসেই যেন কিছুটা
খেই হারিয়ে ফেললেন।
‘এ’ দলের হয়ে ভারত
সফর করেও বলার মতো
কিছু করতে পারেননি।
নভেম্বরে পাঁজরের চোট জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
সিরিজটা খেলতেই দিল না। যে
বিপিএল এবার দেশি ক্রিকেটারদের
দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের জন্য স্মরণীয়, সেখানেও
ব্যর্থতাই সঙ্গী হয়েছে তাঁর।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে চলমান সিরিজটা তাই
সৌম্যর জন্য বড় ধরনের
পরীক্ষাই। প্রথম
ম্যাচে রান আউটের খাঁড়ায়
পড়ে ইনিংসটাকে বেশি দূর নিতে
পারেননি ঠিকই। কিন্তু
দ্বিতীয় ম্যাচেই স্বরূপে ফিরেছেন। ৪৩
রানের একটা ঝকঝকে ইনিংস
খেলে নিজের ফিকে হয়ে
আসা ফর্মটাকে কিছুটা হলেও ফেরাতে
পেরেছেন এই বাঁ হাতি
ব্যাটসম্যান।
তবে ফর্মে ফেরা না-ফেরা নিয়ে ভেবে নিজের সময় নষ্ট করতে চান না তিনি। সৌম্যর ভয়, বেশি বেশি ভাবনা তাঁর ব্যাটিংয়েই না ছাপ ফেলে। নিজের রেকর্ড নিয়ে ভাবেন না জানিয়ে সৌম্য বলেছেন, ‘একটা সময় নিজের ফর্ম নিয়ে খুব ভাবতাম। এখন ভাবি না। এখন যদি সমস্যার কথা চিন্তা করি, তাহলে আমার নিজের মনোযোগ নষ্ট হবে। প্রতিটি ম্যাচ ধরে চিন্তা করছি। দেখছি, নিজের কোনটাতে ভালো হয়। পেছনে তাকাতে চাচ্ছি না। ফর্ম নিয়ে বেশি ভাবলে ব্যাটিং নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে।’
দলের স্বার্থে নিজের ব্যাটিং অর্ডারের পরিবর্তনকে কোনো সমস্যা মনে করেন না সৌম্য। এ ব্যাপারে দলের সিদ্ধান্তই তাঁর সিদ্ধান্ত হবে জানিয়ে বলেছেন, ‘শুরুটা করেছিলাম ওয়ান ডাউনে। কিন্তু এখন ওপেন করছি। কীভাবে ওপেন করব, সেটা নিয়ে ভাবি। তবে এটা বলতে পারি, দলের স্বার্থে যেকোনো জায়গাতেই ব্যাট করতে পারি আমি। এ নিয়ে দলের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত।’
নিজের ইনিংস যেদিন বড় করতে পেরেছেন, সেদিন বাংলাদেশকে জয় নিয়ে ভাবতে হয় না। পাকিস্তান আর দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সেটা খুব ভালো করেই অনুধাবন করা গেছে। কিন্তু সৌম্যকে নিয়ে সবারই আক্ষেপ তিনি নিজের ইনিংস বড় করতে পারেন না। এ নিয়ে সৌম্যর নিজের কী কোনো আক্ষেপ আছে? এমন প্রশ্নের উত্তরে তাঁর সহজ স্বীকারোক্তি ইঙ্গিত দিল, ব্যাপারটা ভাবায় তাঁকে, ‘আক্ষেপ তো সবারই থাকে। এখন হয়তো বা আক্ষেপ হচ্ছে না। কিন্তু ভবিষ্যতে গেলে হয়তো হবে। ক্যারিয়ার শেষে পেছন ফিরে তাকালে এই আক্ষেপগুলো বেশি করেই হবে।’
কিন্তু এখানেও দেখা দিলেন দল অন্ত প্রাণ সৌম্য। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেই শেষ দুটি ম্যাচে সেঞ্চুরির কাছাকাছি গিয়েও পারেননি। একটিতে ৮৮ রানে অপরাজিত ছিলেন, আরেকটিতে ৯০ করে আউট হয়েছেন। কিন্তু দুটি ম্যাচই তো জিতেছে বাংলাদেশ। সেঞ্চুরি পেয়ে হারারা চেয়ে সেঞ্চুরি না-পেয়ে জেতাই ভালো। সৌম্য তাই সামনের দিকে তাকিয়ে, ‘এই মুহূর্তে এসব নিয়ে ভাবছি না। লক্ষ্য আমার সামনের দিকেই। সামনের সুযোগগুলো যেন কাজে লাগাতে পারি, আর লক্ষ্য এটাই।’
তবে ফর্মে ফেরা না-ফেরা নিয়ে ভেবে নিজের সময় নষ্ট করতে চান না তিনি। সৌম্যর ভয়, বেশি বেশি ভাবনা তাঁর ব্যাটিংয়েই না ছাপ ফেলে। নিজের রেকর্ড নিয়ে ভাবেন না জানিয়ে সৌম্য বলেছেন, ‘একটা সময় নিজের ফর্ম নিয়ে খুব ভাবতাম। এখন ভাবি না। এখন যদি সমস্যার কথা চিন্তা করি, তাহলে আমার নিজের মনোযোগ নষ্ট হবে। প্রতিটি ম্যাচ ধরে চিন্তা করছি। দেখছি, নিজের কোনটাতে ভালো হয়। পেছনে তাকাতে চাচ্ছি না। ফর্ম নিয়ে বেশি ভাবলে ব্যাটিং নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে।’
দলের স্বার্থে নিজের ব্যাটিং অর্ডারের পরিবর্তনকে কোনো সমস্যা মনে করেন না সৌম্য। এ ব্যাপারে দলের সিদ্ধান্তই তাঁর সিদ্ধান্ত হবে জানিয়ে বলেছেন, ‘শুরুটা করেছিলাম ওয়ান ডাউনে। কিন্তু এখন ওপেন করছি। কীভাবে ওপেন করব, সেটা নিয়ে ভাবি। তবে এটা বলতে পারি, দলের স্বার্থে যেকোনো জায়গাতেই ব্যাট করতে পারি আমি। এ নিয়ে দলের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত।’
নিজের ইনিংস যেদিন বড় করতে পেরেছেন, সেদিন বাংলাদেশকে জয় নিয়ে ভাবতে হয় না। পাকিস্তান আর দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সেটা খুব ভালো করেই অনুধাবন করা গেছে। কিন্তু সৌম্যকে নিয়ে সবারই আক্ষেপ তিনি নিজের ইনিংস বড় করতে পারেন না। এ নিয়ে সৌম্যর নিজের কী কোনো আক্ষেপ আছে? এমন প্রশ্নের উত্তরে তাঁর সহজ স্বীকারোক্তি ইঙ্গিত দিল, ব্যাপারটা ভাবায় তাঁকে, ‘আক্ষেপ তো সবারই থাকে। এখন হয়তো বা আক্ষেপ হচ্ছে না। কিন্তু ভবিষ্যতে গেলে হয়তো হবে। ক্যারিয়ার শেষে পেছন ফিরে তাকালে এই আক্ষেপগুলো বেশি করেই হবে।’
কিন্তু এখানেও দেখা দিলেন দল অন্ত প্রাণ সৌম্য। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেই শেষ দুটি ম্যাচে সেঞ্চুরির কাছাকাছি গিয়েও পারেননি। একটিতে ৮৮ রানে অপরাজিত ছিলেন, আরেকটিতে ৯০ করে আউট হয়েছেন। কিন্তু দুটি ম্যাচই তো জিতেছে বাংলাদেশ। সেঞ্চুরি পেয়ে হারারা চেয়ে সেঞ্চুরি না-পেয়ে জেতাই ভালো। সৌম্য তাই সামনের দিকে তাকিয়ে, ‘এই মুহূর্তে এসব নিয়ে ভাবছি না। লক্ষ্য আমার সামনের দিকেই। সামনের সুযোগগুলো যেন কাজে লাগাতে পারি, আর লক্ষ্য এটাই।’
info: http://www.prothom-alo.com
No comments:
Post a Comment