বাংলাদেশের
চারদিকে সবুজের
সমারোহ,
বয়ে
যাওয়া
নদীর
কলতান,
পাখির
কলকাকলী
পাহাড়-পর্বত সব কিছু মিলিয়ে প্রকৃতি অপার এক মহিমা বিরাজ করছে আামাদের এইভূ-খন্ডে । পরিচিতির দিক
থেকে
সুন্দরবনের পরেই
লাউয়াছড়ার বনের
অবস্থান। আয়তনে ছোট
হলেও
এ
বন
দুর্লভ
উদ্ভিদ
এবং
প্রানীর এক
জীবন্ত
সংগ্রহশালা। বনে প্রবেশের সাথে
সাথেই
নানা
ধরনের
বন্যপ্রাণী, পাখি
এবং
কীটপতঙ্গের শব্দ
শোনা
যায়।
বাংলাদেশের অন্যতম
পর্যটন
জেলা
মৌলভীবাজার। বৈচিত্র্যময় প্রাকৃতিক পরিবেশের জন্য
প্রতিদিন বিভিন্ন পর্যটন
স্পটে
বিপুলসংখ্যক দেশি-বিদেশি পর্যটকের আগমন
ঘটে। মায়াবী
সবুজে
ভরা
সপ্নপুরী মৌলভীবাজার জেলার
অন্যতম
আকর্ষণীয় জায়গা
হচ্ছে
শ্রীমঙ্গল। শ্রীমঙ্গলকে বলা
হয়
চায়ের
রাজধানী। শুধু যে
চায়ে
পরিপূর্ণ তা
না
শ্রীমঙ্গল প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরুপ
লীলাভুমি। পাহাড়ি ভূমির
ঘন
সবুজ
অরণ্যের বুক
চিরে
বয়ে
যাওয়া
ছরা
এখানকার সৌন্দর্যকে আরও
মনোমুগ্ধকর করে। বাংলাদেশের বিখ্যাত বনগুলোর মধ্যে
লাউয়াছড়ার বন
অন্যতম।
লাউছড়ার জাতীয়
উদ্যানে ৪৬০
প্রজাতির দুর্লভ
উদ্ভিদ
ও
প্রাণী
রয়েছে। এর
মধ্যে
১৬৭
প্রজাতির উদ্ভিদ,
৪
প্রজাতির উভচর,
৬
প্রজাতির সরীসৃপ,
২৪৬
প্রজাতির পাখি
এবং
২০
প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রানী
দেখা
যায়। শ্রীমঙ্গলে রয়েছে
পূর্ণাঙ্গ পাঁচ
তারকা
রিসোর্ট গ্রান্ড সুলতান। আধুনিক
সকল
সুবিধাসহ ২,০০,০০০ বর্গফুট জায়গার
ওপর
গড়ে
তোলা
নয়
তলা
ভবনের
১৪৫টি
কক্ষ,
এর
মধ্যে
৪৫টি
কিং
সাইজ
আর
৪৩টি
কুইন
সাইজ
কক্ষ। রিসোর্টটিতে অ্যামিবা আকৃতির
বিশাল
সুইমিংপুলসহ সুনিয়ন্ত্রিত তাপমাত্রার সর্বমোট ৩টি
সুইমিংপুল আছে। রিসোর্টে রয়েছে
থ্রি-ডি থিয়েটার, যেখানে
৪৪
জন
একসঙ্গে বসে
এই
থিয়েটারে সিনেমা
উপভোগ
করতে
পারবে। কর্পোরেট অতিথিদের জন্য
আছে
ভিন্নমাত্রার সুবিধা। বাংলাদেশের পর্যটন
শিল্পকে আন্তর্জাতিক মর্যাদার আসনে
তুলে
ধরতেই
গ্রান্ড সুলতানের এই
অভিযাত্রা। দেশের অন্যতম
মৎস্য
অভয়ারণ্য মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার হাইল
হাওরের
বাইক্কা বিল। বাইক্কা বিলের
সাথে
পরিচিতিটা একটু
বেশি। কারন
শীতে
হাজার
হাজার
অতিথি
পাখিদের কলকাকলিতে মুখর
থাকে
এই
বিলের
চারপাশ। ৪২৫
দশমিক
১৫
বর্গকিলোমিটার আয়তনের
এই
বিলের
সুনাম
দারুণভাবে ছড়িয়ে
পড়েছে
সবার
মাঝে। প্রায়
একশ
হেক্টর
আয়োতনের এই
সংরক্ষিত জলাশয়টি মৎস্যসম্পদে পরিপূর্ণ। এখানে নানাজাতের মাছের
সাথে
রয়েছে
সাপ-ব্যাঙ আর জলজ
উদ্ভিদের নিত্য
বসবাস। পানিপূর্ণ বাইক্কা বিলের
চারিদিকে শুধুই
পানি
আর
পানি। পানির
ছলাৎ
ছলাৎ
ঢেউ
আর
হিজল-করচের ডুবে যাওয়া
বনটি
যেন
নতুন
প্রাণ
জেগে
উঠে
বিস্তীর্ণ প্রান্তরজুড়ে। এমন সৌন্দর্যের এক অপরুপ লীলাভূমি
পৃথিবীর কোথাও নেই।
বাংলাদেশের
অন্যতম পর্যটন জেলা মৌলভীবাজার। বৈচিত্র্যময় প্রাকৃতিক পরিবেশের জন্য
প্রতিদিন বিভিন্ন পর্যটন স্পটে বিপুলসংখ্যক দেশি-বিদেশি পর্যটকের আগমন ঘটে।
মায়াবী সবুজে ভরা সপ্নপুরী মৌলভীবাজার জেলার অন্যতম আকর্ষণীয় জায়গা হচ্ছে
শ্রীমঙ্গল। শ্রীমঙ্গলকে বলা হয় চায়ের রাজধানী। শুধু যে চায়ে পরিপূর্ণ তা না
শ্রীমঙ্গল প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরুপ লীলাভুমি। পাহাড়ি ভূমির ঘন সবুজ
অরণ্যের বুক চিরে বয়ে যাওয়া ছরা এখানকার সৌন্দর্যকে আরও মনোমুগ্ধকর করে।
বাংলাদেশের বিখ্যাত বনগুলোর মধ্যে লাউয়াছড়ার বন অন্যতম। পরিচিতির দিক
থেকে সুন্দরবনের পরেই লাউয়াছড়ার বনের অবস্থান। আয়তনে ছোট হলেও এ বন
দুর্লভ উদ্ভিদ এবং প্রানীর এক জীবন্ত সংগ্রহশালা। বনে প্রবেশের সাথে সাথেই
নানা ধরনের বন্যপ্রাণী, পাখি এবং কীটপতঙ্গের শব্দ শোনা যায়। লাউছড়ার
জাতীয় উদ্যানে ৪৬০ প্রজাতির দুর্লভ উদ্ভিদ ও প্রাণী রয়েছে। এর মধ্যে ১৬৭
প্রজাতির উদ্ভিদ, ৪ প্রজাতির উভচর, ৬ প্রজাতির সরীসৃপ, ২৪৬ প্রজাতির পাখি
এবং ২০ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রানী দেখা যায়। শ্রীমঙ্গলে রয়েছে পূর্ণাঙ্গ
পাঁচ তারকা রিসোর্ট গ্রান্ড সুলতান। আধুনিক সকল সুবিধাসহ ২,০০,০০০ বর্গফুট
জায়গার ওপর গড়ে তোলা নয় তলা ভবনের ১৪৫টি কক্ষ, এর মধ্যে ৪৫টি কিং সাইজ আর
৪৩টি কুইন সাইজ কক্ষ। রিসোর্টটিতে অ্যামিবা আকৃতির বিশাল সুইমিংপুলসহ
সুনিয়ন্ত্রিত তাপমাত্রার সর্বমোট ৩টি সুইমিংপুল আছে। রিসোর্টে রয়েছে
থ্রি-ডি থিয়েটার, যেখানে ৪৪ জন একসঙ্গে বসে এই থিয়েটারে সিনেমা উপভোগ করতে
পারবে। কর্পোরেট অতিথিদের জন্য আছে ভিন্নমাত্রার সুবিধা। বাংলাদেশের
পর্যটন শিল্পকে আন্তর্জাতিক মর্যাদার আসনে তুলে ধরতেই গ্রান্ড সুলতানের এই
অভিযাত্রা। দেশের অন্যতম মৎস্য অভয়ারণ্য মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার
হাইল হাওরের বাইক্কা বিল। বাইক্কা বিলের সাথে পরিচিতিটা একটু বেশি। কারন
শীতে হাজার হাজার অতিথি পাখিদের কলকাকলিতে মুখর থাকে এই বিলের চারপাশ। ৪২৫
দশমিক ১৫ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এই বিলের সুনাম দারুণভাবে ছড়িয়ে পড়েছে সবার
মাঝে। প্রায় একশ হেক্টর আয়োতনের এই সংরক্ষিত জলাশয়টি মৎস্যসম্পদে পরিপূর্ণ।
এখানে নানাজাতের মাছের সাথে রয়েছে সাপ-ব্যাঙ আর জলজ উদ্ভিদের নিত্য বসবাস।
পানিপূর্ণ বাইক্কা বিলের চারিদিকে শুধুই পানি আর পানি। পানির ছলাৎ ছলাৎ
ঢেউ আর হিজল-করচের ডুবে যাওয়া বনটি যেন নতুন প্রাণ জেগে উঠে বিস্তীর্ণ
প্রান্তরজুড়ে। - See more at:
http://m.nokshablog.net/puspita/posts/1840#sthash.tamDtR2A.dpuf
No comments:
Post a Comment