Pages

Wednesday, January 6, 2016

বান্দরবানের নীলাচল

কর্মব্যস্ত জীবনের একঘেয়েমি ঝেড়ে নতুন জীবনশক্তি আহরণে যারা আগ্রহী তাদের জন্য বান্দরবানের নীলাচল, লামা মিরিঞ্জা পর্যটন কমপ্লেক্স আদর্শ জায়গা এখানে আকাশে হেলান দিয়ে ঘুমিয়ে আছে প্রকৃতির অনাবিল সৃষ্টি পাহাড় তার উপর ভালবাসার চাদর বিছিয়ে দিয়েছে ছেঁড়া ছেঁড়া মেঘপুঞ্জ আর চারদিক থেকে জড়িয়ে রেখেছে মেঘলা লেকের স্বচ্ছ নীল জলধারা লেকের দুই পাড়ে সবুজ পাহাড়ের বেষ্টনি একদিকে নগরসভ্যতার কোলাহলমুক্ত অনাবিল প্রশান্তিময়, অন্যদিকে নির্জনতার অমিয় সুধাপান উন্নত বিশ্বে ছুটির দিনে শহর ছেড়ে অনেক দূরে গিয়ে নিঃশব্দ প্রকৃতির সংস্পর্শ পেতে ব্যাকুল লোকের সংখ্যা প্রচুর।বান্দরবান শহরের কাছে প্রায় দুই হাজার ফুট উঁচু পাহাড়ের উপর অবস্থিত নীলাচল পর্যটন কেন্দ্র শহর থেকে মাত্র কিমি দুরে অপরূপ সৌন্দর্যে এক লীলাভূমি এই নীলাচল চারদিকে দিগন্ত বিস্তৃত পাহাড়ের ঢালে কোথাও আঁকা-বাঁকা রাস্তা, পাহাড়ী পাড়া আর রূপালী নদী গুলো যেন শিল্পীর আঁকা ছবি এই পাহাড় থেকে এক নজরে দেখা যাবে পুরো বান্দরবান শহর সুর্যোদয় আর সুর্যাস্ত দেখা যেতে পারে এখান থেকেও
ভ্রমণ মানুষের ক্লান্তি দুর করে কর্মক্ষমতা বাড়ায়। ক্লান্ত শরীর মনকে প্রশান্তি দিতে কে না চায়! আমাদের দেশেও ভ্রমণ পিপাসু অসংখ্য মানুষ আছে। অনেকে বহু টাকা খরচ করে ভারত, নেপাল এমনকি নিউজিল্যান্ডের সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে যান। কিন্তু এদের অনেকেরই হয়তো জানা নেই স্রষ্টা কি রূপে সাজিয়েছেন প্রিয় বাংলাদেশকে। বিশেষভাবে বান্দরবান জেলার নীলগিরি, কোয়ান্টাম, স্বর্ণমন্দির, মেঘলা, শৈল প্রপাত, মিলনছড়ি, চিম্বুক, সাঙ্গু নদী, মাতামুহুরী নদী, তাজিলডং, কেওক্রাডং, জাদিপাই ঝরণার কথা বলতে হয় ভ্রমণ পিপাসুদের কাছে প্রকৃতির রূপ লাবণ্যকে আরো আকর্ষণীয় করতে বান্দরবান জেলা প্রশাসন থেকে নীলাচল পর্যটন কেন্দ্রকে নবরুপে সাজিয়ে রাখা হয়েছে
বান্দরবান জেলা শহেরর নিকটবর্তী পর্যটন কেন্দ্র। এটি জেলা সদরের প্রবেশ মুখ টাইগার পাড়ার পাশাপাশি অবস্থিত। নীলাচল বান্দরবান জেলা প্রশাসন সার্বিক তত্ত্বাবধানে পর্যটন কেন্দ্রটি পরিচালিত হয় পর্যটন কেন্দ্রের উচ্চতা প্রায় ১৭০০ ফুট। বান্দরবান জেলা সদর থেকে কিলোমিটার দূরে এই পর্যটন কেন্দ্র অবস্থিত। পাহাড়ের উপর নির্মিত পর্যটন কেন্দ্র থেকে পার্শ্ববর্তী এলাকার দৃশ্য দেখতে খুবই মনোরম। চট্টগ্রাম শহর থেকে ৭০ কিলোমিটার দূরে নীলাচল পর্যটন কেন্দ্র অবস্থিত
বান্দরবান শহরের বাস ষ্টেশন থেকে জীপ, ল্যান্ড ক্রু জার, ল্যান্ড রোভার ভাড়া নিয়ে যেতে হবে অথবা বান্দরবান শহরের সাঙ্গু ব্রীজের কাছে টেক্সি ষ্টেশন থেকে টেক্সি ভাড়া নিয়ে নীলাচল যেতে পারেন জীপ, ল্যান্ড ক্রুজার, ল্যান্ড রোভার ৬শত-৭শত টাকা, টেক্সি ৩শত টাকার মত নিয়ে থাকে
বান্দরবান শহরে এখন বেশ কিছু ভাল মাঝারী মানের আবাসিক হোটেল হয়েছে তারকা খচিত না হলেও আরামে থাকার মত বেশ কয়েকটি হোটেল আছে খাবার আয়োজনও খারাপ না দর্শ নীয় স্থানগুলোতে নিরাপত্তা বিষয়ক কিছু বিধি নিষেধ আছে আপনার ড্রাইভারই আপনাকে সব জানিয়ে দিবে
কর্মব্যস্ত জীবনের একঘেয়েমি ঝেড়ে নতুন জীবনশক্তি আহরণে যারা আগ্রহী তাদের জন্য বান্দরবানের নীলাচল, লামা মিরিঞ্জা পর্যটন কমপ্লেক্স আদর্শ জায়গা। এখানে আকাশে হেলান দিয়ে ঘুমিয়ে আছে প্রকৃতির অনাবিল সৃষ্টি পাহাড়। তার উপর ভালবাসার চাদর বিছিয়ে দিয়েছে ছেঁড়া ছেঁড়া মেঘপুঞ্জ। আর চারদিক থেকে জড়িয়ে রেখেছে মেঘলা লেকের স্বচ্ছ নীল জলধারা। লেকের দুই পাড়ে সবুজ পাহাড়ের বেষ্টনি। একদিকে নগরসভ্যতার কোলাহলমুক্ত অনাবিল প্রশান্তিময়, অন্যদিকে নির্জনতার অমিয় সুধাপান। উন্নত বিশ্বে ছুটির দিনে শহর ছেড়ে অনেক দূরে গিয়ে নিঃশব্দ প্রকৃতির সংস্পর্শ পেতে ব্যাকুল লোকের সংখ্যা প্রচুর
ভ্রমণ মানুষের ক্লান্তি দুর করে কর্মক্ষমতা বাড়ায়। ক্লান্ত শরীর মনকে প্রশান্তি দিতে কে না চায়! আমাদের দেশেও ভ্রমণ পিপাসু অসংখ্য মানুষ আছে। অনেকে বহু টাকা খরচ করে ভারত, নেপাল এমনকি নিউজিল্যান্ডের সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে যান। কিন্তু এদের অনেকেরই হয়তো জানা নেই স্রষ্টা কি রূপে সাজিয়েছেন প্রিয় বাংলাদেশকে। বিশেষভাবে বান্দরবান জেলার নীলগিরি, কোয়ান্টাম, স্বর্ণমন্দির, মেঘলা, শৈল প্রপাত, মিলনছড়ি, চিম্বুক, সাঙ্গু নদী, মাতামুহুরী নদী, তাজিলডং, কেওক্রাডং, জাদিপাই ঝরণার কথা বলতে হয়। ভ্রমণ পিপাসুদের কাছে প্রকৃতির রূপ লাবণ্যকে আরো আকর্ষণীয় করতে বান্দরবান জেলা প্রশাসন থেকে নীলাচল পর্যটন কেন্দ্রকে নবরুপে সাজিয়ে রাখা হয়েছে
বান্দরবান জেলা শহেরর নিকটবর্তী পর্যটন কেন্দ্র। এটি জেলা সদরের প্রবেশ মুখ টাইগার পাড়ার পাশাপাশি অবস্থিত। নীলাচল বান্দরবান জেলা প্রশাসন সার্বিক তত্ত্বাবধানে পর্যটন কেন্দ্রটি পরিচালিত হয় পর্যটন কেন্দ্রের উচ্চতা প্রায় ১৭০০ ফুট। বান্দরবান জেলা সদর থেকে কিলোমিটার দূরে এই পর্যটন কেন্দ্র অবস্থিত। পাহাড়ের উপর নির্মিত পর্যটন কেন্দ্র থেকে পার্শ্ববর্তী এলাকার দৃশ্য দেখতে খুবই মনোরম। চট্টগ্রাম শহর থেকে ৭০ কিলোমিটার দূরে নীলাচল পর্যটন কেন্দ্র অবস্থিত
বান্দরবান শহরের বাস ষ্টেশন থেকে জীপ, ল্যান্ড ক্রু জার, ল্যান্ড রোভার ভাড়া নিয়ে যেতে হবে অথবা বান্দরবান শহরের সাঙ্গু ব্রীজের কাছে টেক্সি ষ্টেশন থেকে টেক্সি ভাড়া নিয়ে নীলাচল যেতে পারেন জীপ, ল্যান্ড ক্রুজার, ল্যান্ড রোভার ৬শত-৭শত টাকা, টেক্সি ৩শত টাকার মত নিয়ে থাকে

No comments:

Post a Comment