শীত
মানেই
ভ্রমণের প্রকৃত
সময়। এ
সময়ে
ঘুরে
আসতে
পারেন
সাগরপাড়। সমুদ্রের সুরেলা
ভাষা,
রূপবৈচিত্র্য দেখে
মুগ্ধ
হবেন। সাগরের
উত্তাল
ঢেউ
আপনাকে
ভিজিয়ে
দেবে,
দিনের
শেষে
সূর্যের অস্তমিত দৃশ্য
আপনাকে
বিমোহিত করবে। আবিররাঙা আলো
আর
মুক্ত
বাতাসে
বুক
ভরে
নিঃশ্বাস নিতে
কার
না
ভাল
লাগে!
সাগরের
উতলা
হাওয়া
বুকের
ভেতর
জমে
থাকা
দীর্ঘশ্বাসের কষ্ট
ভুলিয়ে
দেবে।

- See more at:
http://bangla.thereport24.com/article/79294/index.html#sthash.RhPhGmGq.dpuf
শীত
মানেই ভ্রমণের প্রকৃত সময়। এ সময়ে ঘুরে আসতে পারেন সাগরপাড়। সমুদ্রের
সুরেলা ভাষা, রূপবৈচিত্র্য দেখে মুগ্ধ হবেন। সাগরের উত্তাল ঢেউ আপনাকে
ভিজিয়ে দেবে, দিনের শেষে সূর্যের অস্তমিত দৃশ্য আপনাকে বিমোহিত করবে।
আবিররাঙা আলো আর মুক্ত বাতাসে বুক ভরে নিঃশ্বাস নিতে কার না ভাল লাগে!
সাগরের উতলা হাওয়া বুকের ভেতর জমে থাকা দীর্ঘশ্বাসের কষ্ট ভুলিয়ে দেবে।
হ্যাঁ, আমি চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতের কথাই বলছি!
প্রকৃতির নৈসর্গিক হাতছানির সঙ্গে সমুদ্রের উত্তাল ঢেউয়ের উন্মাদনা, সবুজে ছাওয়া পাহাড়ের মৌনতা সৈকতটিকে ভিন্নরূপ দিয়েছে। সবুজ কার্পেটে মোড়ানো পাহাড়ের শান্ত রূপ মনে শান্তির পরশ বুলিয়ে দেয়। এখানে সমুদ্রের সঙ্গে কর্ণফুলী নদীটির মিলন ঘটেছে।
সাগর আর পাহাড়ে ঘেরা চট্টগ্রামে আমার বোনের বাসা। নগরজীবনের ব্যস্ততা, যানজট, কোলাহলময় কর্মব্যস্ততা ছেড়ে পাড়ি জমাই প্রকৃতির আপন হাতে সাজানো চট্টগ্রামে। যান্ত্রিকতা ছেড়ে প্রকৃতির সান্নিধ্যে সরস রূপে নিমগ্ন হয়ে মুক্তির স্বাদ আস্বাদনে বেরিয়ে পড়ি। দুপুর থেকে বিকেল, বিকেল থেকে সন্ধ্যা কেটেছে রাস্তায় পথ চলতে চলতে। প্রকৃতির অপরূপ সাগরে হারিয়ে বার বার খুঁজে ফিরছি নিজেকে।
সবুজে ঘেরা মৌন পাহাড়রাজি, প্রাণোচ্ছল সাগরের কল্লোল ধ্বনি, কর্ণফুলীর কলতান, হাজার বছরের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির বিপুল বৈভবে ঐশ্বর্যশালী চট্টগ্রাম। এ নগরে প্রাকৃতিক ঐশ্বর্যের আকর্ষণে ছুটে এসেছেন এশিয়া-ইউরোপ-আফ্রিকার নাবিকরা, এসেছেন ভ্রমণপিপাসু পর্যটক। কেউ কেউ আবার প্রকৃতির রূপে মুগ্ধ হয়ে বাঁধা পড়েছেন এখনকার জীবন ও জীবিকার সঙ্গে, ঘর বেঁধে সংসারী হয়েছেন। দেশী-বিদেশী বিভিন্ন ধর্ম-বর্ণ-গোত্রের মানুষের ভাষা, রীতিনীতি, সংস্কৃতি, চাল-চলন এ নগর ও নগরবাসীকে করেছে ঐশ্বর্যশালী। বিচিত্র সংস্কৃতির জীবনগাথা চট্টগ্রামের পরিচিতিকে এক ব্যতিক্রম মর্যাদা দিয়েছে। এ ছাড়া পর্যটন নগরী হিসেবে চট্টগ্রামের আলাদা ঐতিহ্য রয়েছে।
ভ্রমণপিপাসুদের কাছে চট্টগ্রাম নগরীর প্রিয় স্থান হচ্ছে পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত। চট্টগ্রাম শহরের জিরো পয়েন্ট থেকে ১৪ কিলোমিটার দক্ষিণে এ সমুদ্র সৈকত। এর কাছাকাছি রয়েছে শাহ আমানত বিমানবন্দর, শহর থেকে এর দূরত্ব প্রায় ২২ কিলোমিটার। প্রতিদিন শত শত দর্শনার্থীর পদচারণায় মুখরিত থাকে এ সৈকতটি। এখানে দাঁড়িয়ে বন্দরের বহির্নোঙরে অপেক্ষমাণ জাহাজগুলো দেখা যায়। সন্ধ্যা নামলে সমুদ্রের বুকে একটি আলো ঝলমলে শহরের মতো মনে হয়। পতেঙ্গা সৈকতে সূর্যাস্তের দৃশ্যও অবর্ণনীয় সুন্দর।
- See more at: http://bangla.thereport24.com/article/79294/index.html#sthash.RhPhGmGq.dpuf
প্রকৃতির নৈসর্গিক হাতছানির সঙ্গে সমুদ্রের উত্তাল ঢেউয়ের উন্মাদনা, সবুজে ছাওয়া পাহাড়ের মৌনতা সৈকতটিকে ভিন্নরূপ দিয়েছে। সবুজ কার্পেটে মোড়ানো পাহাড়ের শান্ত রূপ মনে শান্তির পরশ বুলিয়ে দেয়। এখানে সমুদ্রের সঙ্গে কর্ণফুলী নদীটির মিলন ঘটেছে।
সাগর আর পাহাড়ে ঘেরা চট্টগ্রামে আমার বোনের বাসা। নগরজীবনের ব্যস্ততা, যানজট, কোলাহলময় কর্মব্যস্ততা ছেড়ে পাড়ি জমাই প্রকৃতির আপন হাতে সাজানো চট্টগ্রামে। যান্ত্রিকতা ছেড়ে প্রকৃতির সান্নিধ্যে সরস রূপে নিমগ্ন হয়ে মুক্তির স্বাদ আস্বাদনে বেরিয়ে পড়ি। দুপুর থেকে বিকেল, বিকেল থেকে সন্ধ্যা কেটেছে রাস্তায় পথ চলতে চলতে। প্রকৃতির অপরূপ সাগরে হারিয়ে বার বার খুঁজে ফিরছি নিজেকে।
সবুজে ঘেরা মৌন পাহাড়রাজি, প্রাণোচ্ছল সাগরের কল্লোল ধ্বনি, কর্ণফুলীর কলতান, হাজার বছরের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির বিপুল বৈভবে ঐশ্বর্যশালী চট্টগ্রাম। এ নগরে প্রাকৃতিক ঐশ্বর্যের আকর্ষণে ছুটে এসেছেন এশিয়া-ইউরোপ-আফ্রিকার নাবিকরা, এসেছেন ভ্রমণপিপাসু পর্যটক। কেউ কেউ আবার প্রকৃতির রূপে মুগ্ধ হয়ে বাঁধা পড়েছেন এখনকার জীবন ও জীবিকার সঙ্গে, ঘর বেঁধে সংসারী হয়েছেন। দেশী-বিদেশী বিভিন্ন ধর্ম-বর্ণ-গোত্রের মানুষের ভাষা, রীতিনীতি, সংস্কৃতি, চাল-চলন এ নগর ও নগরবাসীকে করেছে ঐশ্বর্যশালী। বিচিত্র সংস্কৃতির জীবনগাথা চট্টগ্রামের পরিচিতিকে এক ব্যতিক্রম মর্যাদা দিয়েছে। এ ছাড়া পর্যটন নগরী হিসেবে চট্টগ্রামের আলাদা ঐতিহ্য রয়েছে।
ভ্রমণপিপাসুদের কাছে চট্টগ্রাম নগরীর প্রিয় স্থান হচ্ছে পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত। চট্টগ্রাম শহরের জিরো পয়েন্ট থেকে ১৪ কিলোমিটার দক্ষিণে এ সমুদ্র সৈকত। এর কাছাকাছি রয়েছে শাহ আমানত বিমানবন্দর, শহর থেকে এর দূরত্ব প্রায় ২২ কিলোমিটার। প্রতিদিন শত শত দর্শনার্থীর পদচারণায় মুখরিত থাকে এ সৈকতটি। এখানে দাঁড়িয়ে বন্দরের বহির্নোঙরে অপেক্ষমাণ জাহাজগুলো দেখা যায়। সন্ধ্যা নামলে সমুদ্রের বুকে একটি আলো ঝলমলে শহরের মতো মনে হয়। পতেঙ্গা সৈকতে সূর্যাস্তের দৃশ্যও অবর্ণনীয় সুন্দর।
- See more at: http://bangla.thereport24.com/article/79294/index.html#sthash.RhPhGmGq.dpuf
No comments:
Post a Comment