চাওয়ার
সঙ্গে
পাওয়ার
মিল
খুব
কমই
হয়ে
থাকে। এ
রকম
একটি
মিল
হলো
মুস্তাফিজের হায়দরাবাদের ফাইনালে খেলা। ভারতের
এই
ঘরোয়া
আসর
নিয়ে
বাংলাদেশের মানুষের যত
আগ্রহ
তার
সবটুকুই মুস্তাফিজ কেন্দ্রিক। আইপিএলের ইতিহাসে এখন
পর্যন্ত খেলা
বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের সংখ্যা
খুবই
নগণ্য। সেখানে
আবার
আলো
ছড়ানো
ক্রিকেটারের সংখ্যা
আরো
কম। স্পষ্ট
করে
বললে
মাত্র
একজন
সাকিব। তাও
সেরাদের তালিকায় ছিলেন
না। এবার
সেখানে
বৈপ্লিক পরিবর্তন। সেই পরিবর্তনের হোতা
কাটার
মাস্টার মুস্তাফিজ। তার প্রথম
আসরেই
বাজিমাত।
আসরের সেরা
ক্রিকেটারদের অন্যতম
একজন। আর
কাটার
দিয়ে
আলোচনায় সবার
ওপরে। হায়দরাবাদের ভরসার
প্রতীক। খেলেছেন টানা
১৫
ম্যাচ। হায়দরাবাদের খেলা
মানেই
মুস্তাফিজের চার
ওভারের
জন্য
বাংলাদেশের কোটি
কোটি
মানুষের দেখার
ক্ষুধা
বেড়ে
যায়। সেই
মুস্তাফিজ দলের
‘বাঁচা-মরার ম্যাচে খেলতে
পারেননি। হ্যামস্ট্রিং ইনজুরির কারণে
তাকে
ছাড়াই
খেলতে
নামে
ওয়ার্নারের দল। মুস্তাফিজ ভক্তদের মন
ডুকরে
কেঁদে
ওঠে। যে
মুস্তাফিজ গোটা
আসরে
তাদের
সুখের
সাগরে
ভাসিয়েছেন। দিয়েছেন বিনে
পয়সায়
আনন্দ
করার
উপলক্ষ। একবার,
দুইবার
নয়;
বারবার। সেখানে
মনের
কোণে
ভিড়
করে
নানা
আশঙ্কা। যদি
দল
হেরে
যায়
তাহলে
এভাবে
না
খেলেই
বিদায়
ঘটবে
তার!
কিন্তু
না
মুস্তাফিজবিহীন সানরাইজার্স হায়দরাবাদ শেষ
পর্যন্ত কঠিনেরে জয়
করে
পৌঁছে
যায়
ফাইনালে। সবার মন
আবার
আনন্দে
ভরে
ওঠে,
যাক
তাহলে
আবার
দেখা
যাবে
মুস্তাফিজের বোলিং। সঙ্গে
যোগ
হয়
বাড়তি
চাওয়া। চ্যাম্পিয়ন হয়েই
দেশে
ফিরবেন
মুস্তাফিজ। ঈশ্বর প্রদত্ত প্রতিভার এমন
সাফল্যই সবার
চাওয়া। কিন্তু
সেখানে
আবার
আশঙ্কাও আছে। দলতো
ফাইনালে উঠল। কিন্তু
আজ
খেলবেন
তো
মুস্তাফিজ। ৪৮ ঘণ্টার
মাঝে
কি
দূর
হবে
ইনজুরি
সমস্যা। যতই
ফাইনাল
হোক,
মুস্তাফিজবিহীন তা
যে
বাংলাদেশের কোটি
কোটি
মানুষের কাছে
নুনতা
হয়ে
উঠবে। দলপতি
ডেভিড
ওয়ার্নার দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারেই জানিয়ছিলেন মুস্তাফিজের ইনজুরি
খুব
মারাত্মক কিছু
নয়। ফাইনালেই তাকে
তিনি
আশা
করছেন। যদিও
গতকাল
পর্যন্ত মুস্তাফিজের খেলার
ব্যাপারে কোনো
নিশ্চয়তা পাওয়া
যায়নি। তবে
তার
খেলা
না
খেলার
জন্য
আজকের
টস
পর্যন্ত অপেক্ষা করতে
হবে।
প্রথমবার ফাইনালে উঠে শিরোপায় চুমু খেতে হলে ওয়ার্নারকে সামাল দিতে হবে কোহলির নেতৃত্বে ব্যাঙ্গালুরুর রয়েল চ্যালেঞ্জার্সের দুর্ধর্ষ ব্যাটিং আক্রমণকে। যেখানে এই মুস্তাফিজই তার প্রধান ভরসা। লিগ পর্যায়ের প্রথম ম্যাচে ব্যাঙ্গালুরুর রান বন্যার ম্যাচে মুস্তাফিজই যে ছিলেন একমাত্র মিতব্যয়ী। চার ওভারে ২৬ রান দিয়ে পরপর দু’বলে দুর্ধর্ষ ভিলিয়ার্সের সঙ্গে ওয়াটসনেরও উইকেট নিয়েছিলেন। ম্যাচে ৪৫ রানে হেরে হায়দরাবাদ এবারের আসরে তাদের যাত্রা শুরু করেছিল। দ্বিতীয় লিগে আবার মুখোমুখিতে প্রতিশোধ নিয়েছিল মুস্তাফিজের দল ১৫ রানে জিতে। এই ম্যাচেও মুস্তাফিজ ছিলেন যথারীতি মিতব্যয়ী। চার ওভারে ৩৪ রানে নিয়েছিলেন কোহলির উইকেট। এবার তাদের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়েই সমাপ্তি টানতে যাচ্ছে। পরিণতি কি হবে? জয়, না সেই হারই! তবে যে দলই জিতুক না কেন, তারাই হবে আইপিএলের নুতন রাজা। হায়দরাবাদ প্রথমবার ফাইনাল খেললেও ব্যাঙ্গালুরু আগে দুইবার খেলে দুইবারই হেরেছিল। কাকতালীয়ভাবে আজকের ফাইনালের ভেন্যু কিন্তু হয়ে গেছে ব্যাঙ্গালুরুর হোম গ্রাউন্ড চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম।
আজকের ফাইনালে ব্যাটিংয়ে শক্তিশালী ব্যাঙ্গালুরু, বোলিংয়ে হায়দরাবাদ। ব্যাঙ্গালুরুর দলপতি কোহলি যেমন চার সেঞ্চুরিতে ৯১৯ রান করে আছেন সবার ওপরে। তেমনি ২৩ উইকেট নিয়ে সবার ওপরে আছেন হায়দরাবাদের পেসার ভুবনেশ্বর কুমার। আবার কোহলিকে যেমন ৭৭৯ রান করে পাল্টা জবাব দেয়ার অপেক্ষায় আছেন হায়দরাবাদের দলপতি ওয়ার্নার তেমনি ২০টি করে উইকেট নিয়ে চোখ রাঙানি দিচ্ছেন পেসার ওয়াটসন ও লেগব্রেক গুগলি বোলার যুবেন্দ্র চাহাল।
প্রথমবার ফাইনালে উঠে শিরোপায় চুমু খেতে হলে ওয়ার্নারকে সামাল দিতে হবে কোহলির নেতৃত্বে ব্যাঙ্গালুরুর রয়েল চ্যালেঞ্জার্সের দুর্ধর্ষ ব্যাটিং আক্রমণকে। যেখানে এই মুস্তাফিজই তার প্রধান ভরসা। লিগ পর্যায়ের প্রথম ম্যাচে ব্যাঙ্গালুরুর রান বন্যার ম্যাচে মুস্তাফিজই যে ছিলেন একমাত্র মিতব্যয়ী। চার ওভারে ২৬ রান দিয়ে পরপর দু’বলে দুর্ধর্ষ ভিলিয়ার্সের সঙ্গে ওয়াটসনেরও উইকেট নিয়েছিলেন। ম্যাচে ৪৫ রানে হেরে হায়দরাবাদ এবারের আসরে তাদের যাত্রা শুরু করেছিল। দ্বিতীয় লিগে আবার মুখোমুখিতে প্রতিশোধ নিয়েছিল মুস্তাফিজের দল ১৫ রানে জিতে। এই ম্যাচেও মুস্তাফিজ ছিলেন যথারীতি মিতব্যয়ী। চার ওভারে ৩৪ রানে নিয়েছিলেন কোহলির উইকেট। এবার তাদের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়েই সমাপ্তি টানতে যাচ্ছে। পরিণতি কি হবে? জয়, না সেই হারই! তবে যে দলই জিতুক না কেন, তারাই হবে আইপিএলের নুতন রাজা। হায়দরাবাদ প্রথমবার ফাইনাল খেললেও ব্যাঙ্গালুরু আগে দুইবার খেলে দুইবারই হেরেছিল। কাকতালীয়ভাবে আজকের ফাইনালের ভেন্যু কিন্তু হয়ে গেছে ব্যাঙ্গালুরুর হোম গ্রাউন্ড চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম।
আজকের ফাইনালে ব্যাটিংয়ে শক্তিশালী ব্যাঙ্গালুরু, বোলিংয়ে হায়দরাবাদ। ব্যাঙ্গালুরুর দলপতি কোহলি যেমন চার সেঞ্চুরিতে ৯১৯ রান করে আছেন সবার ওপরে। তেমনি ২৩ উইকেট নিয়ে সবার ওপরে আছেন হায়দরাবাদের পেসার ভুবনেশ্বর কুমার। আবার কোহলিকে যেমন ৭৭৯ রান করে পাল্টা জবাব দেয়ার অপেক্ষায় আছেন হায়দরাবাদের দলপতি ওয়ার্নার তেমনি ২০টি করে উইকেট নিয়ে চোখ রাঙানি দিচ্ছেন পেসার ওয়াটসন ও লেগব্রেক গুগলি বোলার যুবেন্দ্র চাহাল।
Info :
http://www.manobkantha.com
No comments:
Post a Comment