দেখিতে
গিয়াছি
পর্বতমালা দেখিতে
গিয়াছি
সিন্দু,
দেখা
হয়
নাই
দু’চোখ মেলিয়া ঘরের
বাইরে
দু’
পা
ফেলিয়া
একটি
ঘাসের
শীষের
উপরএকটি শিশির
বিন্দু’। কবির এমন
অনুভূতি পাহাড়ের পরতে
পরতে
লুকিয়ে
থাকা
সবুজ
রূপ
বৈচিত্রের শ্যামলভূমি রাঙামাটি। দেশী-বিদেশীপর্যটকদের আনন্দ
দিতে
প্রস্তুত হয়ে
অপেক্ষার প্রহর
গুনছে
পর্যটকদের মনে
স্থান
করে
নেওয়া
প্রাকৃতিক নৈসর্ঘের লীলাভূমি অন্যতম
শহররাঙামাটি।
বাংলাদেশের দক্ষিণ
পূর্বের সীমান্তবর্তী অন্যতম
বড়
এই
জেলাটির হাজার
হাজার
ফুট
উঁচু
পাহাড়গুলো যেন
ঢেউ
খেলানো
শাড়ি।
আকাশের
মেঘ
ছুঁয়ে
যায়
পাহাড়ের বুক।
শরৎ,
হেমন্ত
এবং
শীতে
শুভ্র
মেঘের
খেলাও
চলে
সবুজ
পাহাড়ের ভাজে
ভাজে।
যদিও এখানকার মাটি রঙ্গীন হওয়ায় এ জেলার নাম রাঙ্গামাটি রাখা হয়েছে তবে আমার চোখে বেশি একটা রঙ্গীন মাটি না পড়লেও আমি রাঙ্গামাটি নামকরনের সার্থকতা পেয়েছি এর অপরুপ বৈচিত্র দেখে। আকাবাকা কাপ্তাই হ্রদের তীর ঘেঁসে ঠায় দাড়িয়ে থাকা পাহাড়গুলো ও তার লোহাসম কঠিন মাটি আর অপরুপ সবুজের লীলাভূমী মনে দুটি পাহাড়ের মধ্যে সংযোগ ঘটিয়ে কাপ্তাই হ্রদের উপর ঝুলে আছে সেতুটি। এটি দেখতে হলে পর্যটন করপোরেশনকে দিতে হবে পাঁচ টাকা। এছাড়াও এখানে আছে সময় কাটানোর অনেক উপকরণ। আছে অডিটোরিয়াম, পার্ক, পিকনিক স্পট, স্পিড বোট ও দেশীয় নৌ-যান। রাঙামাটি শহরের তবলছড়ি হয়ে সড়ক পথে সরাসরি ‘পর্যটন কমপ্লেক্সে’ যাওয়া যায়। এখানে গাড়ি পার্কিংয়ের সুব্যবস্থা রয়েছে। যারা ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে সার্ভিস বাসে করে আসবেন তাদের তবলছড়িতে নেমে অটোরিক্সা রিজার্ভ ভাড়া করে যেতে হবে।
সুবলং
ঝর্ণা
রাঙামাটি সদর
হতে
সুবলং
এর
দূরত্ব
মাত্র
২৫
কিলোমিটার। রাঙামাটির রিজার্ভ বাজার,
পর্যটন
ঘাট
ও
রাঙামাটি বিভিন্ন স্থান
থেকে
স্পিড
বোট
ও
নৌ-যানে করে সহজেই
সুবলং
যাওয়া
যায়।
কাপ্তাই লেক
ঘুরতে
হ্রদে
দেশীয়
ইঞ্জিন
চালিত
বোট
অথবা
স্পীড
বোটে
চড়ে
বেরুলে
প্রথমেই চোখ
যাবে
পাহাড়ের কোল
থেকে
নেমে
আসা
সুভলং
ঝর্ণার
দিকে।
বোটে
করে
সুভলং
যাওয়ার
আনন্দটাই অন্যরকম। বর্তমানে ঝর্ণায়
পানি
খুব
বেশি
নেই
তবে
ভরা
বর্ষা
মৌসুমে
মূল
ঝর্ণার
জলধারা
প্রায়
৩০০
ফুট
উচু
থেকে
নীচে
আছড়ে
পড়ে
এবং
অপূর্ব
সুরের
মুর্ছনায় পর্যটকদের মুগ্ধ
করে।
বর্তমানে এ
এলাকায়
উপজেলা
প্রশাসন কর্তৃক
কিছু
স্থাপনা নির্মাণ করা
হয়েছে।
এরপরও
ঝর্ণার
সৌন্দর্য পর্যটকদের মন
ভরিয়ে
দিতে
যথেষ্ট।
পাহাড়ের উপর
থেকে
নেমে
আসা
ঝর্ণার
পানি
পাথুরে
মাটিতে
আছড়ে
পড়ার
অপূর্ব
দৃশ্য
না
দেখলে
বলে
বোঝানোর নয়।
ইচ্ছে
করলে
স্নান
করতে
পারেন
ঝরনার
শীতল
পানিতে। ক্যামেরা থাকলে
ঝটপট
তুলে
নিতে
পারেন
দুর্লভ
কিছু
ছবিও।
ঝর্ণা
দেখা
শেষ
হলে
কিছুক্ষণের জন্য
সুভলং
বাজার
ঘুরে
আসতে
পারেন।
এখানে
সেনাবাহিনীর একটি
ক্যান্টিন রয়েছে।
চাইলে
সেখানে
সেরে
নিতে
পারেন
চা-নান্তা পর্ব।
টুক
টুক
ইকো
ভিলেজ
দীর্ঘ
ভ্রমণে
ক্লান্ত-পরিশ্রান্ত অতিথির
জন্য
রয়েছে
বেশ
কয়েকটি
উপজাতীয় রেন্তোরাঁয়ন্ত রকমারি
খাবারের স্বাদ।
কাঠ
এবং
বাঁশের
কারুকাজে তৈরি
এ
রেন্তোরাঁয় দেশিয়
ও
পাহাড়ি
মজাদার
সব
খাবার-দাবার পাওয়া যাবে।
৫০
একর
জায়গা
জুড়ে
বহু
টিলা-উপটিলায় পুরো ইকো ভিলেজটিতে সুদৃশ্য বেশ
কয়েকটি
কাঠের
কটেজ।
অ্যাটাস্ট বাথ,
ব্যালকনি-সমেত
এ
কটেজগুলো থাকার
ব্যবস্থাও ভালো।
জানালার ফাঁক
গলিয়ে
দূরে
পাহাড়ের ঢালে
কাপ্তাইয়ের পানিতে
চাঁদের
প্রতিচ্ছবি অসাধারণ। রাতগভীরে বন-বনানী থেকে ভেসে
আসা
ঝিঁঝি
পোকা,
নাম
জানা-অজানা নিশাচর পশু-পাখির বিচিত্র ডাকে
অজানা
রাজ্য
এসে
সামনে
দাঁড়ায়।
আছে
সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা। ইকো
ভিলেজে
তৈরি
করা
হয়েছে
১৫টি
গোলঘর।
আছে
প্রশান্ত খেলার
মাঠ,
কাঠের
ব্রিজ।
চারদিকে পাহাড়ি
গাছ-গাছালির পাশাপাশি নানা রকমের ফলদ,
বনজ
ও
ঔষধি
গাছও
লাগানো
হয়েছে।
পার্ক
ভরপুর
লাল
গোলাপ,
সাদা
গোলাপ,
আফ্রিকান গাদায়।
এর
সবুজ
পাহাড়
ছেড়ে
একটু
ভেতরের
দিকে
এগুলেই
আদিবাসী গ্রাম।
ইচ্ছে
করলে
সেখানে
গিয়ে
দেখে
আসতে
পারেন
পাহাড়ি
মানুষের সরল
জীবনযাপন। এ
গ্রামের পাহাড়ের মাঝে
গড়ে
তোলা
হয়েছে
জুম
ক্ষেত
(পাহাড়ের চূড়ায়
চাষাবাদ)।
রাঙামাটি শহর
থেকে টুক টুক ইকো ভিলেজে যেতে রিজার্ভ বাজারের শহীদ মিনার এলাকা থেকে রয়েছে নিজস্ব বোটের ব্যবস্থা রয়েছে। পাশাপাশি ভাড়াও বেশী নয়।
থেকে টুক টুক ইকো ভিলেজে যেতে রিজার্ভ বাজারের শহীদ মিনার এলাকা থেকে রয়েছে নিজস্ব বোটের ব্যবস্থা রয়েছে। পাশাপাশি ভাড়াও বেশী নয়।
পেদা
টিংটিং
ও
চাংপাং
কাপ্তাই হ্রদের
চারিদিকে কেবল
পাহাড়
আর
হ্রদ।
বুনো
প্রকৃতি ছাড়া
আর
কিছুই
আশা
করা
যায়
না
এখানে।
এরমধ্যেও চলতি
পথে
কোন
একটি
টিলার
উপর
দেখবেন
পেদা
টিং
টিং
এবং
চাং
পাং।
যেখানে
এক
গ্লাস
খাবার
পানি
পাওয়া
কঠিন,
সেখানে
এই
দু’টি রেষ্টুরেন্ট অতিথির
জন্য
চা-কফি আর চিকেন
ফ্রাই
নিয়ে
অপেক্ষা করছে।
এছাড়াও
এখানে
পাবেন
স্থানীয় খাবার
“বিগল
বিচি”,
“কচি
বাঁশের
তরকারী”,
“কেবাং”।
পেদা টিং টিং একটা
চাকমা শব্দগুচ্ছ, যার অর্থ হচ্ছে
পেট টান টান। অর্থাৎ
মারাত্মকভাবে খাওয়ার পর পেটের
যে টান টান অবস্থা
থাকে, সেটাকেই বলা হয় পেদা
টিং টিং। এদিকে পেদা
টিং টিংয়ের ঠিক অপর
পাশে কাপ্তাই হৃদের ঠিক মাঝখানে
অবস্থিত উপজাতী রেষ্টুরেন্ট চাং
পাং। যার অর্থ হলো
চাইলেই পাই। এখানে পাহাড়ি
সমাজের বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহি খাবারের পাশাপাশি রয়েছে আরামে কিছুটা
সময় কাটাবার সেগুন বাগানের অভ্যন্তরে
নীরবে বসে থাকার বেশ
কয়েকটি ছাউনী। এমনিতে
বাংলাদেশের মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম
নিয়ে পর্যটকদের আকর্ষণ একটু বেশি। আর
সে আকর্ষণকে আরো বাড়িয়ে তুলেছে
‘সাজেক’ উপত্যকা। আয়তনের
দিক দিয়ে দেশের বৃহত্তম
ইউনিয়ন পাহাড়িয়া ‘সাজেক’। বর্তমানে
চাইলে যেকেউ নিজস্ব পরিবহনে
অথবা ঢাকা-চট্টগ্রাম থেকে
বাঘাইছড়ি হয়ে ভারত সীমান্তবর্তী
অন্যতম সৌন্দর্য্যমন্ডিত এই উপত্যকায় যেতে
পারেন। এখানে
আঁকা-বাকাঁ উচুঁ নিচু
পাহাড়ি পথ আকাশের সাথে
মেঘের লুকোচুরিখলা দেখার পাশাপাশি অতি
নিকটতম সীমান্ত ভারতীয় অংশের পাহাড়ি
দৃশ্য উপভোগ করার মতো।
ইঞ্জিনচালিত বোট
কিংবা
স্পিডবোট ভাড়া
পাওয়া
যায়
রাঙামাটি শহরের
তবলছড়ি
বাজারের বোট
ঘাট,
রিজার্ভ বাজার,
বনরূপার সমতা
ঘাট
ও
রাজবাড়ি ঘাট
এলাকায়। নতুন
লোক
দেখলে
বোট
চালকরা
ভাড়া
একটু
বেশি
দাবি
করে।
তাই
দর-দাম করে বোট
ভাড়া
নেওয়াই
বুদ্ধিমানের কাজ।
সারাদিনের জন্য
বোট
ভাড়া
নিলে
এক
হাজার
থেকে
আড়াই
হাজার
টাকায়
পাওয়া
যাবে।
দু’তিন ঘণ্টার জন্য
এ
ভাড়া
হতে
পারে
পাঁচ-ছয়শ’ টাকা।
একটু
নিরিবিলি পরিবেশে থাকতে
চাইলে
উঠতে
পারেন
রাঙামাটি পর্যটন
মোটেলে। এখানে
সিঙ্গেল রুমের
পাশাপাশি ডবল
রুমও
রয়েছে।
প্রতিটি রুমের
জন্য
ভাড়া
গুনতে
হবে
এসি
২
হাজার
২শ
আর
নন
এসি
১৪শ’
টাকা।
এ
ছাড়া
বেসরকারি হোটেলে
রাতযাপন করা
যায়।
এজন্য
ভাড়া
নিতে
পারেন
পৌরসভা
কার্যালয়ের পাশে
অবস্থিত হোটেল
সুফিয়া,
দোয়েল
চত্ত্বরে অবস্থিত নতুন
আঙ্গিকে তৈরিকৃত হোটেল
প্রিন্স, রিজার্ভ বাজারের গ্রিন
ক্যাসেল, কলেজ
গেটের
মোটেল
জর্জ
কিংবা
বনরূপার হোটেল
নিডস
হিল,
পুরাতন
বাসষ্টেশনে অবস্থিত হোটেল
হিল
প্যালেস। এসব
হোটেলে
সিঙ্গেল রুমের
ভাড়া
৫শ’
থেকে
১২শ
টাকা-এসি, নন এসি,
ডবল
রুম
৯শ’
থেকে
২০০০টাকা। এর
বাইরে
মাঝারি মানের হোটেলের মধ্যে রয়েছে হোটেল দিগনিটি, সমতা বোর্ডিং, হোটেল আনিকা, হোটেল আল-মোবা, হোটেল সৈকতসহ আরো বেশকিছু আবাসিক হোটেল।
মাঝারি মানের হোটেলের মধ্যে রয়েছে হোটেল দিগনিটি, সমতা বোর্ডিং, হোটেল আনিকা, হোটেল আল-মোবা, হোটেল সৈকতসহ আরো বেশকিছু আবাসিক হোটেল।
তবে
নতুন
দম্পতিদের জন্য
স্মরণীয় একটি
দিন
হবে
যদি
তারা
থাকতে
পারেন
পর্যটন
কমপ্লেক্সের হানিমুন কটেজে।
অনন্য
শৈলীতে
নির্মিত কটেজের
একটি
রুমের
ভাড়া
পড়বে
এসি
৬
হাজার
আর
ননএসি
৩
হাজার
২শ
টাকা।
বিভিন্ন ছুটিরদিনে পর্যটক
বেশি
থাকার
কারণে
আগেভাগেই রুম
বুকিং
দিলে
ভালো।
তা
না
হলে
রুম
পাওয়া
নিয়ে
শঙ্কা
থেকেই
যাবে।
- See more at:
http://www.bd24live.com/bangla/article/52340/index.html#sthash.VR019QW9.dpuf
দেখিতে
গিয়াছি পর্বতমালা দেখিতে গিয়াছি সিন্দু, দেখা হয় নাই দু’চোখ মেলিয়া ঘরের
বাইরে দু’ পা ফেলিয়া একটি ঘাসের শীষের উপরএকটি শিশির বিন্দু’। কবির এমন
অনুভূতি পাহাড়ের পরতে পরতে লুকিয়ে থাকা সবুজ রূপ বৈচিত্রের শ্যামলভূমি
রাঙামাটি। দেশী-বিদেশীপর্যটকদের আনন্দ দিতে প্রস্তুত হয়ে অপেক্ষার প্রহর
গুনছে পর্যটকদের মনে স্থান করে নেওয়া প্রাকৃতিক নৈসর্ঘের লীলাভূমি অন্যতম
শহররাঙামাটি।
বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বের সীমান্তবর্তী অন্যতম বড় এই জেলাটির হাজার হাজার ফুট উঁচু পাহাড়গুলো যেন ঢেউ খেলানো শাড়ি। আকাশের মেঘ ছুঁয়ে যায় পাহাড়ের বুক। শরৎ, হেমন্ত এবং শীতে শুভ্র মেঘের খেলাও চলে সবুজ পাহাড়ের ভাজে ভাজে।
চারিদিকে সবুজের সমারোহ আর পাহাড় ঘেড়া এ জেলায় রয়েছে এশিয়ার বৃহত্তম কৃত্রিম হ্রদ কাপ্তাই হ্রদ। নৈসর্গিক সৌন্দর্য্যরে অনুপম আধাঁরের রাঙ্গামাটি জেলা তার বৈচিত্রময়তার কারণে আকর্ষণীয় স্থান হিসাবে দেশী-বিদেশী পর্যটকদের মনে স্থান করে নিয়েছে। তাই পার্বত্য শহর রাঙামাটি পর্যটকদের কাছে অতি প্রিয় একটি নাম। আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে টানা ছুটির সুযোগে লাখো পর্যটকের পদভারে মুখরিত হয়ে উঠবে রুপের রাণী ক্ষেত পাহাড়ী জেলা রাঙামাটি। যেকোনো ছুটিতে কোথাও ঘুরতে যাওয়ার কথা ভাবছেন তাহলে রাঙামাটি ঘুরে যেতে পারেন।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/52340/index.html#sthash.VR019QW9.dpuf
বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বের সীমান্তবর্তী অন্যতম বড় এই জেলাটির হাজার হাজার ফুট উঁচু পাহাড়গুলো যেন ঢেউ খেলানো শাড়ি। আকাশের মেঘ ছুঁয়ে যায় পাহাড়ের বুক। শরৎ, হেমন্ত এবং শীতে শুভ্র মেঘের খেলাও চলে সবুজ পাহাড়ের ভাজে ভাজে।
চারিদিকে সবুজের সমারোহ আর পাহাড় ঘেড়া এ জেলায় রয়েছে এশিয়ার বৃহত্তম কৃত্রিম হ্রদ কাপ্তাই হ্রদ। নৈসর্গিক সৌন্দর্য্যরে অনুপম আধাঁরের রাঙ্গামাটি জেলা তার বৈচিত্রময়তার কারণে আকর্ষণীয় স্থান হিসাবে দেশী-বিদেশী পর্যটকদের মনে স্থান করে নিয়েছে। তাই পার্বত্য শহর রাঙামাটি পর্যটকদের কাছে অতি প্রিয় একটি নাম। আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে টানা ছুটির সুযোগে লাখো পর্যটকের পদভারে মুখরিত হয়ে উঠবে রুপের রাণী ক্ষেত পাহাড়ী জেলা রাঙামাটি। যেকোনো ছুটিতে কোথাও ঘুরতে যাওয়ার কথা ভাবছেন তাহলে রাঙামাটি ঘুরে যেতে পারেন।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/52340/index.html#sthash.VR019QW9.dpuf
No comments:
Post a Comment