সিরিজ শুরুর আগেই নিউজিল্যান্ডের পরবর্তী অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন ঘোষণা
দিয়েছিলেন, বিদায়ী অধিনায়ক ব্রেন্ডন ম্যাককালামকে সেরা উপহারটাই দেওয়ার
সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন। অকল্যান্ডে তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম ওয়ানডেটা জিতে
সেই পথে অনেক দূর এগিয়েও গিয়েছিল কিউইরা। কিন্তু একটা ঘোষণা যে অস্ট্রেলয়ার
অধিনায়ক স্টিভেন স্মিথও দিয়েছিলেন! ম্যাককালামের-বিদায় উৎসব ভন্ডুল করে
দেওয়ার চেষ্টা করবেন তাঁরা। কথা রাখার পথে একটু এগিয়েছে স্মিথের দলও।
ওয়েলিংটনে আজ দ্বিতীয় ম্যাচেই ৪ উইকেটের দুর্দান্ত জয়ে ঘুরে দাঁড়িয়েছে
অস্ট্রেলিয়া। সিরিজে তাই আপাতত ১-১ সমতা। চ্যাপেল হ্যাডলি ট্রফি কিউইরা ধরে
রাখবে, নাকি অস্ট্রেলিয়া নিয়ে যাবে, সেটি নির্ধারিত হবে হ্যামিল্টনের শেষ
ওয়ানডেতে।
আগে ব্যাট করা নিউজিল্যান্ডের স্কোরটা কম ছিল না মোটেও। উইলিয়ামসনের হাফ সেঞ্চুরি (৬০) আর মিচেল স্যান্টনারের ৩৯ বলে ৪৫ রানের সুবাদে ৫০ ওভারে নিউজিল্যান্ড করেছিল ৯ উইকেটে ২৮১ রান। ২০৫ রানে ৭ উইকেট চলে যাওয়ার পর ৮ম উইকেটে স্যান্টনার আর অ্যাডাম মিলনে জুটি তোলে ৬১ রান, যাতে মিলনের অবদান ২৭ বলে ৩৬।
প্রায় ৩ বছর পর ওয়ানডে দলে ফেরা উসমান খাজা আর ডেভিড ওয়ার্নারের ১২২ রানের উদ্বোধনী জুটিই জয়ের ভিত গড়ে দেয় অস্ট্রেলিয়াকে। স্যান্টনারের হাতে ফিরতি ক্যাচ দিয়ে যাওয়ার আগে খাজা পেয়েছেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম হাফ সেঞ্চুরি। ১২২ থেকে ১৪৪ পর্যন্ত যেতেই ৪ উইকেট হারিয়ে কিছুটা চাপে অবশ্য পড়েছিল অস্ট্রেলিয়া। তবে পঞ্চম উইকেটে মিচেল মার্শের সঙ্গে ৪৭ রানের জুটি গড়ে সেই ধাক্কা সামাল দেন ওয়ার্নার। শেষ পর্যন্ত ওয়ার্নার আউট হয়েছেন সেঞ্চুরি থেকে মাত্র ২ রান দূরে থেকে, দলের ১৯১ রানে। সেখান থেকে ১৯৭ পর্যন্ত যেতে ম্যাথু ওয়েডকেও হারায় অস্ট্রেলিয়া। তবে ৮ নম্বরে ব্যাট করতে নামা জন হ্যাস্টিংস আর কোনো বিপদ হতে দেননি, মিচেল মার্শকে নিয়ে অবিচ্ছিন্ন ৮৬ রানের জুটি গড়ে ম্যাচ জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন। ক্রিকইনফো।
আগে ব্যাট করা নিউজিল্যান্ডের স্কোরটা কম ছিল না মোটেও। উইলিয়ামসনের হাফ সেঞ্চুরি (৬০) আর মিচেল স্যান্টনারের ৩৯ বলে ৪৫ রানের সুবাদে ৫০ ওভারে নিউজিল্যান্ড করেছিল ৯ উইকেটে ২৮১ রান। ২০৫ রানে ৭ উইকেট চলে যাওয়ার পর ৮ম উইকেটে স্যান্টনার আর অ্যাডাম মিলনে জুটি তোলে ৬১ রান, যাতে মিলনের অবদান ২৭ বলে ৩৬।
প্রায় ৩ বছর পর ওয়ানডে দলে ফেরা উসমান খাজা আর ডেভিড ওয়ার্নারের ১২২ রানের উদ্বোধনী জুটিই জয়ের ভিত গড়ে দেয় অস্ট্রেলিয়াকে। স্যান্টনারের হাতে ফিরতি ক্যাচ দিয়ে যাওয়ার আগে খাজা পেয়েছেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম হাফ সেঞ্চুরি। ১২২ থেকে ১৪৪ পর্যন্ত যেতেই ৪ উইকেট হারিয়ে কিছুটা চাপে অবশ্য পড়েছিল অস্ট্রেলিয়া। তবে পঞ্চম উইকেটে মিচেল মার্শের সঙ্গে ৪৭ রানের জুটি গড়ে সেই ধাক্কা সামাল দেন ওয়ার্নার। শেষ পর্যন্ত ওয়ার্নার আউট হয়েছেন সেঞ্চুরি থেকে মাত্র ২ রান দূরে থেকে, দলের ১৯১ রানে। সেখান থেকে ১৯৭ পর্যন্ত যেতে ম্যাথু ওয়েডকেও হারায় অস্ট্রেলিয়া। তবে ৮ নম্বরে ব্যাট করতে নামা জন হ্যাস্টিংস আর কোনো বিপদ হতে দেননি, মিচেল মার্শকে নিয়ে অবিচ্ছিন্ন ৮৬ রানের জুটি গড়ে ম্যাচ জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন। ক্রিকইনফো।
Info: http://www.prothom-alo.com/sports/article
No comments:
Post a Comment