পেঁপে আমাদের
শরীরের বিভিন্ন প্রকার উপকার করে থাকে। পেঁপে খাওয়ার ফলে শরীর সুস্থ্য থাকে। পেঁপে
আমাদের পরিচিত ফল। কাঁচা পেঁপের গুণ
পাকা পেঁপের
চেয়ে বেশি।
এর ভেষজ
গুণও আছে।
প্রতিদিন কাঁচা
পেঁপের তরকারি
বা পাকা
পেঁপে খাওয়া
শরীরের পক্ষে
খুবই উপকারী।
কী আছে
পাকা পেঁপে ভিটামিন
'এ' ও
ভিটামিন 'সি'সমৃদ্ধ। কাঁচা
পেঁপেতে আছে
ভিটামিন 'এ',
ভিটামিন 'বি'
ও ভিটামিন
'সি'।
এ ছাড়া
কাঁচা ও
পাকা পেঁপেতে
লৌহ ও
ক্যালসিয়াম আছে, যা হজমে সহায়ক।
পেঁপে শরীরের
বিভিন্ন রোগ
প্রতিরোধেও ভূমিকা রাখে।
* পেঁপে হৃদরোগের ঝুঁকি
কমায় ও
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।
* অকার্যকর
কিডনিকে সচল
করতে পেঁপে
বীজের রস
উপকারী। পেঁপের
বীজে ফ্লাভোনোইডস
ও ফিনোটিক
নামক উপাদান
রয়েছে, যা
কিডনি রোগ
প্রতিরোধ করে।
* পেঁপে বীজের রস
পান করলে
পাকস্থলী সংক্রমণ
থেকে মুক্তি
পাওয়া যায়।
* কাঁচা পেঁপে কাটার
পর যে
সাদা কষ
বের হয়
তা ক্ষতস্থানে
লাগালে ক্ষত
সেরে যায়।
* পেঁপে বীজের রস
প্রতিদিন খেলে
দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে, ওজন কমে,
উচ্চ রক্তচাপ
হয় না,
শরীরের অভ্যন্তরীণ
অবস্থা স্বাভাবিক
থাকে।
* পেঁপে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর
করে। কয়েক
টুকরো কাঁচা
পেঁপে লবণ
ও গোলমরিচ
মিশিয়ে খেলে
পেট ফাঁপায়
উপকার পাওয়া
যায়। দশ
চামচ পেঁপের
কষ ৭-৮ চামচ
পানিতে মিশিয়ে
চুলের গোড়ায়
কিছুক্ষণ রেখে
ধুয়ে ফেললে
উকুন থাকে
না।
* কাঁচা পেঁপেতে পেপেইন
নামক হজমকারী
দ্রব্য থাকে,
যা অজীর্ণ,
কৃমি সংক্রমণ,
আলসার, ত্বকে
ঘা নিরাময়ে
কাজ করে।
* পেঁপে খেলে শরীর
থেকে দূষিত
পদার্থ সহজেই
বেরিয়ে যায়।
চিকিৎসকরা ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীদের কাঁচা
পেঁপের তরকারি
খাওয়ার পরামর্শ
দেন।
* ত্বক সজীব রাখতে
পাকা পেঁপের
প্রলেপ মুখে
লাগাতে পারেন।
ঔষধি গুণাগুণ
* রক্ত আমাশয় হলে
সকালে কাঁচা
পেঁপের কষ
৫ থেকে
৭ ফোঁটা
৬টি বাতাসার
সঙ্গে মিশিয়ে
খেতে হবে।
দুই থেকে
তিন দিন
খাওয়ার পর
রক্ত আমাশয়
কমতে থাকবে।
* কৃমি হলে পেঁপের
কষ ১৫
ফোঁটা ও
মধু এক
চা চামচ
একসঙ্গে মিশিয়ে
খেতে হবে।
আধাঘণ্টা পর
উষ্ণ পানি
আধা কাপ
খেয়ে তারপর
এক চামচ
চুনের পানি
খেতে হয়।
এভাবে দুদিন
খেলে কৃমির
উপদ্রব কমে
যাবে।
* আমাশয় ও পেটে
ব্যথা থাকলে
কাঁচা পেঁপের
কষ ৩
ফোঁটা ও
এক চামচ
চুনের পানি
মিশিয়ে তাতে
একটু দুধ
দিয়ে খেতে
হবে। একবার
খেলেই পেটের
ব্যথা এবং
আমাশয় কমে
যাবে।
* যকৃৎ বৃদ্ধি পেলে
তিন ফোঁটা
পেঁপের কষ
এক চামচ
চিনি মিশিয়ে
এক কাপ
পানিতে ভালো
করে নেড়ে
মিশ্রণটি সারা
দিনে তিনবার
খেতে হবে।
৪ থেকে
৫ দিন
পর থেকে
যকৃতের বৃদ্ধিটা
কমতে থাকবে।
তবে ৫
থেকে ৬
দিন খাওয়ার
পর সপ্তাহে
দুদিন খাওয়াই
ভালো। এভাবে
এক মাস
খেলে উপকার
পাবেন।
* কয়েক টুকরো পাকা
পেঁপের শাঁস
আর সামান্য
লবণ এবং
একটু গোলমরিচের
গুঁড়া একসঙ্গে
মিশিয়ে খেলে
পেটফাঁপা উপশম
হবে।
* দেড় চামচ পেঁপে
পাতার রস
এক কাপ
পানিতে মিশিয়ে
খেতে হবে।
জ্বর, বমি,
মাথায় যন্ত্রণা,
শরীরের দাহ
কমে যাবে।
* কাঁচা পেঁপেগাছের আঠা
দাদে এক
দিন পর
পর ৩-৪ দিন
লাগালে দাদ
মিলিয়ে যাবে।
হশুকনো অ্যাকজিমায় এক
দিন অথবা
দুদিন পর
পর পেঁপের
আঠা লাগালে
চামড়া উঠতে
উঠতে পাতলা
হয়ে যায়।
See more at:
http://www.kalerkantho.com/print-edition
উপকারিতা
* পেঁপে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।
* অকার্যকর কিডনিকে সচল করতে পেঁপে বীজের রস উপকারী। পেঁপের বীজে ফ্লাভোনোইডস ও ফিনোটিক নামক উপাদান রয়েছে, যা কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে।
* পেঁপে বীজের রস পান করলে পাকস্থলী সংক্রমণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
* কাঁচা পেঁপে কাটার পর যে সাদা কষ বের হয় তা ক্ষতস্থানে লাগালে ক্ষত সেরে যায়।
* পেঁপে বীজের রস প্রতিদিন খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে, ওজন কমে, উচ্চ রক্তচাপ হয় না, শরীরের অভ্যন্তরীণ অবস্থা স্বাভাবিক থাকে।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/a2z/2014/10/27/143879#sthash.xsDBq51F.dpuf
* পেঁপে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।
* অকার্যকর কিডনিকে সচল করতে পেঁপে বীজের রস উপকারী। পেঁপের বীজে ফ্লাভোনোইডস ও ফিনোটিক নামক উপাদান রয়েছে, যা কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে।
* পেঁপে বীজের রস পান করলে পাকস্থলী সংক্রমণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
* কাঁচা পেঁপে কাটার পর যে সাদা কষ বের হয় তা ক্ষতস্থানে লাগালে ক্ষত সেরে যায়।
* পেঁপে বীজের রস প্রতিদিন খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে, ওজন কমে, উচ্চ রক্তচাপ হয় না, শরীরের অভ্যন্তরীণ অবস্থা স্বাভাবিক থাকে।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/a2z/2014/10/27/143879#sthash.xsDBq51F.dpuf
পেঁপে
পরিচিত ফল। কাঁচা পেঁপের গুণ পাকা পেঁপের চেয়ে বেশি। এর ভেষজ গুণও আছে।
প্রতিদিন কাঁচা পেঁপের তরকারি বা পাকা পেঁপে খাওয়া শরীরের পক্ষে খুবই
উপকারী।
কী আছে
পাকা পেঁপে ভিটামিন 'এ' ও ভিটামিন 'সি'সমৃদ্ধ। কাঁচা পেঁপেতে আছে ভিটামিন 'এ', ভিটামিন 'বি' ও ভিটামিন 'সি'। এ ছাড়া কাঁচা ও পাকা পেঁপেতে লৌহ ও ক্যালসিয়াম আছে, যা হজমে সহায়ক। পেঁপে শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধেও ভূমিকা রাখে।
উপকারিতা
* পেঁপে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।
* অকার্যকর কিডনিকে সচল করতে পেঁপে বীজের রস উপকারী। পেঁপের বীজে ফ্লাভোনোইডস ও ফিনোটিক নামক উপাদান রয়েছে, যা কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে।
* পেঁপে বীজের রস পান করলে পাকস্থলী সংক্রমণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
* কাঁচা পেঁপে কাটার পর যে সাদা কষ বের হয় তা ক্ষতস্থানে লাগালে ক্ষত সেরে যায়।
* পেঁপে বীজের রস প্রতিদিন খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে, ওজন কমে, উচ্চ রক্তচাপ হয় না, শরীরের অভ্যন্তরীণ অবস্থা স্বাভাবিক থাকে।
* পেঁপে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। কয়েক টুকরো কাঁচা পেঁপে লবণ ও গোলমরিচ মিশিয়ে খেলে পেট ফাঁপায় উপকার পাওয়া যায়। দশ চামচ পেঁপের কষ ৭-৮ চামচ পানিতে মিশিয়ে চুলের গোড়ায় কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেললে উকুন থাকে না।
* কাঁচা পেঁপেতে পেপেইন নামক হজমকারী দ্রব্য থাকে, যা অজীর্ণ, কৃমি সংক্রমণ, আলসার, ত্বকে ঘা নিরাময়ে কাজ করে।
* পেঁপে খেলে শরীর থেকে দূষিত পদার্থ সহজেই বেরিয়ে যায়। চিকিৎসকরা ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীদের কাঁচা পেঁপের তরকারি খাওয়ার পরামর্শ দেন।
* ত্বক সজীব রাখতে পাকা পেঁপের প্রলেপ মুখে লাগাতে পারেন।
ঔষধি গুণাগুণ
* রক্ত আমাশয় হলে সকালে কাঁচা পেঁপের কষ ৫ থেকে ৭ ফোঁটা ৬টি বাতাসার সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। দুই থেকে তিন দিন খাওয়ার পর রক্ত আমাশয় কমতে থাকবে।
* কৃমি হলে পেঁপের কষ ১৫ ফোঁটা ও মধু এক চা চামচ একসঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। আধাঘণ্টা পর উষ্ণ পানি আধা কাপ খেয়ে তারপর এক চামচ চুনের পানি খেতে হয়। এভাবে দুদিন খেলে কৃমির উপদ্রব কমে যাবে।
* আমাশয় ও পেটে ব্যথা থাকলে কাঁচা পেঁপের কষ ৩ ফোঁটা ও এক চামচ চুনের পানি মিশিয়ে তাতে একটু দুধ দিয়ে খেতে হবে। একবার খেলেই পেটের ব্যথা এবং আমাশয় কমে যাবে।
* যকৃৎ বৃদ্ধি পেলে তিন ফোঁটা পেঁপের কষ এক চামচ চিনি মিশিয়ে এক কাপ পানিতে ভালো করে নেড়ে মিশ্রণটি সারা দিনে তিনবার খেতে হবে। ৪ থেকে ৫ দিন পর থেকে যকৃতের বৃদ্ধিটা কমতে থাকবে। তবে ৫ থেকে ৬ দিন খাওয়ার পর সপ্তাহে দুদিন খাওয়াই ভালো। এভাবে এক মাস খেলে উপকার পাবেন।
* কয়েক টুকরো পাকা পেঁপের শাঁস আর সামান্য লবণ এবং একটু গোলমরিচের গুঁড়া একসঙ্গে মিশিয়ে খেলে পেটফাঁপা উপশম হবে।
* দেড় চামচ পেঁপে পাতার রস এক কাপ পানিতে মিশিয়ে খেতে হবে। জ্বর, বমি, মাথায় যন্ত্রণা, শরীরের দাহ কমে যাবে।
* কাঁচা পেঁপেগাছের আঠা দাদে এক দিন পর পর ৩-৪ দিন লাগালে দাদ মিলিয়ে যাবে।
হশুকনো অ্যাকজিমায় এক দিন অথবা দুদিন পর পর পেঁপের আঠা লাগালে চামড়া উঠতে উঠতে পাতলা হয়ে যায়।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/a2z/2014/10/27/143879#sthash.xsDBq51F.dpuf
কী আছে
পাকা পেঁপে ভিটামিন 'এ' ও ভিটামিন 'সি'সমৃদ্ধ। কাঁচা পেঁপেতে আছে ভিটামিন 'এ', ভিটামিন 'বি' ও ভিটামিন 'সি'। এ ছাড়া কাঁচা ও পাকা পেঁপেতে লৌহ ও ক্যালসিয়াম আছে, যা হজমে সহায়ক। পেঁপে শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধেও ভূমিকা রাখে।
উপকারিতা
* পেঁপে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।
* অকার্যকর কিডনিকে সচল করতে পেঁপে বীজের রস উপকারী। পেঁপের বীজে ফ্লাভোনোইডস ও ফিনোটিক নামক উপাদান রয়েছে, যা কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে।
* পেঁপে বীজের রস পান করলে পাকস্থলী সংক্রমণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
* কাঁচা পেঁপে কাটার পর যে সাদা কষ বের হয় তা ক্ষতস্থানে লাগালে ক্ষত সেরে যায়।
* পেঁপে বীজের রস প্রতিদিন খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে, ওজন কমে, উচ্চ রক্তচাপ হয় না, শরীরের অভ্যন্তরীণ অবস্থা স্বাভাবিক থাকে।
* পেঁপে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। কয়েক টুকরো কাঁচা পেঁপে লবণ ও গোলমরিচ মিশিয়ে খেলে পেট ফাঁপায় উপকার পাওয়া যায়। দশ চামচ পেঁপের কষ ৭-৮ চামচ পানিতে মিশিয়ে চুলের গোড়ায় কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেললে উকুন থাকে না।
* কাঁচা পেঁপেতে পেপেইন নামক হজমকারী দ্রব্য থাকে, যা অজীর্ণ, কৃমি সংক্রমণ, আলসার, ত্বকে ঘা নিরাময়ে কাজ করে।
* পেঁপে খেলে শরীর থেকে দূষিত পদার্থ সহজেই বেরিয়ে যায়। চিকিৎসকরা ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীদের কাঁচা পেঁপের তরকারি খাওয়ার পরামর্শ দেন।
* ত্বক সজীব রাখতে পাকা পেঁপের প্রলেপ মুখে লাগাতে পারেন।
ঔষধি গুণাগুণ
* রক্ত আমাশয় হলে সকালে কাঁচা পেঁপের কষ ৫ থেকে ৭ ফোঁটা ৬টি বাতাসার সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। দুই থেকে তিন দিন খাওয়ার পর রক্ত আমাশয় কমতে থাকবে।
* কৃমি হলে পেঁপের কষ ১৫ ফোঁটা ও মধু এক চা চামচ একসঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। আধাঘণ্টা পর উষ্ণ পানি আধা কাপ খেয়ে তারপর এক চামচ চুনের পানি খেতে হয়। এভাবে দুদিন খেলে কৃমির উপদ্রব কমে যাবে।
* আমাশয় ও পেটে ব্যথা থাকলে কাঁচা পেঁপের কষ ৩ ফোঁটা ও এক চামচ চুনের পানি মিশিয়ে তাতে একটু দুধ দিয়ে খেতে হবে। একবার খেলেই পেটের ব্যথা এবং আমাশয় কমে যাবে।
* যকৃৎ বৃদ্ধি পেলে তিন ফোঁটা পেঁপের কষ এক চামচ চিনি মিশিয়ে এক কাপ পানিতে ভালো করে নেড়ে মিশ্রণটি সারা দিনে তিনবার খেতে হবে। ৪ থেকে ৫ দিন পর থেকে যকৃতের বৃদ্ধিটা কমতে থাকবে। তবে ৫ থেকে ৬ দিন খাওয়ার পর সপ্তাহে দুদিন খাওয়াই ভালো। এভাবে এক মাস খেলে উপকার পাবেন।
* কয়েক টুকরো পাকা পেঁপের শাঁস আর সামান্য লবণ এবং একটু গোলমরিচের গুঁড়া একসঙ্গে মিশিয়ে খেলে পেটফাঁপা উপশম হবে।
* দেড় চামচ পেঁপে পাতার রস এক কাপ পানিতে মিশিয়ে খেতে হবে। জ্বর, বমি, মাথায় যন্ত্রণা, শরীরের দাহ কমে যাবে।
* কাঁচা পেঁপেগাছের আঠা দাদে এক দিন পর পর ৩-৪ দিন লাগালে দাদ মিলিয়ে যাবে।
হশুকনো অ্যাকজিমায় এক দিন অথবা দুদিন পর পর পেঁপের আঠা লাগালে চামড়া উঠতে উঠতে পাতলা হয়ে যায়।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/a2z/2014/10/27/143879#sthash.xsDBq51F.dpuf
পেঁপে
পরিচিত ফল। কাঁচা পেঁপের গুণ পাকা পেঁপের চেয়ে বেশি। এর ভেষজ গুণও আছে।
প্রতিদিন কাঁচা পেঁপের তরকারি বা পাকা পেঁপে খাওয়া শরীরের পক্ষে খুবই
উপকারী।
কী আছে
পাকা পেঁপে ভিটামিন 'এ' ও ভিটামিন 'সি'সমৃদ্ধ। কাঁচা পেঁপেতে আছে ভিটামিন 'এ', ভিটামিন 'বি' ও ভিটামিন 'সি'। এ ছাড়া কাঁচা ও পাকা পেঁপেতে লৌহ ও ক্যালসিয়াম আছে, যা হজমে সহায়ক। পেঁপে শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধেও ভূমিকা রাখে।
উপকারিতা
* পেঁপে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।
* অকার্যকর কিডনিকে সচল করতে পেঁপে বীজের রস উপকারী। পেঁপের বীজে ফ্লাভোনোইডস ও ফিনোটিক নামক উপাদান রয়েছে, যা কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে।
* পেঁপে বীজের রস পান করলে পাকস্থলী সংক্রমণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
* কাঁচা পেঁপে কাটার পর যে সাদা কষ বের হয় তা ক্ষতস্থানে লাগালে ক্ষত সেরে যায়।
* পেঁপে বীজের রস প্রতিদিন খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে, ওজন কমে, উচ্চ রক্তচাপ হয় না, শরীরের অভ্যন্তরীণ অবস্থা স্বাভাবিক থাকে।
* পেঁপে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। কয়েক টুকরো কাঁচা পেঁপে লবণ ও গোলমরিচ মিশিয়ে খেলে পেট ফাঁপায় উপকার পাওয়া যায়। দশ চামচ পেঁপের কষ ৭-৮ চামচ পানিতে মিশিয়ে চুলের গোড়ায় কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেললে উকুন থাকে না।
* কাঁচা পেঁপেতে পেপেইন নামক হজমকারী দ্রব্য থাকে, যা অজীর্ণ, কৃমি সংক্রমণ, আলসার, ত্বকে ঘা নিরাময়ে কাজ করে।
* পেঁপে খেলে শরীর থেকে দূষিত পদার্থ সহজেই বেরিয়ে যায়। চিকিৎসকরা ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীদের কাঁচা পেঁপের তরকারি খাওয়ার পরামর্শ দেন।
* ত্বক সজীব রাখতে পাকা পেঁপের প্রলেপ মুখে লাগাতে পারেন।
ঔষধি গুণাগুণ
* রক্ত আমাশয় হলে সকালে কাঁচা পেঁপের কষ ৫ থেকে ৭ ফোঁটা ৬টি বাতাসার সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। দুই থেকে তিন দিন খাওয়ার পর রক্ত আমাশয় কমতে থাকবে।
* কৃমি হলে পেঁপের কষ ১৫ ফোঁটা ও মধু এক চা চামচ একসঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। আধাঘণ্টা পর উষ্ণ পানি আধা কাপ খেয়ে তারপর এক চামচ চুনের পানি খেতে হয়। এভাবে দুদিন খেলে কৃমির উপদ্রব কমে যাবে।
* আমাশয় ও পেটে ব্যথা থাকলে কাঁচা পেঁপের কষ ৩ ফোঁটা ও এক চামচ চুনের পানি মিশিয়ে তাতে একটু দুধ দিয়ে খেতে হবে। একবার খেলেই পেটের ব্যথা এবং আমাশয় কমে যাবে।
* যকৃৎ বৃদ্ধি পেলে তিন ফোঁটা পেঁপের কষ এক চামচ চিনি মিশিয়ে এক কাপ পানিতে ভালো করে নেড়ে মিশ্রণটি সারা দিনে তিনবার খেতে হবে। ৪ থেকে ৫ দিন পর থেকে যকৃতের বৃদ্ধিটা কমতে থাকবে। তবে ৫ থেকে ৬ দিন খাওয়ার পর সপ্তাহে দুদিন খাওয়াই ভালো। এভাবে এক মাস খেলে উপকার পাবেন।
* কয়েক টুকরো পাকা পেঁপের শাঁস আর সামান্য লবণ এবং একটু গোলমরিচের গুঁড়া একসঙ্গে মিশিয়ে খেলে পেটফাঁপা উপশম হবে।
* দেড় চামচ পেঁপে পাতার রস এক কাপ পানিতে মিশিয়ে খেতে হবে। জ্বর, বমি, মাথায় যন্ত্রণা, শরীরের দাহ কমে যাবে।
* কাঁচা পেঁপেগাছের আঠা দাদে এক দিন পর পর ৩-৪ দিন লাগালে দাদ মিলিয়ে যাবে।
হশুকনো অ্যাকজিমায় এক দিন অথবা দুদিন পর পর পেঁপের আঠা লাগালে চামড়া উঠতে উঠতে পাতলা হয়ে যায়।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/a2z/2014/10/27/143879#sthash.xsDBq51F.dpuf
কী আছে
পাকা পেঁপে ভিটামিন 'এ' ও ভিটামিন 'সি'সমৃদ্ধ। কাঁচা পেঁপেতে আছে ভিটামিন 'এ', ভিটামিন 'বি' ও ভিটামিন 'সি'। এ ছাড়া কাঁচা ও পাকা পেঁপেতে লৌহ ও ক্যালসিয়াম আছে, যা হজমে সহায়ক। পেঁপে শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধেও ভূমিকা রাখে।
উপকারিতা
* পেঁপে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।
* অকার্যকর কিডনিকে সচল করতে পেঁপে বীজের রস উপকারী। পেঁপের বীজে ফ্লাভোনোইডস ও ফিনোটিক নামক উপাদান রয়েছে, যা কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে।
* পেঁপে বীজের রস পান করলে পাকস্থলী সংক্রমণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
* কাঁচা পেঁপে কাটার পর যে সাদা কষ বের হয় তা ক্ষতস্থানে লাগালে ক্ষত সেরে যায়।
* পেঁপে বীজের রস প্রতিদিন খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে, ওজন কমে, উচ্চ রক্তচাপ হয় না, শরীরের অভ্যন্তরীণ অবস্থা স্বাভাবিক থাকে।
* পেঁপে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। কয়েক টুকরো কাঁচা পেঁপে লবণ ও গোলমরিচ মিশিয়ে খেলে পেট ফাঁপায় উপকার পাওয়া যায়। দশ চামচ পেঁপের কষ ৭-৮ চামচ পানিতে মিশিয়ে চুলের গোড়ায় কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেললে উকুন থাকে না।
* কাঁচা পেঁপেতে পেপেইন নামক হজমকারী দ্রব্য থাকে, যা অজীর্ণ, কৃমি সংক্রমণ, আলসার, ত্বকে ঘা নিরাময়ে কাজ করে।
* পেঁপে খেলে শরীর থেকে দূষিত পদার্থ সহজেই বেরিয়ে যায়। চিকিৎসকরা ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীদের কাঁচা পেঁপের তরকারি খাওয়ার পরামর্শ দেন।
* ত্বক সজীব রাখতে পাকা পেঁপের প্রলেপ মুখে লাগাতে পারেন।
ঔষধি গুণাগুণ
* রক্ত আমাশয় হলে সকালে কাঁচা পেঁপের কষ ৫ থেকে ৭ ফোঁটা ৬টি বাতাসার সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। দুই থেকে তিন দিন খাওয়ার পর রক্ত আমাশয় কমতে থাকবে।
* কৃমি হলে পেঁপের কষ ১৫ ফোঁটা ও মধু এক চা চামচ একসঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। আধাঘণ্টা পর উষ্ণ পানি আধা কাপ খেয়ে তারপর এক চামচ চুনের পানি খেতে হয়। এভাবে দুদিন খেলে কৃমির উপদ্রব কমে যাবে।
* আমাশয় ও পেটে ব্যথা থাকলে কাঁচা পেঁপের কষ ৩ ফোঁটা ও এক চামচ চুনের পানি মিশিয়ে তাতে একটু দুধ দিয়ে খেতে হবে। একবার খেলেই পেটের ব্যথা এবং আমাশয় কমে যাবে।
* যকৃৎ বৃদ্ধি পেলে তিন ফোঁটা পেঁপের কষ এক চামচ চিনি মিশিয়ে এক কাপ পানিতে ভালো করে নেড়ে মিশ্রণটি সারা দিনে তিনবার খেতে হবে। ৪ থেকে ৫ দিন পর থেকে যকৃতের বৃদ্ধিটা কমতে থাকবে। তবে ৫ থেকে ৬ দিন খাওয়ার পর সপ্তাহে দুদিন খাওয়াই ভালো। এভাবে এক মাস খেলে উপকার পাবেন।
* কয়েক টুকরো পাকা পেঁপের শাঁস আর সামান্য লবণ এবং একটু গোলমরিচের গুঁড়া একসঙ্গে মিশিয়ে খেলে পেটফাঁপা উপশম হবে।
* দেড় চামচ পেঁপে পাতার রস এক কাপ পানিতে মিশিয়ে খেতে হবে। জ্বর, বমি, মাথায় যন্ত্রণা, শরীরের দাহ কমে যাবে।
* কাঁচা পেঁপেগাছের আঠা দাদে এক দিন পর পর ৩-৪ দিন লাগালে দাদ মিলিয়ে যাবে।
হশুকনো অ্যাকজিমায় এক দিন অথবা দুদিন পর পর পেঁপের আঠা লাগালে চামড়া উঠতে উঠতে পাতলা হয়ে যায়।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/a2z/2014/10/27/143879#sthash.xsDBq51F.dpuf
পেঁপে
পরিচিত ফল। কাঁচা পেঁপের গুণ পাকা পেঁপের চেয়ে বেশি। এর ভেষজ গুণও আছে।
প্রতিদিন কাঁচা পেঁপের তরকারি বা পাকা পেঁপে খাওয়া শরীরের পক্ষে খুবই
উপকারী।
কী আছে
পাকা পেঁপে ভিটামিন 'এ' ও ভিটামিন 'সি'সমৃদ্ধ। কাঁচা পেঁপেতে আছে ভিটামিন 'এ', ভিটামিন 'বি' ও ভিটামিন 'সি'। এ ছাড়া কাঁচা ও পাকা পেঁপেতে লৌহ ও ক্যালসিয়াম আছে, যা হজমে সহায়ক। পেঁপে শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধেও ভূমিকা রাখে।
উপকারিতা
* পেঁপে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।
* অকার্যকর কিডনিকে সচল করতে পেঁপে বীজের রস উপকারী। পেঁপের বীজে ফ্লাভোনোইডস ও ফিনোটিক নামক উপাদান রয়েছে, যা কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে।
* পেঁপে বীজের রস পান করলে পাকস্থলী সংক্রমণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
* কাঁচা পেঁপে কাটার পর যে সাদা কষ বের হয় তা ক্ষতস্থানে লাগালে ক্ষত সেরে যায়।
* পেঁপে বীজের রস প্রতিদিন খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে, ওজন কমে, উচ্চ রক্তচাপ হয় না, শরীরের অভ্যন্তরীণ অবস্থা স্বাভাবিক থাকে।
* পেঁপে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। কয়েক টুকরো কাঁচা পেঁপে লবণ ও গোলমরিচ মিশিয়ে খেলে পেট ফাঁপায় উপকার পাওয়া যায়। দশ চামচ পেঁপের কষ ৭-৮ চামচ পানিতে মিশিয়ে চুলের গোড়ায় কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেললে উকুন থাকে না।
* কাঁচা পেঁপেতে পেপেইন নামক হজমকারী দ্রব্য থাকে, যা অজীর্ণ, কৃমি সংক্রমণ, আলসার, ত্বকে ঘা নিরাময়ে কাজ করে।
* পেঁপে খেলে শরীর থেকে দূষিত পদার্থ সহজেই বেরিয়ে যায়। চিকিৎসকরা ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীদের কাঁচা পেঁপের তরকারি খাওয়ার পরামর্শ দেন।
* ত্বক সজীব রাখতে পাকা পেঁপের প্রলেপ মুখে লাগাতে পারেন।
ঔষধি গুণাগুণ
* রক্ত আমাশয় হলে সকালে কাঁচা পেঁপের কষ ৫ থেকে ৭ ফোঁটা ৬টি বাতাসার সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। দুই থেকে তিন দিন খাওয়ার পর রক্ত আমাশয় কমতে থাকবে।
* কৃমি হলে পেঁপের কষ ১৫ ফোঁটা ও মধু এক চা চামচ একসঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। আধাঘণ্টা পর উষ্ণ পানি আধা কাপ খেয়ে তারপর এক চামচ চুনের পানি খেতে হয়। এভাবে দুদিন খেলে কৃমির উপদ্রব কমে যাবে।
* আমাশয় ও পেটে ব্যথা থাকলে কাঁচা পেঁপের কষ ৩ ফোঁটা ও এক চামচ চুনের পানি মিশিয়ে তাতে একটু দুধ দিয়ে খেতে হবে। একবার খেলেই পেটের ব্যথা এবং আমাশয় কমে যাবে।
* যকৃৎ বৃদ্ধি পেলে তিন ফোঁটা পেঁপের কষ এক চামচ চিনি মিশিয়ে এক কাপ পানিতে ভালো করে নেড়ে মিশ্রণটি সারা দিনে তিনবার খেতে হবে। ৪ থেকে ৫ দিন পর থেকে যকৃতের বৃদ্ধিটা কমতে থাকবে। তবে ৫ থেকে ৬ দিন খাওয়ার পর সপ্তাহে দুদিন খাওয়াই ভালো। এভাবে এক মাস খেলে উপকার পাবেন।
* কয়েক টুকরো পাকা পেঁপের শাঁস আর সামান্য লবণ এবং একটু গোলমরিচের গুঁড়া একসঙ্গে মিশিয়ে খেলে পেটফাঁপা উপশম হবে।
* দেড় চামচ পেঁপে পাতার রস এক কাপ পানিতে মিশিয়ে খেতে হবে। জ্বর, বমি, মাথায় যন্ত্রণা, শরীরের দাহ কমে যাবে।
* কাঁচা পেঁপেগাছের আঠা দাদে এক দিন পর পর ৩-৪ দিন লাগালে দাদ মিলিয়ে যাবে।
হশুকনো অ্যাকজিমায় এক দিন অথবা দুদিন পর পর পেঁপের আঠা লাগালে চামড়া উঠতে উঠতে পাতলা হয়ে যায়।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/a2z/2014/10/27/143879#sthash.xsDBq51F.dpuf
কী আছে
পাকা পেঁপে ভিটামিন 'এ' ও ভিটামিন 'সি'সমৃদ্ধ। কাঁচা পেঁপেতে আছে ভিটামিন 'এ', ভিটামিন 'বি' ও ভিটামিন 'সি'। এ ছাড়া কাঁচা ও পাকা পেঁপেতে লৌহ ও ক্যালসিয়াম আছে, যা হজমে সহায়ক। পেঁপে শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধেও ভূমিকা রাখে।
উপকারিতা
* পেঁপে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।
* অকার্যকর কিডনিকে সচল করতে পেঁপে বীজের রস উপকারী। পেঁপের বীজে ফ্লাভোনোইডস ও ফিনোটিক নামক উপাদান রয়েছে, যা কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে।
* পেঁপে বীজের রস পান করলে পাকস্থলী সংক্রমণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
* কাঁচা পেঁপে কাটার পর যে সাদা কষ বের হয় তা ক্ষতস্থানে লাগালে ক্ষত সেরে যায়।
* পেঁপে বীজের রস প্রতিদিন খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে, ওজন কমে, উচ্চ রক্তচাপ হয় না, শরীরের অভ্যন্তরীণ অবস্থা স্বাভাবিক থাকে।
* পেঁপে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। কয়েক টুকরো কাঁচা পেঁপে লবণ ও গোলমরিচ মিশিয়ে খেলে পেট ফাঁপায় উপকার পাওয়া যায়। দশ চামচ পেঁপের কষ ৭-৮ চামচ পানিতে মিশিয়ে চুলের গোড়ায় কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেললে উকুন থাকে না।
* কাঁচা পেঁপেতে পেপেইন নামক হজমকারী দ্রব্য থাকে, যা অজীর্ণ, কৃমি সংক্রমণ, আলসার, ত্বকে ঘা নিরাময়ে কাজ করে।
* পেঁপে খেলে শরীর থেকে দূষিত পদার্থ সহজেই বেরিয়ে যায়। চিকিৎসকরা ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীদের কাঁচা পেঁপের তরকারি খাওয়ার পরামর্শ দেন।
* ত্বক সজীব রাখতে পাকা পেঁপের প্রলেপ মুখে লাগাতে পারেন।
ঔষধি গুণাগুণ
* রক্ত আমাশয় হলে সকালে কাঁচা পেঁপের কষ ৫ থেকে ৭ ফোঁটা ৬টি বাতাসার সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। দুই থেকে তিন দিন খাওয়ার পর রক্ত আমাশয় কমতে থাকবে।
* কৃমি হলে পেঁপের কষ ১৫ ফোঁটা ও মধু এক চা চামচ একসঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। আধাঘণ্টা পর উষ্ণ পানি আধা কাপ খেয়ে তারপর এক চামচ চুনের পানি খেতে হয়। এভাবে দুদিন খেলে কৃমির উপদ্রব কমে যাবে।
* আমাশয় ও পেটে ব্যথা থাকলে কাঁচা পেঁপের কষ ৩ ফোঁটা ও এক চামচ চুনের পানি মিশিয়ে তাতে একটু দুধ দিয়ে খেতে হবে। একবার খেলেই পেটের ব্যথা এবং আমাশয় কমে যাবে।
* যকৃৎ বৃদ্ধি পেলে তিন ফোঁটা পেঁপের কষ এক চামচ চিনি মিশিয়ে এক কাপ পানিতে ভালো করে নেড়ে মিশ্রণটি সারা দিনে তিনবার খেতে হবে। ৪ থেকে ৫ দিন পর থেকে যকৃতের বৃদ্ধিটা কমতে থাকবে। তবে ৫ থেকে ৬ দিন খাওয়ার পর সপ্তাহে দুদিন খাওয়াই ভালো। এভাবে এক মাস খেলে উপকার পাবেন।
* কয়েক টুকরো পাকা পেঁপের শাঁস আর সামান্য লবণ এবং একটু গোলমরিচের গুঁড়া একসঙ্গে মিশিয়ে খেলে পেটফাঁপা উপশম হবে।
* দেড় চামচ পেঁপে পাতার রস এক কাপ পানিতে মিশিয়ে খেতে হবে। জ্বর, বমি, মাথায় যন্ত্রণা, শরীরের দাহ কমে যাবে।
* কাঁচা পেঁপেগাছের আঠা দাদে এক দিন পর পর ৩-৪ দিন লাগালে দাদ মিলিয়ে যাবে।
হশুকনো অ্যাকজিমায় এক দিন অথবা দুদিন পর পর পেঁপের আঠা লাগালে চামড়া উঠতে উঠতে পাতলা হয়ে যায়।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/a2z/2014/10/27/143879#sthash.xsDBq51F.dpuf
No comments:
Post a Comment