এশিয়া
কাপের
ত্রয়োদশ আসরে
নিজেদের তৃতীয়
ম্যাচে
দ্বিতীয় জয়
তুলে
নিয়েছে
মাশরাফি বিন
মুর্তজার বাংলাদেশ। মিরপুর শেরে
বাংলা
জাতীয়
স্টেডিয়ামে আগে
ব্যাট
করে
সাব্বির রহমানের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে লঙ্কানদের ১৪৮
রানের
টার্গেট দেয়
বাংলাদেশ। জবাবে ১২৪
রানে
শেষ
হয়
লঙ্কানদের ইনিংস। ২৩
রানের
জয়
নিয়ে
ফাইনালের পথে
এগিয়ে
গেলো
টাইগাররা।
বাংলাদেশের দেয়া
১৪৮
রানের
লক্ষ্যে ব্যাট
করতে
নেমে
দিলশানকে দ্রুত
হারালেও নিজেদের ইনিংস
গুছিয়ে
নেন
দিনেশ
চান্দিমাল ও
শেহান
জয়াসুরিয়া। দলীয়
২০
রানের
মাথায়
৯
বলে
১২
রান
করে
সাকিব
আল
হাসানের বলে
সাজঘরে
ফেরেন
দিলশান। দলীয়
৭৬
রানের
মাথায়
চান্দিমাল বিদায়
নিলে
শুরু
হয়
লঙ্কান
ব্যাটসম্যানদের আসা
যাওয়ার
মিছিল।
তাদের
উপর
ছড়ি
ঘুরাতে
শুরু
করেন
টাইগার
বোলাররা। শেষের
দিকে
চেষ্টা
করতে
থাকেন
দাসুন
শানাকা। কিন্তু
সেটা
জয়ের
জন্য
যথেষ্ঠ
ছিল
না।
তাই
নির্ধারিত ২০
ওভারে
৮
উইকেটে
১২৪
রানে
শেষ
হয়
শ্রীলঙ্কার ইনিংস।
সর্বোচ্চ ৩৭
রান
আসে
চান্দিমালের ব্যাট
থেকে।
জয়াসুরিয়া করেন
২৬
রান।
বাংলাদেশের সফলতম
বোলার
আল-আমিন হোসেনের শিকার
৩
উইকেট।
এছাড়া
সাকিব
২টি
ও
মাশরাফি, মুস্তাফিজ ও
মাহমুদউল্লাহ নেন
১টি
করে
উইকেট।
এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ২৬ রানে তৃতীয় উইকেট হারিয়ে ব্যাকফুটে চলে যাওয়া বাংলাদেশকে দারুণ সংগ্রহ এনে দেন সাব্বির রহমান। তার ৮০ রানের দৃষ্টিনন্দন ইনিংসের সুবাদে শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৪৭ রান তুলে ইনিংস শেষ করে বাংলাদেশ।
রানের খাতা খোলার আগেই বিদায় নেন দুই ওপেনার মোহাম্মদ মিঠুন ও সৌম্য সরকার। ইনিংসের মাত্র দ্বিতীয় বলেই ০ রানে ফিরে যান মোহাম্মদ মিঠুন। লঙ্কান কাপ্তান অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউসের বলে পরাস্ত হয়ে প্যাডে বল লাগান মিঠুন। লঙ্কানদের জোরালো আবেদনে সাড়া না দিয়ে পারেননি আম্পায়ার। এর পরের ওভারেই সৌম্যকে সাজঘরের পথ দেখান নুয়ান কুলাসেকারা। মিড অফে ম্যাথিউসের হাতে সহজ ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান ৩ বলে কোন রান না করা সৌম্য।
তৃতীয় উইকেট জুটিতে মুশফিককে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা করতে থাকেন সাব্বির রহমান। কিন্তু দলীয় ২৬ রানের মাথায় দু'জনের ভুল বোঝাবুঝিতে দুর্ভাগ্যজনক রানআউটের শিকার হয়ে ফিরে গেছেন ৯ বলে ৪ রান করা মুশফিক।
এরপরই প্রতি আক্রমণ শুরু করেন সাব্বির। আর তার যোগ্য সঙ্গ দিতে থাকেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। তাদের ১০০ রানের জুটিতে বড় সংগ্রহের দিকে এগোতে থকে বাংলাদেশ। দলীয় ১০৮ রানের মাথায় চামিরার বলে জয়াসুরিয়ার হাতে ধরা পড়েন সাব্বির। তার ৫৪ বলে খেলা ৮০ রানের স্মরণীয় ইনিংসটি সাজানো ছিল ১০টি চার ও ৩টি ছয়ের মারে।
এছাড়া সাকিবের ৩৪ বলে খেলা ৩২ রানের ইনিংসের পাশাপাশি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের ১২ বলের ২৩ রানের ছোট ক্যামিওতে শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৪৭ রান তোলে বাংলাদেশ। লঙ্কানদের সফলতম বোলার দুষ্মন্থ চামিরা চার ওভার বল করে ৩০ রান খরচায় তুলে নেন ৩ উইকেট।
এই্ জয়ে তিন ম্যাচে ২ জয়ে পয়েন্ট টেবিলের দ্বিতীয় স্থানে উঠে গেলো বাংলাদেশ।
এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ২৬ রানে তৃতীয় উইকেট হারিয়ে ব্যাকফুটে চলে যাওয়া বাংলাদেশকে দারুণ সংগ্রহ এনে দেন সাব্বির রহমান। তার ৮০ রানের দৃষ্টিনন্দন ইনিংসের সুবাদে শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৪৭ রান তুলে ইনিংস শেষ করে বাংলাদেশ।
রানের খাতা খোলার আগেই বিদায় নেন দুই ওপেনার মোহাম্মদ মিঠুন ও সৌম্য সরকার। ইনিংসের মাত্র দ্বিতীয় বলেই ০ রানে ফিরে যান মোহাম্মদ মিঠুন। লঙ্কান কাপ্তান অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউসের বলে পরাস্ত হয়ে প্যাডে বল লাগান মিঠুন। লঙ্কানদের জোরালো আবেদনে সাড়া না দিয়ে পারেননি আম্পায়ার। এর পরের ওভারেই সৌম্যকে সাজঘরের পথ দেখান নুয়ান কুলাসেকারা। মিড অফে ম্যাথিউসের হাতে সহজ ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান ৩ বলে কোন রান না করা সৌম্য।
তৃতীয় উইকেট জুটিতে মুশফিককে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা করতে থাকেন সাব্বির রহমান। কিন্তু দলীয় ২৬ রানের মাথায় দু'জনের ভুল বোঝাবুঝিতে দুর্ভাগ্যজনক রানআউটের শিকার হয়ে ফিরে গেছেন ৯ বলে ৪ রান করা মুশফিক।
এরপরই প্রতি আক্রমণ শুরু করেন সাব্বির। আর তার যোগ্য সঙ্গ দিতে থাকেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। তাদের ১০০ রানের জুটিতে বড় সংগ্রহের দিকে এগোতে থকে বাংলাদেশ। দলীয় ১০৮ রানের মাথায় চামিরার বলে জয়াসুরিয়ার হাতে ধরা পড়েন সাব্বির। তার ৫৪ বলে খেলা ৮০ রানের স্মরণীয় ইনিংসটি সাজানো ছিল ১০টি চার ও ৩টি ছয়ের মারে।
এছাড়া সাকিবের ৩৪ বলে খেলা ৩২ রানের ইনিংসের পাশাপাশি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের ১২ বলের ২৩ রানের ছোট ক্যামিওতে শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৪৭ রান তোলে বাংলাদেশ। লঙ্কানদের সফলতম বোলার দুষ্মন্থ চামিরা চার ওভার বল করে ৩০ রান খরচায় তুলে নেন ৩ উইকেট।
এই্ জয়ে তিন ম্যাচে ২ জয়ে পয়েন্ট টেবিলের দ্বিতীয় স্থানে উঠে গেলো বাংলাদেশ।
Info:
http://www.manobkantha.com