জবা ফুলের রস ও চা রোগ নিরাময়ে বহু আগে থেকে ব্যবহৃত হয়ে
আসছে। ভারতীয় উপমহাদেশে জবা অত্যন্ত পরিচিত একটি ফুল। বাড়িতে যদি জবা ফুলের
গাছ থেকে থাকে তাহলে তা অনায়েসে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় ব্যবহার করতে পারেন। জবা
ফুলের চায়ে রয়েছে উচ্চমানের এন্টি-অক্সিডেন্ট যা ক্যানসার ও বয়সের ছাপ রোধ
করে। সাধারণ চায়ের পরিবর্তে প্রতিদিন হাইবিসকাস টি বা জবা ফুলের চা খেতে
পারেন। জবা ঠাণ্ডা ও জ্বরনাশক একটি প্রাকৃতিক উপাদান। এন্টি-মাইক্রোবায়াল ও
হাইপোগ্লিসেমিক সমৃদ্ধ জবা লিভারকে সুরক্ষিত রাখে। এতে রয়েছে এসট্রিনজেন্ট
যা প্রস্রাবে প্রদাহ ও শরীরের জ্বালাপোড়া উপশম করে। যারা দ্রুত ওজন
কমাতে চান তারা জবা ফুলের চা খেতে পারেন। এই চা কয়েক সপ্তাহের মধ্যে
শরীরের চর্বি কমাবে। এছাড়াও রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে রক্তচাপ
নিয়ন্ত্রণ করে ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। জবা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিশেষ উপযোগী। জবা ফুলের চা শরীরের শোধনকারী
হিসেবে কাজ করে ও কিডনি ভালো রাখে। এছাড়াও এর এন্টি-ফার্টিলিটি উপাদান
প্রাকৃতিক জন্ম-নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করে। বাহ্যিক ব্যবহারের
ক্ষেত্রে জবা ফুলের রস মাথার ত্বক ও চুলের জন্য টনিক হিসেবে ব্যবহার করা
হয়। এছাড়াও খুশকি দূর করতে ও চুল পড়া রোধে এটি অনন্য এক উপাদান।
চুল কালো করে :
নারিকেল তেলের সাথে জবা ফুল মিশিয়ে চুলে ব্যবহার করলে চুল কালো হয় এবং চুলের স্বাস্থ্য রক্ষা পায়। প্রাকৃতিকভাবেই এই ফুলটি রোদের তাপে চুল ধূসর হয়ে যাওয়া থেকে বাঁচায়।শক্তি বৃদ্ধি :
অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ জবা ফুল দেহের শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে এবং প্রাকৃতিক শারীরিক সুস্থতা প্রদান করে।বয়স ধীর গতিতে বৃদ্ধি পায় :
অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ জবা ফুল শুধু ক্যান্সার প্রতিরোধই করে না নিয়মিত এই জবা ফুল আহারে আমাদের বয়স বাড়ার প্রবণতাকে ধীর গতি সম্পন্ন করে তুলতে সহয়তা করে। ফলে এই জবা ফুল একজনকে চিরযৌবন এনে দিতে পারে।ব্রণ উপশম :
ব্রণের সমস্যায় অনেকেই পড়ে থাকেন। বিভিন্ন ব্রণ প্রতিরোধক উপকরণেও এটি উপশম করা সম্ভব হয় না। এর জন্য প্রাকৃতিক গুণসম্পন্ন জবা ফুল অনেক উপকারী। কেননা প্রাকৃতিক অ্যান্টি ইনফ্ল্যামাটরি উপাদান এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এই জবা ফুল ব্রণের সমস্যা প্রাকৃতিকভাবেই নির্মূল করে থাকে।হজমে সহায়তা :
জবা ফুল হজমেও সহায়তা করে থাকে। প্রতিদিন নিয়ম করে এই জবা ফুল খেলে শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে এবং হজমক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে শারীরিকভাবে সুস্থ রাখে।- See more at: http://www.priyo.com/2014/10/22/113918.html#sthash.LiXKrQQU.dpuf
শক্তি বৃদ্ধি :
অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ জবা ফুল দেহের শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে এবং প্রাকৃতিক শারীরিক সুস্থতা প্রদান করে।বয়স ধীর গতিতে বৃদ্ধি পায় :
অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ জবা ফুল শুধু ক্যান্সার প্রতিরোধই করে না নিয়মিত এই জবা ফুল আহারে আমাদের বয়স বাড়ার প্রবণতাকে ধীর গতি সম্পন্ন করে তুলতে সহয়তা করে। ফলে এই জবা ফুল একজনকে চিরযৌবন এনে দিতে পারে।ব্রণ উপশম :
ব্রণের সমস্যায় অনেকেই পড়ে থাকেন। বিভিন্ন ব্রণ প্রতিরোধক উপকরণেও এটি উপশম করা সম্ভব হয় না। এর জন্য প্রাকৃতিক গুণসম্পন্ন জবা ফুল অনেক উপকারী। কেননা প্রাকৃতিক অ্যান্টি ইনফ্ল্যামাটরি উপাদান এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এই জবা ফুল ব্রণের সমস্যা প্রাকৃতিকভাবেই নির্মূল করে থাকে।হজমে সহায়তা :
জবা ফুল হজমেও সহায়তা করে থাকে। প্রতিদিন নিয়ম করে এই জবা ফুল খেলে শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে এবং হজমক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে শারীরিকভাবে সুস্থ রাখে।
খুশকির
সমস্যায় এক মুঠো জবা পাতা আর সমপরিমাণ মেহেদি পাতা পেস্ট করে নিয়ে তাতে ১
টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে চুলে দিতে পারেন। ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
প্রত্যেকটি মাস্কের ক্ষেত্রে জবা ফুল অথবা পাতা এবং তার আনুষঙ্গিক উপাদানগুলো পানি দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিবেন। আপনার চুলের সমস্যা ভেদে বেছে নিতে পারেন উপরের যে কোনো মাস্ক। মনে রাখবেন চুলের সমস্যা দুই অথবা তিন দিনে কেটে উঠে না, চুলের প্রয়োজন নিয়মিত যত্ন এবং তা হতে হবে অবশ্যই সঠিক উপায়ে। আর অবশ্যই প্রচুর পানি পান করবেন।
- See more at: http://www.ruplabonno.com/archives/4828#sthash.c3ZEAPQp.dpuf
প্রত্যেকটি মাস্কের ক্ষেত্রে জবা ফুল অথবা পাতা এবং তার আনুষঙ্গিক উপাদানগুলো পানি দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিবেন। আপনার চুলের সমস্যা ভেদে বেছে নিতে পারেন উপরের যে কোনো মাস্ক। মনে রাখবেন চুলের সমস্যা দুই অথবা তিন দিনে কেটে উঠে না, চুলের প্রয়োজন নিয়মিত যত্ন এবং তা হতে হবে অবশ্যই সঠিক উপায়ে। আর অবশ্যই প্রচুর পানি পান করবেন।
- See more at: http://www.ruplabonno.com/archives/4828#sthash.c3ZEAPQp.dpuf
চুল কালো করে :
নারিকেল তেলের সাথে জবা ফুল মিশিয়ে চুলে ব্যবহার করলে চুল কালো হয় এবং চুলের স্বাস্থ্য রক্ষা পায়। প্রাকৃতিকভাবেই এই ফুলটি রোদের তাপে চুল ধূসর হয়ে যাওয়া থেকে বাঁচায়।
খুশকির সমস্যায় এক মুঠো জবা
পাতা আর
সমপরিমাণ মেহেদি
পাতা পেস্ট
করে নিয়ে
তাতে ১
টেবিল চামচ
লেবুর রস
মিশিয়ে চুলে
দিতে পারেন।
৩০ মিনিট
রেখে ধুয়ে
ফেলুন।
প্রত্যেকটি মাস্কের ক্ষেত্রে জবা ফুল
অথবা পাতা
এবং তার
আনুষঙ্গিক উপাদানগুলো পানি দিয়ে ভালোভাবে
পরিষ্কার করে
নিবেন। আপনার
চুলের সমস্যা
ভেদে বেছে
নিতে পারেন
উপরের যে
কোনো মাস্ক।
মনে রাখবেন
চুলের সমস্যা
দুই অথবা
তিন দিনে
কেটে উঠে
না, চুলের
প্রয়োজন নিয়মিত
যত্ন এবং
তা হতে
হবে অবশ্যই
সঠিক উপায়ে।
আর অবশ্যই
প্রচুর পানি
পান করবেন।
খুশকির
সমস্যায় এক মুঠো জবা পাতা আর সমপরিমাণ মেহেদি পাতা পেস্ট করে নিয়ে তাতে ১
টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে চুলে দিতে পারেন। ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
প্রত্যেকটি মাস্কের ক্ষেত্রে জবা ফুল অথবা পাতা এবং তার আনুষঙ্গিক উপাদানগুলো পানি দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিবেন। আপনার চুলের সমস্যা ভেদে বেছে নিতে পারেন উপরের যে কোনো মাস্ক। মনে রাখবেন চুলের সমস্যা দুই অথবা তিন দিনে কেটে উঠে না, চুলের প্রয়োজন নিয়মিত যত্ন এবং তা হতে হবে অবশ্যই সঠিক উপায়ে। আর অবশ্যই প্রচুর পানি পান করবেন।
- See more at: http://www.ruplabonno.com/archives/4828#sthash.c3ZEAPQp.dpuf
প্রত্যেকটি মাস্কের ক্ষেত্রে জবা ফুল অথবা পাতা এবং তার আনুষঙ্গিক উপাদানগুলো পানি দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিবেন। আপনার চুলের সমস্যা ভেদে বেছে নিতে পারেন উপরের যে কোনো মাস্ক। মনে রাখবেন চুলের সমস্যা দুই অথবা তিন দিনে কেটে উঠে না, চুলের প্রয়োজন নিয়মিত যত্ন এবং তা হতে হবে অবশ্যই সঠিক উপায়ে। আর অবশ্যই প্রচুর পানি পান করবেন।
- See more at: http://www.ruplabonno.com/archives/4828#sthash.c3ZEAPQp.dpuf
চুল কালো করে :
নারিকেল তেলের সাথে জবা ফুল মিশিয়ে চুলে ব্যবহার করলে চুল কালো হয় এবং চুলের স্বাস্থ্য রক্ষা পায়। প্রাকৃতিকভাবেই এই ফুলটি রোদের তাপে চুল ধূসর হয়ে যাওয়া থেকে বাঁচায়।শক্তি বৃদ্ধি :
অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ জবা ফুল দেহের শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে এবং প্রাকৃতিক শারীরিক সুস্থতা প্রদান করে।বয়স ধীর গতিতে বৃদ্ধি পায় :
অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ জবা ফুল শুধু ক্যান্সার প্রতিরোধই করে না নিয়মিত এই জবা ফুল আহারে আমাদের বয়স বাড়ার প্রবণতাকে ধীর গতি সম্পন্ন করে তুলতে সহয়তা করে। ফলে এই জবা ফুল একজনকে চিরযৌবন এনে দিতে পারে।ব্রণ উপশম :
ব্রণের সমস্যায় অনেকেই পড়ে থাকেন। বিভিন্ন ব্রণ প্রতিরোধক উপকরণেও এটি উপশম করা সম্ভব হয় না। এর জন্য প্রাকৃতিক গুণসম্পন্ন জবা ফুল অনেক উপকারী। কেননা প্রাকৃতিক অ্যান্টি ইনফ্ল্যামাটরি উপাদান এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এই জবা ফুল ব্রণের সমস্যা প্রাকৃতিকভাবেই নির্মূল করে থাকে।হজমে সহায়তা :
জবা ফুল হজমেও সহায়তা করে থাকে। প্রতিদিন নিয়ম করে এই জবা ফুল খেলে শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে এবং হজমক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে শারীরিকভাবে সুস্থ রাখে।- See more at: http://www.priyo.com/2014/10/22/113918.html#sthash.LiXKrQQU.dpuf
No comments:
Post a Comment