Pages

Monday, November 30, 2015

St. Matin Bangladesh

The St. Matins Island is wonderful place in Bangladesh. It's a clean and peaceful place of Bangladesh. St. Martins Island is one of the most naturally beautiful places and only coral island of Bangladesh. Total area of the small island is only 14 km and 20km distance from the mainland of Shahpari Island on the southern tip of Teknaf. First settlement started about 250 years ago by some Arabian Sailors and named as ‘Zajira’. 

Subsequent the local settlers named as Narikel Jinjira. During British occupation the island was named as St. Martin Island. The St. Martin’s island is all about sun, sea and palm trees .The natural and beautiful scenery of the island is very much exotic especially at night. Actually the St. Martins is a very small island. It’s so small that you can walk around the whole island in a day. It’s about 8 sq. kilometers.
St. Martin's Island is a small island in the northeastern part of the Bay of Bengal, about 9 km south of the angle of the Cox's Bazar-Teknaf peninsula, and forming the southernmost part of Bangladesh. It is about 8 km west of the northwest coast of Myanmar, at the mouth of the Naf River. Local name of the island is "Narical Gingira", also spelled "Narikel Jinjira/Jinjera", that  means 'Coconut Island' in Bengali. It is the only one coral island in Bangladesh.
St Martin’s Island is perfect for tourist who is truly interested in escaping the holds of a modern world. Do not expect to find taxis, tarred roads or electricity here. Lodges are dependent on generators, as the island is all about sun, sea and palm trees. During the day, the island comes alive with water and beach sports, with beach parties and bonfires lighting up the evening skies. For the use of a phone or a reminder of what a television set looks like, visitors can pop down to the Coast Guard station.
Shrinks to 5 sq kilometers. during the high tide. The majority of the 7000 islander’s live mainly from fishing, and within the October and April neighboring fishermen bring their catch to the St. Martins temporary wholesale market. Other staple crops are rice and coconuts and some vegetables. Also algae is collected and dried than they sell in Myanmar. At present St. Martin's Island has  a popular tourist spot. At present, three shipping liners run daily trips to the island, including Sea-Truck and Keary-Sindbad. Tourists can book their trip either from Chittagong or from Cox's Bazar. Another surrounding coral reef to the island has an extension named Chera Dwip. During the last 5 years St. Martin's visitor population has increased dramatically.
info: http://bdtourismplace.blogspot.com/2012/08/st-martin-island-cox-bazar.html

St. Martin's Island of Bangladesh

St. Martin's Island is a small island (area only 8 km2) in the northeastern part of the Bay of Bengal, about 9 km south of the tip of the Cox's Bazar-Teknaf peninsula, and forming the southernmost part of Bangladesh. There is a small adjoining island that is separated at high tide, called Chhera island. It is about 8 km west of the northwest coast of Myanmar, at the mouth of the Naf River. 
The first settlement started just 250 years ago by some Arabian sailors who named the island ‘Zajira’. During British occupation the island was named St. Martin Island. The local names of the island are "Narical Gingira", also spelled "Narikel Jinjira/Jinjera", which means 'Coconut Island' in Bengali, and "Daruchini Dip". It is the only coral island in Bangladesh. The only way to reach the place is the water transportation i.e. boats and ships (mostly for tourists) from Teaknaf. Do not expect to find taxis, tarred roads or electricity here in the island. Except for the larger hotels that run on generators, there is no electricity supply from the national grid in the island since a dangerous hurricane in the year 1999. The island is all about sun, sea and palm trees. During the day, the island comes alive with water and beach sports, with beach parties and bonfires lighting up the evening skies. Presently there are many efforts being put forth to preserve the several endangered species of turtles that nest on the island, as well as the corals, some of which are found only on Narikel Jinjera. Pieces of the coral reef are being removed in order to be sold to tourists. Nesting turtles are sometimes taken for food, and their hatchlings are often distracted by the twinkling lights along the beach. Species of fish, a few just recently discovered, are being overfished. Every year the fishermen must venture further out to sea to get their catch. Most of them use motorless boats. You will get the best weather usually between November and February. Undoubtedly, this is the major tourist season. Between March and July, a tourist must keep his eyes on the forecast keenly, as a cyclone can strike during these times. The island was devastated by a cyclone in 1991 but has fully recovered, and was untouched by the 2004 tsunami. Thus, March to July is tourist off-season.
Info: https://en.wikipedia.org/wiki/St._Martin's_Island

Sunday, November 29, 2015

মহেশখালী দ্বীপের আয়তন বেড়েই চলছে

কক্সবাজারের মহেশখালী দ্বীপের আয়তন বেড়েই চলছে। ভাটার সময় মহেশখালী-ককসবাজার ফেরি পারা-পারে নৌকায় উঠতে যাত্রীদের চরম দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ৮০সালে র্নিমিত জেটিঘাট এলাকা পলিজমে ভরেগিয়ে যাত্রীরা যখন পারাপারে ভোগান্তিতে, তখন প্রায় ৩চেইন মত বাড়ানো হয় রড়,সিমেন্ট ও কণক্রিটের এর জেটি। পরবতীতে আবারো বরাট হয়ে  যায় জেটিঘাট এলাকা। জেটিঘাট এর সাথে সংশ্লিষ্টরা জনদূভোগ দেখে প্রায় ৪চেইন এর সমান  কাটের জেটি তৈরি করে যাত্রীপারা-পার করে আসছিল। বর্তমানে ওই কাঠের জেটিথেকে আরো প্রায়১৫ থেকে ২০চেইন জেটি এলাকা পলিজমে ভরাট হয়েগেছে। ভাটার সময় জেটিঘাটে ছোট বড় কোন বোট ভিটতে পারে না। যারদরূন যাত্রী পারাপারে সীমাহীন দূর্ভোগের মধ্যেদিয়ে ফেরি পারাপার করছে সাধারণ মানুষ।  সমুুদ্র, পাহাড় আর গহিন অরণ্যের সাথে বন্যপ্রাণী আর পাখিদের কলকুঞ্জন এই দ্বীপ।
প্রায় ২০০ বছর আগে ১৭৮৯ সালে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার উপকূলের অদূরবর্তী সাগরদ্বীপ মহেশখালীর আয়তন ছিল মাত্র ১৮৮ বর্গকিলোমিটার। ১৮৮২ সালে দ্বীপটির ভূমির মোট আয়তন বেড়ে দাঁড়ায় প্রায় ২০৪ বর্গকিলোমিটারে। মাতারবাড়ী, ধলঘাটা ও সোনাদিয়া চর জেগে ওঠার ফলে দ্বীপের উত্তর ,দক্ষিণে ও পূর্বদিকে বড় হতে থাকে। একপর্যায়ে মহেশখালী দ্বীপাঞ্চল এলাকার আয়তন দাঁড়ায় প্রায় ৩৮৮ বর্গকিলোমিটার। মহেশখালী মূল দ্বীপ ও সংলগ্ন শাপলাপুরের নুনাছড়ি প্রায় ২০০ একর, কুতুবজোমে সোনাদিয়া ও ঘটিভাঙ্গা মৌজায় প্রায় ৯ হাজার একর, ধলঘাটার হাঁসেরদিয়া এলাকায় প্রায় ৯০০ একর, হোয়ানকের আমাবস্যখালী মৌজায় প্রায় পাঁচ হাজার একর, মাতারবাড়ী প্রায় ২০০ একরসহ বিভিন্ন ইউনিয়নে প্রায় ২৫ হাজার একর বিতীর্ণ চরাঞ্চল জেগে উঠেছে।
আন্তর্জাতিক মহলে স্বীকৃত ইনডেক্স জার্নাল ‘ওরিয়েন্টাল জিওগ্রাফার’-এ প্রকাশিত ‘স্টাডিজ অন জিওমর্ফোলজিক্যাল এনভায়রনমেন্ট অব দ্য মহেশখালী আইল্যান্ড অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক গবেষণামূলক নিবন্ধে দ্বীপ মহেশখালীর গঠনপ্রক্রিয়াগত বিবর্তন সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এতে বলা হয়, ২০০ বছর আগে ১৭৭৮ সালে মেজর রেনেলের মানচিত্রে মাতারবাড়ী চরের কোনো নাম-নিশানা ছিল না। সোনাদিয়া চরের আয়তন ছিল মাত্র ১ দশমিক ৫ বর্গকিলোমিটার।
১৮৯২ সালে ‘সার্ভে অব ইন্ডিয়ার’ মানচিত্রে মাতারবাড়ীর আয়তন দেখানো হয় ২৫ দশমিক ৪৫ বর্গকিলোমিটার এবং সোনাদিয়ার আয়তন ছিল মাত্র ১০ বর্গকিলোমিটার। ১৯৯৫ সালে নতুন দ্বীপ দু’টির আয়তন বেড়ে দাঁড়ায় যথাক্রমে প্রায় ৪০ বর্গকিলোমিটার এবং ৩১ দশমিক ০৫ বর্গকিলোমিটার। ওই গবেষণামূলক নিবন্ধে আরো বলা হয়, মহেশখালীর মূল ভূখন্ড বিগত ২০০ বছরে প্রায় ৪৪ শতাংশ বেড়েছে আর সমগ্র মহেশখালী বড় হয়েছে প্রায় ৬৩ দশমিক ৫ শতাংশ। গবেষণা সূত্র বলছে, ১৭৭৯ সালে মহেশখালী চ্যানেলের গড় গভীরতা যেখানে ১৫-৩৩ মিটার ছিল, তা ১৯৮৩ সালে কমে ৯-২০ মিটারে পৌঁছে। ১৯৯৯-২০০০ সময়কালে তা আরো কমে ৫-৮ থেকে ১০ মিটারে দাঁড়ায়। দ্বীপটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলের চ্যানেলটি একেবারেই সঙ্কীর্ণ এবং অগভীর হয়ে পড়েছে। মহেশখালী ও সংলগ্ন প্রায় একীভূত অন্যান্য চরাঞ্চলের মোট ৩১০ বর্গকিলোমিটার ভূমির প্রায় ৫০ বর্গকিলোমিটার বা ২৬ শতাংশ পাহাড়ি ভূমি (আদিনাথ রেঞ্জ), ৩৩ বর্গকিলোমিটার বা ১১ শতাংশ প্যারাবন সমভূমি, ৬৪ বর্গকিলোমিটার বা প্রায় ২১ শতাংশ অঞ্চল নবগঠিত উপকূলীয় জোয়ার-ভাটা প্রভাবিত প্যারাবন ভূমি বা ম্যানগ্রোভ জোয়ার-ভাটাজাত সমভূমি এবং প্রায় ৮১ বর্গকিলোমিটার বা ২৬ শতাংশ অঞ্চল সক্রিয় জোয়ার-ভাটাজাত প্যারাবন সমভূমি। দ্বীপটিতে বর্তমানে প্রায় ৬০ বর্গকিলোমিটার বা ২০ শতাংশ নতুন জেগে ওঠা কর্দমভূমি, বালুকা বেলাভূমি এবং অগভীর মগ্নচড়া গড়ে উঠেছে।
সচেতন মহলের অভিমত যে ভাবে সাগরে পলি জমে দ্বীপের আয়তন বৃদ্ধিপাচ্ছে, তাতে করে আগামী ৫/১০ বছরের মধ্যে ককসবাজারের মূল ভুখন্ডের সাথে মহেশখালী দ্বীপের সংযুক্ত হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে।
সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কাছে মহেশখালী দ্বীপের বাসিন্দাদের আবেদন যে ভাবে সাগরে পলি জমে আয়তন বৃদ্ধি পেয়ে জেটিঘাট এলাকা ভরাট হয়ে যাত্রি পারাপারে চরম দূর্ভোগের কবলে পড়েছে ও ভরাট হওয়া জেটিঘাট দিয়ে যাত্রী পারাপার সহজ করতে জেটিবাড়ানোর দাবী জানিয়েছেন মহেশখালীবাসি।
ছবিরক্যাপশন:ইনসেটে ভাটার সময় মহেশখালীর গোরকঘাট জেটিঘাট দিয়ে হাটুপরিমান পলি কাঁদা মিশ্রিত পানি পাড়ি দিয়ে যাত্রী পারাপারের দৃশ্য।
info: http://www.banglapost24.com/মহেশখালী-দ্বীপের-আয়তন-বে

সুন্দরবনের ৮৫ কিমি জুড়ে তেলের স্তর: হুমকির মুখে পশু-পাখি ও প্রাণিকুল

সুন্দরবনের ভেতরে শ্যালা নদীতে তেলের ট্যাংকার ডুবে যাওয়ার পর নদীটির অন্তত ৮৫ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে পানিতে এবং দুই পাড়ে তেলের স্তর ভাসতে দেখা যাচ্ছে।
ট্যাংকারটি ডুবে যাওয়ার ৪৮ ঘণ্টারও বেশি সময় পার হওয়ার পর এখন নদীটিতে দূষণের চিহ্ন স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
বাগেরহাটের পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই রেঞ্জের শ্যালা নদীর মৃগমারী এলাকায় মঙ্গলবার ভোরে এমভি টোটাল ট্যাংকারের ধাক্কায় তলা ফেটে ৩ লাখ ৫৭ হাজার ৬৬৮ লিটার ফার্নেস তেল নিয়ে ডুবে যায় ট্যাংকার এমভি ওটি সাউদার্ন স্টার সেভেন। এই তেল ছড়িয়ে পড়ে পূর্ব সুন্দরবনের নদ-নদী-খাল ও বন অভ্যন্তরে।
দিনে দুবার করে জোয়ারে তেলের আস্তরণ ঢুকে পড়ছে সুন্দরবনের মাইলের পর মাইল ধরে বন অভ্যন্তরে। সুন্দরবনের শুধু বনজ সম্পদই নয়, ছড়িয়ে পড়া এ তেলের কারণে বিলুপ্তপ্রায় ইরাবতী ডলফিনসহ ৬ প্রজাতির ডলফিন, কুমির, বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ও কাঁকড়াসহ বিভিন্ন জলজ প্রাণী হুমকির মখে পড়েছে। গত দুদিনেও উদ্ধার করা যায়নি নিমজ্জিত তেলবোঝাই ট্যাংকারটি। অয়েল সুইপার জলযান দিয়ে ছড়িয়ে পড়া তেল তুলে নেওয়ার কোনো ব্যবস্থা না থাকায় ম্যানগ্রোভ এ বনের গাছের শ্বাসমূল ঢেকে যাচ্ছে। দিনে দুবার জোয়ার-ভাটার কারণে সুন্দরবনের নদ-নদী ও শাখা-প্রশাখাগুলোতে হু হু করে ঢুকে পড়ছে এই তেলের বিস্তৃতি। যার ফলে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই সুন্দরবনের গাছপালা ও শ্বাসমূলে এই তেলের আস্তরণ পড়ছে। এ ছাড়া বিস্তৃত জায়গায় পশু-পাখি ও প্রাণিকুলও পড়ছে হুমকির মুখে। ইতিমধ্যে সুন্দরবনের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে সুন্দরবন বিভাগের গঠিত তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি সরেজমিনে কাজ শুরু করেছে। তেল ট্যাংকারডুবিতে সুন্দরবনের প্রাকৃতিক ও জীববৈচিত্র্যের ১০০ কোটি টাকার ওপরে ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কার কথা উল্লেখ করে পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের স্টেশন অফিসার আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে মংলা থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। দুই দিনেও খুঁজে পাওয়া যায়নি ডুবে যাওয়া তেল ট্যাংকারের মাস্টার মোকলেসুর রহমানের (৫০) লাশ। প্রাকৃতিক দুর্যোগ, ঝড়-জলোচ্ছ্বাসে লণ্ডভণ্ড হয়ে যাওয়ার পরও প্রতিবারই ঘুরে দাঁড়ায় সুন্দরবন। এবারই প্রথম প্রকৃত অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন। বন বিভাগ সূত্র দাবি করেছে, এ পর্যন্ত প্রায় সুন্দরবনের নন্দবালা থেকে আন্ধারমানিক পর্যন্ত প্রায় ২০ কিলোমিটার ডলফিনের অভয়াশ্রমসহ প্রায় ৮৫ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে তেল ছড়িয়ে পড়ছে। দ্রুত ব্যবস্থা না নেওয়া হলে আরো বিস্তীর্ণ এলাকায় ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার পরিমাণ বাড়বে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। সুন্দরবনে ৬ হাজার ১৭ বর্গকিলোমিটার আয়তনে বাংলাদেশ অংশে স্থলভাগের পরিমাণ ৪ হাজার ১৪৩ বর্গকিলোমিটার। আর ৪৫০টি ছোট-বড় নদী ও খাল নিয়ে জলভাগের পরিমাণ ১ হাজার ৮৭৪ বর্গকিলোমিটার। অষ্টাদশ শতাব্দীর শুরুতে সুন্দরবনের আয়তন ছিল বর্তমানের প্রায় দ্বিগুণ। মানুষের কারণে সুন্দরবনের আয়তন আজ এখানে এসে ঠেকেছে। এ বনে রয়েছে ৩৩৪ প্রজাতির গাছপালা, এ উদ্ভিদকুলের ৭৩ ভাগই হচ্ছে সুন্দরী গাছ, ১৬ ভাগ গেওয়া, ১৬৫ প্রজাতির শৈবাল, ১৩ প্রজাতির অর্কিড, রয়েল বেঙ্গল টাইগার ও চিত্রল হরিণসহ ৩২ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ৩৫ প্রজাতির সরীসৃপ, ৮ প্রজাতির উভয়চর, ৩০০ প্রজাতির পাখি। বিলুপ্ত প্রায় ইরাবতী ডলফিনসহ ৬ প্রজাতির ডলফিন, কুমির, ২১০ প্রজাতির মাছ, ১৩ প্রজাতির কাঁকড়া, ২৬ প্রজাতির চিংড়ি, ১ প্রজাতির লবস্টার ও ৪২ প্রজাতির শামুক, ঝিনুক রয়েছে সুন্দরবনে। সুন্দরবনের সম্পদের হিসাব করা কঠিন। এ বনে দৃশ্যমান সম্পদের পরিমাণ ১৫৮ কোটি ৯ হাজার ৮০৭ পয়েন্ট ৮০ বিলিয়ন টাকা। এসব কারণে পর্যটকদের কাছে সুন্দরবন হচ্ছে প্রকৃতির অপর বিস্ময়।
ট্যাংকার ডুবে তেল ছড়িয়ে পড়ায় সুন্দরবনের প্রাকৃতিক ও জীববৈচিত্র্যের ১০০ কোটি টাকারও বেশি ক্ষতি হয়েছে, এ আশঙ্কার কথা উল্লেখ করে পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের স্টেশন অফিসার আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে মংলা থানায় একটি মামলা করেছেন। বুধবার দুপুরে মংলা থানায় দায়েরকৃত এ মামলায় ক্ষতির পরিমাণ আরো বাড়তে পারে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ৩ লাখ ৫৭ হাজার ৬৬৮ লিটার ফার্নেস তেলবোঝাই ট্যাংকার ‘এমভি ওটি সাউদার্ন স্টার সেভেন’ মালিকের নামে মামলা করা হয়েছে। মংলা থানা সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
অন্যদিকে ট্যাংকার কর্তৃপক্ষ মেসার্স হারুন অ্যান্ড কোম্পানির ম্যানেজার গিয়াস উদ্দিন বাদী হয়ে বুধবার দুপুরে এমভি টোটাল ট্যাংকারের বিরুদ্ধে মংলা থানায় মামলা করেছে। তার সঙ্গে ছিলেন বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব খন্দকার রাকিবুল ইসলাম, প্রধান বন সংরক্ষক মো. ইউনুস আলী, সিএফ খুলনা কার্তিক চন্দ্র সরকার, বাগেরহাট জেলা প্রশাসক মু. শুকুর আলী ও পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের ডিএফও মো. আমির হোসাইন চৌধুরী। উপমন্ত্রী ঘটনাস্থল পরিদর্শনকালে ক্ষোভ ও বিস্ময় প্রকাশ করেন। তিনি সুন্দরবনের মধ্যে দিয়ে জাহাজ চলাচল অবিলম্বে বন্ধ করার জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণের কথা জানান।
Info: www.banglapost24.com/সুন্দরবনের-৮৫-কিমি-জুড়ে-ত

Citadels and Forts


Mseilha Fort is a medieval fortification situated north of the city of Batroun in Lebanon. The current fort was built by Emir Fakhreddine II in the 17th century to guard the route from Tripoli to Beirut.[5] The fort is built on a long, narrow limestone rock near the Nahr el-Jawz River. Its walls are constructed with small sandstone blocks quarried from the nearby coast and built onto the edge of the limestone rock. The thickness of the walls ranges from 1.5 to 2 meters (4 to 6.5 feet). The larger limestone blocks are the only remains of an earlier structure probably built for the same defensive reason. The fort is approached through a narrow path and small stairway cut into the northern side of the bedrock. A small platform precedes the low arched main gate, secured by two loopholes and a small opening in the ceiling above the entrance. The main gate leads to a vaulted vestibule, followed by a narrow triangular courtyard, giving access to a small one meter (3 feet) wide passageway leading to the archery room of the west tower. The more elevated part of the fort is access through the east side of the main courtyard. A doorway leading to a hall, followed by three vaulted rooms, gives access to the eastern tower.

Citadel of Raymond de Saint-Gilles also known as Qala'at Sanjil in Arabic, is a citadel and fort in Tripoli, Lebanon. It takes its name from Raymond de Saint-Gilles, the Count of Toulouse and Crusader commander who started its construction on a hilltop outside Tripoli in 1103 in order to lay siege to the city. Later, Raymond enlarged the fortress, which he named Mont Peregrines (Mt Pilgrim). The original castle was burnt down in 1289, and rebuilt again on numerous occasions and was rebuilt in 1307-08 by Emir Essendemir Kurgi. Later the citadel was rebuilt in part by the Ottoman Empire which can be seen today, with its massive Ottoman gateway, over which is an engraving from Süleyman the Magnificent who had ordered the restoration. In the early 19th century, the Citadel was extensively restored by the Ottoman Governor of Tripoli Mustafa Agha Barbar.

Sidon Sea Castle is a crusader castle and one of the most prominent sites in the southern city of Sidon. During the 13th century, the Crusaders built Sidon's Sea Castle as a fortress on a small island connected to the mainland by a narrow 80m long roadway. The island was formerly the site of a temple to Melkart, the Phoenician version of Hercules. The beauty of the Castle can be seen in old illustrations of it; however, after bearing several wars, it has been damaged and renovated several times. It was partially destroyed by the Mamluks when they took over the city from the Crusaders, but they subsequently rebuilt it and added the long causeway. The castle later fell into disuse, but was again restored in the 17th century by Emir Fakhreddine II, only to suffer great damage. Today the castle consists primarily of two towers connected by a wall. In the outer walls Roman columns were used as horizontal reinforcements, a feature often seen in fortifications built on or near former Roman sites. The rectangular west tower, to the left of the entrance is the better preserved of the two. There is a large vaulted room scattered with old carved capitals and rusting cannonballs. A winding staircase leads up to the roof, where there is a small, domed Ottoman-era mosque. From the roof there is a great view across the old city and fishing harbor. The east tower isn't as well preserved and was built in two phases; the lower part dates to the Crusader period, while the upper level was built by the Mamluks. There has also been evidence of the old Phoenician city being buried under the sea in the area surrounding the castle, structures of walls, columns, stairways, remains of buildings, statues and cisterns. The area was ruled by feudal families until 1769. In 1782 the Governor of Acre besieged the castle, captured it and destroyed many of its remaining fortifications. The Galilee earthquake of 1837 caused further damage to the structure and from then on the ruins were used as a quarry and a shelter for sheep. The outcrop Beaufort occupied overlooks the Litani River. The river flows past the east side of the castle, which stands atop a 300 meters (980 ft) cliff which declines steeply to the river.

Info: https://en.wikipedia.org/wiki/Tourism_in_Lebanon

Saturday, November 28, 2015

Sundarbans Bangladesh

The Sundarbans (Bengali: সুন্দরবন, Shundorbôn) is a natural region comprising southern Bangladesh and a small part in Eastern India. It is the largest single block of tidal halophytic mangrove forest in the world. The Sundarbans covers approximately 10,000 square kilometres (3,900 sq mi) most of which is in Bangladesh with the remainder in India. The Sundarbans is a UNESCO World Heritage Site.

Sundarbans South, East and West are three protected forests in Bangladesh. This region is densely covered by mangrove forests, and is the largest reserves for the Bengal tiger. The Sundarbans National Park is a National Park, Tiger Reserve, and a Biosphere Reserve located in the Sundarbans delta in the Indian state of West Bengal. history of the area can be traced back to 200–300 AD. A ruin of a city built by Chand Sadagar has been found in the Baghmara Forest Block.

 During the Mughal period, the Mughal Kings leased the forests of the Sundarbans to nearby residents. Many criminals took refuge in the Sundarbans from the advancing armies of Emperor Akbar. Many have been known to be attacked by tigers. Many of the buildings which were built by them later fell to hands of Portuguese pirates, salt smugglers and dacoits in the 17th century. Evidence of the fact can be traced from the ruins at Netidhopani and other places scattered all over Sundarbans. The legal status of the forests underwent a series of changes, including the distinction of being the first mangrove forest in the world to be brought under scientific management. The area was mapped first in Persian, by the Surveyor General as early as 1764 following soon after proprietary rights were obtained from the Mughal Emperor Alamgir II by the British East India Company in 1757. Systematic management of this forest tract started in the 1860s after the establishment of a Forest Department in the Province of Bengal, in British India. The management was entirely designed to extract whatever treasures were available, but labour and lower management mostly were staffed by locals, as the British had no expertise or adaptation experience in mangrove forests.
The Sundarbans was everywhere intersected by river channels and creeks, some of which afforded water communication throughout the Bengal region both for steamers and for native ships.

Info: https://en.wikipedia.org/wiki/Sundarbans

Thursday, November 26, 2015

Tourism Places in Bangladesh

Bangladesh is one of the few countries in South Asia, offering plentiful green land with a rich and glorious history. Bangladesh possesses a prosperous culture and heritage. It is a land of delightful natural beauty with a chain of great rivers and clear lakes surrounded by green hills, exotic tropical rain forests and beautiful green tea gardens. Come and explore the world's largest mangrove forest in Bangladesh, preserved as World Heritage and is also a home of the Royal Bengal tiger and wild life. Also visit world's longest natural sea beach and the remains of ancient Buddhist civilization along with vibrant tribal life.
So experience a perfect combination of adventure and beauty on your tour to Bangladesh. Bangladesh's tourist attractions include, historical and monuments, resorts, beaches, picnic spots, forests and tribal people, wildlife of various species. Bangladesh offers ample opportunities to tourists for angling, water skiing, river cruising, hiking, rowing, yachting, sea bathing as well as bringing one in close touch with pristine nature. Bangladesh Tourism Directory offers an inclusive travel and tour guide for Bangladesh. Wonderful & historical monuments like Mahasthangarh (Archaeological site, 2500 BC.), Wari-Bateshwar ruins (450 BC - 2500 years old ancient fort city), Ruins of the Buddhist Vihara at Paharpur (World Heritage), Beautiful Beaches like Cox's Bazar Sea Beach - World's longest (125km) Natural, Sandy and Unbroken Sea Beach & Kuakata Sea Beach - From sea shore you can watch both sunrise and sunset, Palaces & forts of Bangladesh, Heritage & Cultural sites in Bangladesh & other important destination in Bangladesh.
In the northern part, comprising the Rajshahi division, there are archaeological sites, including the temple city Puthia in Rajshahi; the largest and most ancient archaeological site, Mahasthangarh in Bogra; the single largest Buddhist monastery, Paharpur in Naogaon; the most ornamental terracota Hindu temple, Kantaji Temple, and many rajbaris or palaces of old zamindars.
In the south-eastern part, which is the Chittagong Division, there are natural and hilly areas like Chittagong Hill Tracts, along with sandy sea beaches. The most notable beach, in Cox's Bazar, is a contender for the title of longest unbroken sandy sea beach in the world. Natural reserved forests are great attractions. Migratory birds in winter, particularly in the haor areas, are also very attractive in this area. Ministry of Tourism and The Civil Aviation Ministry designs national policies for the development and promotion of tourism. The Ministry also maintains the Beautiful Bangladesh campaign. Bangladesh Government has formed Tourist Police unit to better protect local and foreign tourists as well as look after the nature and wildlife in the tourist spots.

Contents

  • 1 Economic impact
  • 2 Chittagong division
    • 2.1 Cox's Bazar
    • 2.2 St. Martin's Island
    • 2.3 Bandarban District
    • 2.4 Rangamati
    • 2.5 Khagrachari District
    • 2.6 Patenga beach
    • 2.7 Foy's Lake
    • 2.8 Heritage Park
    • 2.9 Ethnological Museum of Chittagong
    • 2.10 WWII cemetery and Circuit House
  • 3 Dhaka division
    • 3.1 Lalbagh Fort
    • 3.2 Ahsan Manzil
    • 3.3 Shaheed Minar
    • 3.4 Jatiyo Smriti Soudho
    • 3.5 Jatiya Sangshad
  • 4 Rajshahi and Rangpur Division
    • 4.1 Somapura Mahavihara
    • 4.2 Mahastangar
    • 4.3 Behula Lakshindar Basor Ghor
    • 4.4 Kantajew Temple
    • 4.5 Varendra Research Museum
    • 4.6 Bagha Mosque
  • 5 Barisal division
    • 5.1 Kuakata Beach
  • 6 Sylhet division
    • 6.1 Lawachara National Park
    • 6.2 Madhabkunda waterfall
    • 6.3 Jaflong
  • 7 Khulna Division
    • 7.1 Sundarbans
    • 7.2 Mosque City of Bagerhat
  • 8 Architecture
    • 8.1 Religious
    • 8.2 Ancient ruins
    • 8.3 Middle Age
    • 8.4 British architecture
    • 8.5 Modern
  • 9 Historic monuments
  • 10 Nature tourism
    • 10.1 Wildlife in Bangladesh
    • 10.2 Hill stations
    • 10.3 Lakes
  • 11 Beaches
    • 11.1 Islands
  • 12 Tourism Campaign Films
  • 13 Shopping
  • 14 See also
  • 15 Gallery
  • 16 References
  • 17 External links
    The main seaport is at Chittagong. Sea ferries from India and Myanmar are the best way to travel to Bangladesh by the Sea route.
Inof: https://en.wikipedia.org/wiki/Tourism_in_Bangladesh


Dhaka Bangladesh

The history of urban settlement in the area of modern-day Dhaka dates to the 1st century. The region was part of the ancient district of Bikrampur, which was ruled by the Buddhist Pala Empire and the Hindu Sena dynasty. Under Islamic rule, it became part of the historic district of Sonargaon, the regional administrative hub of the Delhi and the Bengal Sultanates. 

The Grand Trunk Road passed through the region, connecting it with North India, Central Asia and the southeastern port city of Chittagong. The historic quarter of Dhaka stands on the east bank of the Buriganga River. It is located in the central part of the Bengal delta. Bengali Muslims make up the majority of the population, followed by Bengali Hindu, Buddhist, Bengali Christian and Bahai Faith communities. The city hosted two major caravansaries of the subcontinent: the Bara Katra and Choto Katra, located on the riverfront of the Buriganga. The Mughals decorated the city with well-laid out gardens, tombs, mosques, palaces and forts. Dhaka became known as the City of Mosques in Bengal. It was also described as the Venice of the East. The old city was home to various Eurasian merchant groups. At the height of its medieval glory, Dhaka was regarded as one of the wealthiest and most prosperous cities in the world. It was central to the economy of Mughal Bengal, which generated 50% of Mughal GDP.
The Mughal Empire conquered the region during the late 16th-century. Under Mughal rule, the Old City of Dhaka grew on the banks of the Buriganga River. Dhaka was proclaimed the capital of Mughal Bengal in 1608. Islam Khan Chishti was the first administrator of the city. Khan christened it as "Jahangir Nagar" (City of Jahangir) in honour of the Emperor Jahangir. The name was dropped soon after the emperor's death. The main expansion of the city took place under Mughal governor Shaista Khan. The city then measured 19 by 13 kilometres (12 by 8 mi), with a population of nearly one million. Dhaka was one of the largest and most prosperous cities in the Indian subcontinent. It grew into a regional economic centre during the 17th and 18th centuries, serving as a hub for Eurasian traders, including Bengalis, Marwaris, Gujaratis, Armenians, Arabs, Persians, Greeks, Dutchmen, Frenchmen, Englishmen and the Portuguese. The city was a centre of the worldwide muslin industry, with 80,000 skilled weavers. Mughal Bengal generated 50% of the Mughal Empire's GDP, which at the time constituted 25% of world GDP. Dhaka was the commercial capital of the empire. The city had well-laid out gardens, monuments, mosques, temples, bazaars, churches and caravansaries. The Bara Katra was the largest caravansary. The riverbanks were dotted with numerous stately mansions. Dhaka suffered stagnation and decline during the early 19th-century. Its muslin industry was destroyed by high colonial taxation, restriction of trade and forced imports of British manufactured textiles. The city's weavers starved to death during Bengal famines. The rise of the colonial capital Calcutta caused a sharp decline in the city's population. Dhaka became heavily impoverished. In 1824, an Anglican bishop described Dhaka as a city of magnificent ruins
.
During the mutiny of 1857, the city witnessed revolts by the Bengal Army. The British Raj was established following the mutiny. It bestowed privileges on the Dhaka Nawab Family, which dominated the city's political and social elite. The Dhaka Cantonment was established as a base for the British Indian Army. The British developed the modern city around Ramna, Shahbag Garden and Bahadur Shah Park. A modern civic water system was introduced in 1874. The electricity supply began in 1901. The post-independence period witnessed rapid growth as Dhaka attracted migrant workers from across rural Bangladesh. In August 1975, Sheikh Mujib was assassinated in a military coup. There were further coups in November 1975 and March 1985. In the 1980s, Bangladesh pioneered the formation of the South Asian Association for Regional Cooperation (SAARC) and hosted its first summit in Dhaka. A mass uprising in 1990 led to the restoration of parliamentary democracy. In the 1990s and 2000s, Dhaka saw improved economic growth and the emergence of affluent business districts and satellite towns.
Info: https://en.wikipedia.org/wiki/Dhaka

Wednesday, November 25, 2015

Mashrafe Bin Mortaza Life History

Mashrafe Bin Mortaza is a Bangladeshi people. He is one of the most popular Bangladeshi cricketer. He was born 5 October 1983 in Narail District. His nick name is “Koushik” but for good playing style all supporter called him “Narail Express”. He is right handed batsman and right arm fast medium bowler. His test debut match against Zimbabwe at 8 November 2001. He was bought by Kolkata Knight Riders for the 2009 Indian Premier League; although KKR paid US$600,000 for Mortaza, he played just one match for them, in which he went for 58 runs in 4 overs. Due to his international commitments, Mortaza has infrequently played for Khulna Division in Bangladesh's domestic cricket competitions. For his injury problem he took rest from test match. His last test match against West Indies at 9 July 2009. He also started his ODI debut against Zimbabwe at 23 November 2001. Another interesting information is Mashrafe Bin Mortaza’s T20 debut was at 28 November 2006 against Zimbabwe. He is one of the successful captain in Bangladesh National Cricket Team.

Mashrafe like to play football and badminton. When he stay in his home, he went to swimming nearby river Chitra. He like to visit different places and enjoy to hangout with his friends. He get audience mind by his natural attitude and good behavior.  He is a useful lower-middle order batsman, with a first-class century and three Test half centuries to his name. Mortaza's career has been hampered by injuries and he has undergone a total of ten operations on his knees and ankles. He is one of the honest cricketer by Bangladesh in the world. Mortaza has been described as an open and animated character who enjoys motorcycling.  Mortaza finished the series with five wickets at an average of 37.00, although Bangladesh lost 2–0. In the following ODI series, Mortaza played an instrumental role in Bangladesh's 16 run defeat of India in the second ODI on 26 December 2004. He was awarded the man of the match for his all-round performance—taking two wickets, two catches and scoring 31 not out. He used to travel from a local bridge onto the tops of passing goods barges. He is very popular in his home town, leading to him being dubbed their "Prince of Hearts". Mortaza has infrequently played for Khulna Division in Bangladesh's domestic cricket competitions.
 
While he has represented Bangladesh 36 times in Tests and in 124 ODIs between 2001 and 2012 he has played only 11 first-class and 9 list A matches for Khulna Division in the same period. He playing for country not only for himself. He trying heard to make smiling to all supporter faces. All Bangladeshi cricket lover likes Mashrafe as a cricketer as a honest person as a Good personality. All cricket lovers are like to watch his bowling action although when Mashrafe started his bating everybody enjoy this too much. Because when Mashrafe started his bating he just send the ball to the gallery.It’s make audience happy and for this bating style Mashrafe Bin Mortaza is also one of the popular batsman. He has suffered a plethora of injuries, in his own words from 2007: "Left knee, three operations; right knee, one operation; back, stress fracture—it's better now but still gives some trouble—some shoulder problems; ankles, damaged ligaments twice". Since then he has suffered further injury, and in total has undergone four surgeries on his left knee and three on his right, and three on his ankles.

Info: https://en.wikipedia.org/wiki/Mashrafe_Mortaza

Tuesday, November 24, 2015

Rice History



Rice is the seed of the grass species Oryza sativa (Asian rice) or Oryza glaberrima (African rice). As a cereal grain, it is the most widely consumed staple food for a large part of the world's human population, especially in Asia. It is the agricultural commodity with the third-highest worldwide production, after sugarcane and maize, according to 2012 FAOSTAT data. Rice cultivation is well-suited to countries and regions with low labor costs and high rainfall, as it is labor-intensive to cultivate and requires ample water. However, rice can be grown practically anywhere, even on a steep hill or mountain area with the use of water-controlling terrace systems. Although its parent species are native to Asia and certain parts of Africa, centuries of trade and exportation have made it commonplace in many cultures worldwide. Chinese legends attribute the domestication of rice to Shennong, the legendary emperor of China and inventor of Chinese agriculture. Genetic evidence has shown that rice originates from a single domestication 8,200–13,500 years ago in the Pearl River valley region of China. Previously, archaeological evidence had suggested Rice, a monocot, is normally grown as an annual plant, although in tropical areas it can survive as a perennial and can produce a ratoon crop for up to 30 years.

The rice plant can grow to 1–1.8 m (3.3–5.9 ft) tall, occasionally more depending on the variety and soil fertility. It has long, slender leaves 50–100 cm (20–39 in) long and 2–2.5 cm (0.79–0.98 in) broad. The small wind-pollinated flowers are produced in a branched arching to pendulous inflorescence 30–50 cm (12–20 in) long. The edible seed is a grain (caryopsis) 5–12 mm (0.20–0.47 in) long and 2–3 mm (0.079–0.118 in) thick. The varieties of rice are typically classified as long-, medium-, and short-grained. The grains of long-grain rice (high in amylose) tend to remain intact after cooking; medium-grain rice (high in amylopectin) becomes more sticky. Medium-grain rice is used for sweet dishes, for risotto in Italy, and many rice dishes, such as arròs negre, in Spain. Some varieties of long-grain rice that are high in amylopectin, known as Thai Sticky rice, are usually steamed. A stickier medium-grain rice is used for sushi; the stickiness allows rice to hold its shape when molded. Short-grain rice is often used for rice pudding. Rice is the staple food of over half the world's population. It is the predominant dietary energy source for 17 countries in Asia and the Pacific, 9 countries in North and South America and 8 countries in Africa. Rice provides 20% of the world’s dietary energy supply, while wheat supplies 19% and maize (corn) 5%.
that rice was domesticated in the Yangtze River valley region in China.
Instant rice differs from parboiled rice in that it is fully cooked and then dried, though there is a significant degradation in taste and texture. Rice flour and starch often are used in batters and breadings to increase crispiness.

Info: https://en.wikipedia.org/wiki/Rice

পেঁপে খান সুস্থ থাকুন

পেঁপে আমাদের শরীরের বিভিন্ন প্রকার উপকার করে থাকে। পেঁপে খাওয়ার ফলে শরীর সুস্থ্য থাকে। পেঁপে আমাদের পরিচিত ফল। কাঁচা পেঁপের গুণ পাকা পেঁপের চেয়ে বেশি। এর ভেষজ গুণও আছে। প্রতিদিন কাঁচা পেঁপের তরকারি বা পাকা পেঁপে খাওয়া শরীরের পক্ষে খুবই উপকারী

কী আছে
পাকা পেঁপে ভিটামিন '' ভিটামিন 'সি'সমৃদ্ধ। কাঁচা পেঁপেতে আছে ভিটামিন '', ভিটামিন 'বি' ভিটামিন 'সি' ছাড়া কাঁচা পাকা পেঁপেতে লৌহ ক্যালসিয়াম আছে, যা হজমে সহায়ক। পেঁপে শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধেও ভূমিকা রাখে
উপকারিতা
* পেঁপে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে
* অকার্যকর কিডনিকে সচল করতে পেঁপে বীজের রস উপকারী। পেঁপের বীজে ফ্লাভোনোইডস ফিনোটিক নামক উপাদান রয়েছে, যা কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে
* পেঁপে বীজের রস পান করলে পাকস্থলী সংক্রমণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়
* কাঁচা পেঁপে কাটার পর যে সাদা কষ বের হয় তা ক্ষতস্থানে লাগালে ক্ষত সেরে যায়
* পেঁপে বীজের রস প্রতিদিন খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে, ওজন কমে, উচ্চ রক্তচাপ হয় না, শরীরের অভ্যন্তরীণ অবস্থা স্বাভাবিক থাকে
* পেঁপে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। কয়েক টুকরো কাঁচা পেঁপে লবণ গোলমরিচ মিশিয়ে খেলে পেট ফাঁপায় উপকার পাওয়া যায়। দশ চামচ পেঁপের কষ - চামচ পানিতে মিশিয়ে চুলের গোড়ায় কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেললে উকুন থাকে না
* কাঁচা পেঁপেতে পেপেইন নামক হজমকারী দ্রব্য থাকে, যা অজীর্ণ, কৃমি সংক্রমণ, আলসার, ত্বকে ঘা নিরাময়ে কাজ করে
* পেঁপে খেলে শরীর থেকে দূষিত পদার্থ সহজেই বেরিয়ে যায়। চিকিৎসকরা ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীদের কাঁচা পেঁপের তরকারি খাওয়ার পরামর্শ দেন

* ত্বক সজীব রাখতে পাকা পেঁপের প্রলেপ মুখে লাগাতে পারেন
ঔষধি গুণাগুণ
* রক্ত আমাশয় হলে সকালে কাঁচা পেঁপের কষ থেকে ফোঁটা ৬টি বাতাসার সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। দুই থেকে তিন দিন খাওয়ার পর রক্ত আমাশয় কমতে থাকবে
* কৃমি হলে পেঁপের কষ ১৫ ফোঁটা মধু এক চা চামচ একসঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। আধাঘণ্টা পর উষ্ণ পানি আধা কাপ খেয়ে তারপর এক চামচ চুনের পানি খেতে হয়। এভাবে দুদিন খেলে কৃমির উপদ্রব কমে যাবে
* আমাশয় পেটে ব্যথা থাকলে কাঁচা পেঁপের কষ ফোঁটা এক চামচ চুনের পানি মিশিয়ে তাতে একটু দুধ দিয়ে খেতে হবে। একবার খেলেই পেটের ব্যথা এবং আমাশয় কমে যাবে
* যকৃৎ বৃদ্ধি পেলে তিন ফোঁটা পেঁপের কষ এক চামচ চিনি মিশিয়ে এক কাপ পানিতে ভালো করে নেড়ে মিশ্রণটি সারা দিনে তিনবার খেতে হবে। থেকে দিন পর থেকে যকৃতের বৃদ্ধিটা কমতে থাকবে। তবে থেকে দিন খাওয়ার পর সপ্তাহে দুদিন খাওয়াই ভালো। এভাবে এক মাস খেলে উপকার পাবেন
* কয়েক টুকরো পাকা পেঁপের শাঁস আর সামান্য লবণ এবং একটু গোলমরিচের গুঁড়া একসঙ্গে মিশিয়ে খেলে পেটফাঁপা উপশম হবে
* দেড় চামচ পেঁপে পাতার রস এক কাপ পানিতে মিশিয়ে খেতে হবে। জ্বর, বমি, মাথায় যন্ত্রণা, শরীরের দাহ কমে যাবে
* কাঁচা পেঁপেগাছের আঠা দাদে এক দিন পর পর - দিন লাগালে দাদ মিলিয়ে যাবে
হশুকনো অ্যাকজিমায় এক দিন অথবা দুদিন পর পর পেঁপের আঠা লাগালে চামড়া উঠতে উঠতে পাতলা হয়ে যায়

See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition
উপকারিতা
* পেঁপে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।
* অকার্যকর কিডনিকে সচল করতে পেঁপে বীজের রস উপকারী। পেঁপের বীজে ফ্লাভোনোইডস ও ফিনোটিক নামক উপাদান রয়েছে, যা কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে।
* পেঁপে বীজের রস পান করলে পাকস্থলী সংক্রমণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
* কাঁচা পেঁপে কাটার পর যে সাদা কষ বের হয় তা ক্ষতস্থানে লাগালে ক্ষত সেরে যায়।
* পেঁপে বীজের রস প্রতিদিন খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে, ওজন কমে, উচ্চ রক্তচাপ হয় না, শরীরের অভ্যন্তরীণ অবস্থা স্বাভাবিক থাকে।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/a2z/2014/10/27/143879#sthash.xsDBq51F.dpuf
পেঁপে পরিচিত ফল। কাঁচা পেঁপের গুণ পাকা পেঁপের চেয়ে বেশি। এর ভেষজ গুণও আছে। প্রতিদিন কাঁচা পেঁপের তরকারি বা পাকা পেঁপে খাওয়া শরীরের পক্ষে খুবই উপকারী।
কী আছে
পাকা পেঁপে ভিটামিন 'এ' ও ভিটামিন 'সি'সমৃদ্ধ। কাঁচা পেঁপেতে আছে ভিটামিন 'এ', ভিটামিন 'বি' ও ভিটামিন 'সি'। এ ছাড়া কাঁচা ও পাকা পেঁপেতে লৌহ ও ক্যালসিয়াম আছে, যা হজমে সহায়ক। পেঁপে শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধেও ভূমিকা রাখে।

উপকারিতা
* পেঁপে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।
* অকার্যকর কিডনিকে সচল করতে পেঁপে বীজের রস উপকারী। পেঁপের বীজে ফ্লাভোনোইডস ও ফিনোটিক নামক উপাদান রয়েছে, যা কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে।
* পেঁপে বীজের রস পান করলে পাকস্থলী সংক্রমণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
* কাঁচা পেঁপে কাটার পর যে সাদা কষ বের হয় তা ক্ষতস্থানে লাগালে ক্ষত সেরে যায়।
* পেঁপে বীজের রস প্রতিদিন খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে, ওজন কমে, উচ্চ রক্তচাপ হয় না, শরীরের অভ্যন্তরীণ অবস্থা স্বাভাবিক থাকে।
* পেঁপে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। কয়েক টুকরো কাঁচা পেঁপে লবণ ও গোলমরিচ মিশিয়ে খেলে পেট ফাঁপায় উপকার পাওয়া যায়। দশ চামচ পেঁপের কষ ৭-৮ চামচ পানিতে মিশিয়ে চুলের গোড়ায় কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেললে উকুন থাকে না।
* কাঁচা পেঁপেতে পেপেইন নামক হজমকারী দ্রব্য থাকে, যা অজীর্ণ, কৃমি সংক্রমণ, আলসার, ত্বকে ঘা নিরাময়ে কাজ করে।
* পেঁপে খেলে শরীর থেকে দূষিত পদার্থ সহজেই বেরিয়ে যায়। চিকিৎসকরা ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীদের কাঁচা পেঁপের তরকারি খাওয়ার পরামর্শ দেন।
* ত্বক সজীব রাখতে পাকা পেঁপের প্রলেপ মুখে লাগাতে পারেন।
ঔষধি গুণাগুণ
* রক্ত আমাশয় হলে সকালে কাঁচা পেঁপের কষ ৫ থেকে ৭ ফোঁটা ৬টি বাতাসার সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। দুই থেকে তিন দিন খাওয়ার পর রক্ত আমাশয় কমতে থাকবে।
* কৃমি হলে পেঁপের কষ ১৫ ফোঁটা ও মধু এক চা চামচ একসঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। আধাঘণ্টা পর উষ্ণ পানি আধা কাপ খেয়ে তারপর এক চামচ চুনের পানি খেতে হয়। এভাবে দুদিন খেলে কৃমির উপদ্রব কমে যাবে।
* আমাশয় ও পেটে ব্যথা থাকলে কাঁচা পেঁপের কষ ৩ ফোঁটা ও এক চামচ চুনের পানি মিশিয়ে তাতে একটু দুধ দিয়ে খেতে হবে। একবার খেলেই পেটের ব্যথা এবং আমাশয় কমে যাবে।
* যকৃৎ বৃদ্ধি পেলে তিন ফোঁটা পেঁপের কষ এক চামচ চিনি মিশিয়ে এক কাপ পানিতে ভালো করে নেড়ে মিশ্রণটি সারা দিনে তিনবার খেতে হবে। ৪ থেকে ৫ দিন পর থেকে যকৃতের বৃদ্ধিটা কমতে থাকবে। তবে ৫ থেকে ৬ দিন খাওয়ার পর সপ্তাহে দুদিন খাওয়াই ভালো। এভাবে এক মাস খেলে উপকার পাবেন।
* কয়েক টুকরো পাকা পেঁপের শাঁস আর সামান্য লবণ এবং একটু গোলমরিচের গুঁড়া একসঙ্গে মিশিয়ে খেলে পেটফাঁপা উপশম হবে।
* দেড় চামচ পেঁপে পাতার রস এক কাপ পানিতে মিশিয়ে খেতে হবে। জ্বর, বমি, মাথায় যন্ত্রণা, শরীরের দাহ কমে যাবে।
* কাঁচা পেঁপেগাছের আঠা দাদে এক দিন পর পর ৩-৪ দিন লাগালে দাদ মিলিয়ে যাবে।
হশুকনো অ্যাকজিমায় এক দিন অথবা দুদিন পর পর পেঁপের আঠা লাগালে চামড়া উঠতে উঠতে পাতলা হয়ে যায়।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/a2z/2014/10/27/143879#sthash.xsDBq51F.dpuf
পেঁপে পরিচিত ফল। কাঁচা পেঁপের গুণ পাকা পেঁপের চেয়ে বেশি। এর ভেষজ গুণও আছে। প্রতিদিন কাঁচা পেঁপের তরকারি বা পাকা পেঁপে খাওয়া শরীরের পক্ষে খুবই উপকারী।
কী আছে
পাকা পেঁপে ভিটামিন 'এ' ও ভিটামিন 'সি'সমৃদ্ধ। কাঁচা পেঁপেতে আছে ভিটামিন 'এ', ভিটামিন 'বি' ও ভিটামিন 'সি'। এ ছাড়া কাঁচা ও পাকা পেঁপেতে লৌহ ও ক্যালসিয়াম আছে, যা হজমে সহায়ক। পেঁপে শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধেও ভূমিকা রাখে।

উপকারিতা
* পেঁপে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।
* অকার্যকর কিডনিকে সচল করতে পেঁপে বীজের রস উপকারী। পেঁপের বীজে ফ্লাভোনোইডস ও ফিনোটিক নামক উপাদান রয়েছে, যা কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে।
* পেঁপে বীজের রস পান করলে পাকস্থলী সংক্রমণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
* কাঁচা পেঁপে কাটার পর যে সাদা কষ বের হয় তা ক্ষতস্থানে লাগালে ক্ষত সেরে যায়।
* পেঁপে বীজের রস প্রতিদিন খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে, ওজন কমে, উচ্চ রক্তচাপ হয় না, শরীরের অভ্যন্তরীণ অবস্থা স্বাভাবিক থাকে।
* পেঁপে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। কয়েক টুকরো কাঁচা পেঁপে লবণ ও গোলমরিচ মিশিয়ে খেলে পেট ফাঁপায় উপকার পাওয়া যায়। দশ চামচ পেঁপের কষ ৭-৮ চামচ পানিতে মিশিয়ে চুলের গোড়ায় কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেললে উকুন থাকে না।
* কাঁচা পেঁপেতে পেপেইন নামক হজমকারী দ্রব্য থাকে, যা অজীর্ণ, কৃমি সংক্রমণ, আলসার, ত্বকে ঘা নিরাময়ে কাজ করে।
* পেঁপে খেলে শরীর থেকে দূষিত পদার্থ সহজেই বেরিয়ে যায়। চিকিৎসকরা ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীদের কাঁচা পেঁপের তরকারি খাওয়ার পরামর্শ দেন।
* ত্বক সজীব রাখতে পাকা পেঁপের প্রলেপ মুখে লাগাতে পারেন।
ঔষধি গুণাগুণ
* রক্ত আমাশয় হলে সকালে কাঁচা পেঁপের কষ ৫ থেকে ৭ ফোঁটা ৬টি বাতাসার সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। দুই থেকে তিন দিন খাওয়ার পর রক্ত আমাশয় কমতে থাকবে।
* কৃমি হলে পেঁপের কষ ১৫ ফোঁটা ও মধু এক চা চামচ একসঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। আধাঘণ্টা পর উষ্ণ পানি আধা কাপ খেয়ে তারপর এক চামচ চুনের পানি খেতে হয়। এভাবে দুদিন খেলে কৃমির উপদ্রব কমে যাবে।
* আমাশয় ও পেটে ব্যথা থাকলে কাঁচা পেঁপের কষ ৩ ফোঁটা ও এক চামচ চুনের পানি মিশিয়ে তাতে একটু দুধ দিয়ে খেতে হবে। একবার খেলেই পেটের ব্যথা এবং আমাশয় কমে যাবে।
* যকৃৎ বৃদ্ধি পেলে তিন ফোঁটা পেঁপের কষ এক চামচ চিনি মিশিয়ে এক কাপ পানিতে ভালো করে নেড়ে মিশ্রণটি সারা দিনে তিনবার খেতে হবে। ৪ থেকে ৫ দিন পর থেকে যকৃতের বৃদ্ধিটা কমতে থাকবে। তবে ৫ থেকে ৬ দিন খাওয়ার পর সপ্তাহে দুদিন খাওয়াই ভালো। এভাবে এক মাস খেলে উপকার পাবেন।
* কয়েক টুকরো পাকা পেঁপের শাঁস আর সামান্য লবণ এবং একটু গোলমরিচের গুঁড়া একসঙ্গে মিশিয়ে খেলে পেটফাঁপা উপশম হবে।
* দেড় চামচ পেঁপে পাতার রস এক কাপ পানিতে মিশিয়ে খেতে হবে। জ্বর, বমি, মাথায় যন্ত্রণা, শরীরের দাহ কমে যাবে।
* কাঁচা পেঁপেগাছের আঠা দাদে এক দিন পর পর ৩-৪ দিন লাগালে দাদ মিলিয়ে যাবে।
হশুকনো অ্যাকজিমায় এক দিন অথবা দুদিন পর পর পেঁপের আঠা লাগালে চামড়া উঠতে উঠতে পাতলা হয়ে যায়।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/a2z/2014/10/27/143879#sthash.xsDBq51F.dpuf
পেঁপে পরিচিত ফল। কাঁচা পেঁপের গুণ পাকা পেঁপের চেয়ে বেশি। এর ভেষজ গুণও আছে। প্রতিদিন কাঁচা পেঁপের তরকারি বা পাকা পেঁপে খাওয়া শরীরের পক্ষে খুবই উপকারী।
কী আছে
পাকা পেঁপে ভিটামিন 'এ' ও ভিটামিন 'সি'সমৃদ্ধ। কাঁচা পেঁপেতে আছে ভিটামিন 'এ', ভিটামিন 'বি' ও ভিটামিন 'সি'। এ ছাড়া কাঁচা ও পাকা পেঁপেতে লৌহ ও ক্যালসিয়াম আছে, যা হজমে সহায়ক। পেঁপে শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধেও ভূমিকা রাখে।

উপকারিতা
* পেঁপে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।
* অকার্যকর কিডনিকে সচল করতে পেঁপে বীজের রস উপকারী। পেঁপের বীজে ফ্লাভোনোইডস ও ফিনোটিক নামক উপাদান রয়েছে, যা কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে।
* পেঁপে বীজের রস পান করলে পাকস্থলী সংক্রমণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
* কাঁচা পেঁপে কাটার পর যে সাদা কষ বের হয় তা ক্ষতস্থানে লাগালে ক্ষত সেরে যায়।
* পেঁপে বীজের রস প্রতিদিন খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে, ওজন কমে, উচ্চ রক্তচাপ হয় না, শরীরের অভ্যন্তরীণ অবস্থা স্বাভাবিক থাকে।
* পেঁপে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। কয়েক টুকরো কাঁচা পেঁপে লবণ ও গোলমরিচ মিশিয়ে খেলে পেট ফাঁপায় উপকার পাওয়া যায়। দশ চামচ পেঁপের কষ ৭-৮ চামচ পানিতে মিশিয়ে চুলের গোড়ায় কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেললে উকুন থাকে না।
* কাঁচা পেঁপেতে পেপেইন নামক হজমকারী দ্রব্য থাকে, যা অজীর্ণ, কৃমি সংক্রমণ, আলসার, ত্বকে ঘা নিরাময়ে কাজ করে।
* পেঁপে খেলে শরীর থেকে দূষিত পদার্থ সহজেই বেরিয়ে যায়। চিকিৎসকরা ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীদের কাঁচা পেঁপের তরকারি খাওয়ার পরামর্শ দেন।
* ত্বক সজীব রাখতে পাকা পেঁপের প্রলেপ মুখে লাগাতে পারেন।
ঔষধি গুণাগুণ
* রক্ত আমাশয় হলে সকালে কাঁচা পেঁপের কষ ৫ থেকে ৭ ফোঁটা ৬টি বাতাসার সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। দুই থেকে তিন দিন খাওয়ার পর রক্ত আমাশয় কমতে থাকবে।
* কৃমি হলে পেঁপের কষ ১৫ ফোঁটা ও মধু এক চা চামচ একসঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। আধাঘণ্টা পর উষ্ণ পানি আধা কাপ খেয়ে তারপর এক চামচ চুনের পানি খেতে হয়। এভাবে দুদিন খেলে কৃমির উপদ্রব কমে যাবে।
* আমাশয় ও পেটে ব্যথা থাকলে কাঁচা পেঁপের কষ ৩ ফোঁটা ও এক চামচ চুনের পানি মিশিয়ে তাতে একটু দুধ দিয়ে খেতে হবে। একবার খেলেই পেটের ব্যথা এবং আমাশয় কমে যাবে।
* যকৃৎ বৃদ্ধি পেলে তিন ফোঁটা পেঁপের কষ এক চামচ চিনি মিশিয়ে এক কাপ পানিতে ভালো করে নেড়ে মিশ্রণটি সারা দিনে তিনবার খেতে হবে। ৪ থেকে ৫ দিন পর থেকে যকৃতের বৃদ্ধিটা কমতে থাকবে। তবে ৫ থেকে ৬ দিন খাওয়ার পর সপ্তাহে দুদিন খাওয়াই ভালো। এভাবে এক মাস খেলে উপকার পাবেন।
* কয়েক টুকরো পাকা পেঁপের শাঁস আর সামান্য লবণ এবং একটু গোলমরিচের গুঁড়া একসঙ্গে মিশিয়ে খেলে পেটফাঁপা উপশম হবে।
* দেড় চামচ পেঁপে পাতার রস এক কাপ পানিতে মিশিয়ে খেতে হবে। জ্বর, বমি, মাথায় যন্ত্রণা, শরীরের দাহ কমে যাবে।
* কাঁচা পেঁপেগাছের আঠা দাদে এক দিন পর পর ৩-৪ দিন লাগালে দাদ মিলিয়ে যাবে।
হশুকনো অ্যাকজিমায় এক দিন অথবা দুদিন পর পর পেঁপের আঠা লাগালে চামড়া উঠতে উঠতে পাতলা হয়ে যায়।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/a2z/2014/10/27/143879#sthash.xsDBq51F.dpuf

Monday, November 23, 2015

Lucy (Australopithecus)

Lucy is the common name of AL 288-1, several hundred pieces of bone fossils representing 40 percent of the skeleton of a female of the hominin species Australopithecus afarensis. In Ethiopia, the assembly is also known as Dinkinesh, which means "you are marvelous" in the Amharic language. Lucy was discovered in 1974 near the village Hadar in the Awash Valley of the Afar Triangle in Ethiopia by paleoanthropologist Donald Johanson.
By Johanson's later (published) accounts, both he and Tom Gray spent two hours on the increasingly hot and arid plain, surveying the dusty terrain. On a hunch, Johanson decided to look at the bottom of a small gully that had been checked at least twice before by other workers. At first view nothing was immediately visible, but as they turned to leave a fossil caught Johanson's eye; an arm bone fragment was lying on the slope. Near it lay a fragment from the back of a small skull. They noticed part of a femur (thigh bone) a few feet (about one meter) away. As they explored further, they found more and more bones on the slope, including vertebrae, part of a pelvis, ribs, and pieces of jaw. They marked the spot and returned to camp, excited at finding so many pieces apparently from one individual hominin. Lucy is the common name of AL 288-1, several hundred pieces of bone fossils representing 40 percent of the skeleton of a female of the hominin species Australopithecus afarensis. 
In Ethiopia, the assembly is also known as Dinkinesh, which means "you are marvelous" in the Amharic language. Beginning in 2007, the fossil assembly and associated artifacts were exhibited publicly in an extended six-year tour of the United States; the exhibition was called Lucy’s Legacy: The Hidden Treasures of Ethiopia. Lucy became famous in the US and around the world, and was returned to Ethiopia in 2013.

The Lucy specimen is an early australopithecine and is dated to about 3.2 million years ago. The skeleton presents a small skull akin to that of non-hominin apes, plus evidence of a walking-gait that was bipedal and upright, akin to that of humans (and other hominins); this combination supports the (debated) view of human evolution that bipedalism preceded increase in brain size, only few fossils and fragments of fossils are collected, and only rarely are skulls or ribs uncovered intact. But the Lucy "find" was extraordinary for the large fraction of the skeleton recovered and the significant amount of new information it provided, and for its age. Lucy's cause of death cannot be determined. The specimen does not show the signs of post-mortem bone damage characteristic of animals killed by predators and then scavenged.
 The only visible damage is a single carnivore tooth mark on the top of her left pubic bone, believed to have occurred at or around the time of death, but which is not necessarily related to her death. Her third molars were erupted and slightly worn and therefore, it was concluded that she was fully matured with completed skeletal development.There are indications of degenerative disease to her vertebrae that do not necessarily indicate old age. It is believed that she was a mature but young adult when she died.

Info: https://en.wikipedia.org/wiki/Lucy_(Australopithecus)