Pages

Monday, June 30, 2014

Use your phone or tablet PC with wifi on the net

We have used almost all PCs on the network and PC use. If you need to call again in the net extra cost??. Friends today show how to use the PC's net on your device. It is the best way to unload your route, you can use the net at the root of all devices.'s PC through the net using WiFi on your phone or tablet

Which will

  

  A PC
    

 Internet connection on PC
      

Mhotspot Software - Download
 

Windows 7, or 8 (Note that this software was not supported on XP. Those who use XP and a system for them to say they are in the comments)
 

Let's see a screen shot of the software


 Some things to know before

If you use a desktop PC to buy your WiFi device. If I have not and will not buy more if the price will be between Rs 800-100. And the sales. You can see at low cell market.

If you are using a laptop, the brother of your amazing fun. You do not have to spend any money. Because now the car is almost laptop Buil-In WiFi devices.
 

How do

     The software was initially took to download and install.
     Then the software was open. Then you will see the option to 3pm
         Hotspot Name-Here you want to name.
         Password-WiFi to a security pass word.
         share for - Who Will show your PC's net.
         How do you share the net at Max Client-the device.

Start by filling in everything in hotspot areas. And if your WiFi's fun.

Sunday, June 29, 2014

Use the Run command (Run Command)!!




 
1. Ekasesibiliti controls - access.cpl
The. Ekasesibiliti Wizard - accwiz
3. Add Hardware Wizard - hdwwiz.cpl
4. Add / Remove Programs - appwiz.cpl
5. Edaministritibha tools - control admintools
6. Atometikasa Update - wuaucpl.cpl
7. Blue - Tooth File transephara Wizard - fsquirt
8. Calculator - calc
9. Certificates - certmgr.msc
10 Character Map - charmap

11. Check Disk (DOS) - chkdsk
1 II. Clipboard Viewer - clipbrd
13. Prompata command - cmd
14. Component Services - dcomcnfg
15. Computer Management - compmgmt.msc

BIOS security broken build (for starters)

How are you? Hope you are well. The grace of God, I'm good. Have appeared again in front of you with something new. Now let's get started ...

Black or blue screen when starting PC while the BIOS menu is startled and name it. Shown in the BIOS means Basic Input Output System. Virtually every PC it exists, whose works include various hardware such as computer chips, including hard disk drives connected to the port thika way to confirm whether or proceeding, whether or not riparta. We'll try to learn how it is protected pasaoyarda BIOS menu.






How to set / change the BIOS menu hidden sanketah

BIOS is stored on a personal computer in the local settings, even power and memory options options options to boot. BIOS menu allows you to change or set pasaoyarda or secret signals. You can get various benefits through the administrative set pasaoyarda. Change the BIOS settings or to prevent the PC usage as well as reduce the ex.

1. The first day of your PC restart.

The. F2 or Del (each band cells) before being loaded on the Mac operating system, and it will take you to the BIOS menu.


 
3. ero key Use and Security Settings, go to the board Please hit enter.

 
 4. Admin pasaoyarda sections and press Enter

5. To set the new pasaoyarda type and press Enter to conclude the work.

6. Come back to the previous menu by pressing the Esc BIOS menu, and "Save and Exit" button to save the Quit key board. With your setakrta pasaoyarda system will restart. Now, if anyone, or to change any settings when you enter the BIOS menu will pasaoyarda.

7. To delete the pasaoyarda pasaoyarde will be clear at the same apasane.



 Forgets the secret signal that karaniyah

After a while you could set the BIOS menu pasaoyarda forgot. There is no thought is given to the need to forget pasaoyarda

Pasaoyarda return broken or forgotten gender pasaoyarda paoyah

Forgot your BIOS pasaoyarda be provided or purchased second-hand computers. Now to change the BIOS settings, what is the way???

Some easy way you can do it at home.

1. Bring the Power PC - Disconnect the power plug or

The. Open the casing of the CPU sbayatne

3. Inside you will see that the inside is very well tuned into the mother board has a thin silver-colored CmoS battery.

Bring the CMOS battery off from there, and 15 - in 5 minutes and keep it elsewhere.

4. The CMOS battery is the same way, by using the previous conditions

5. Pasaoyarda reset your BIOS is hope. If it does not, it's up to 4 hours and rakhaote across the company and in Case

If you nakare simosa open procedures may be useful to you some more. Pasaoyarda manufacturing companies, such as the master.

Thanks for reading everyone tune into trouble! See you at the next tune. Allah Hafiz ..














Saturday, June 28, 2014

‘প্যাটার্ন লক’ কোড ভুলে গেছেন?? নো প্রবলেম.....











বর্তমানে প্রায় সবাই এ্যান্ড্রয়েড চালিত স্মার্টফোন ব্যবহার করে থাকে এ্যান্ড্রয়েড চালিত ফোনগুলোতে রয়েছে অনেক ধরনের সুবিধা আর এরই অংশ হিসেবে ফোনটি নিরাপদ রাখার ক্ষেত্রে রয়েছে কয়েক ধরনের সুবিধা যেমন- পাসওয়ার্ড, প্যাটার্ন লক, পিন লক এদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় সিকিউরিটি সিস্টেমটি হচ্ছে প্যাটার্ন লক’ , এটি অনেকেই ব্যবহার করে থাকে আবার এটি ভুলেও যায় অনেকে যেকারনে ফোনটিকে পুনরুদ্ধার করার জন্য ফ্ল্যাশ বা পুনরায় অপারেটিং সেটআপ দিতে হয় আর এটি করার জন্য অর্থও খরচ করতে হয় কিন্তু, এবার কারও কাছে না গিয়ে আপনি নিজেই এই কাজটি করতে পারেন আর এজন্য :-
 
১. প্রথমে ভলিউমের (আওয়াজ কমান-বাড়ানোর) বাটন দুটি চেপে ধরুন
২.  ফোন অন-অফ করার  বাটনটি চেপে ধরে রাখুন, যতক্ষণ না পর্যন্ত ফোনটি চালু হয়
৩.এরপর দেখবেন চারটি অপশন আসবে, তার মধ্য থেকে রিসেট ফ্যাক্টরি সেটিংস্-এ চাপুন এটি করার জন্য অপশন পছন্দের জন্য ভলিউমের বাটনগুলো এবং অন-অফ করার বাটনটি
পছন্দ করার জন্য ব্যবহার করতে হবে
৪. এরপর কিছুক্ষন অপেক্ষা করতে হবে, ফোনটি রিস্টার্ট হওয়া পর্যন্ত

Shutdown বাটনে ক্লিক দিয়ে ফেলেছেন??? Command cancel করুন



আজ আপনাদের command করে দেওয়া shutdown cancel করা দেখাব
ধরুন, কম্পিউটারে আপনি জরুরি কোন কাজ করছেন, এখনও কিছু Save করেননিহঠাৎ ভুলে Shutdown বাটনে প্রেস লেগে পিসি shutdown হয়ে গেল, কেমন লাগে বলুন তো!!!
আপনার সব কাজ মাটি
তাই এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে আজকের এই টিউন

কিভাবে Shutdown command cancel করবেন?

প্রথম ধাপঃ
প্রথমে ডেস্কটপের ওপর রাইট বাটন ক্লিক করে New>Shortcut দিন
দ্বিতীয় ধাপঃ
এবার Location-এ লিখুন “shutdown-a”
এবার এর পছন্দমত নাম দিনচাইলে icon-ও চেঞ্জ করতে পারবেন
ব্যস, আপনার সবকিছু Ready!!!
এবার ভুল করে Shutdown command দেওয়ার পাঁচ সেকেন্ডের মধ্যে এতে ডাবল ক্লিক করুনতাহলে shutdown cancel হয়ে যাবে
ভাল লাগলে কমেন্ট করে জানাবেন

খুব সহজেই ইউনিকোডকে বিজয় এবং বিজয়কে ইউনিকোড করুন

অনেক সময় আমরা অফিস ফাইলে কোন কিছু লিখে নেট পেইজে পেষ্ট করলে দেখা যায় যে ফন্ট সাপোর্ট করছে না। তখন আবার কষ্ট করে আবার ইউনিকোড ফন্টে টাইপ করতে হয়। এক কাজ দুইবার করলে কিন্তু কাজের প্রতি আগ্রহ কমে যায়।

সুতরাং আর চিন্তা নয়........

এবার আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম বিজয় টু ইউনিকোড কনভার্টার এবং ইউনিকোড টু বিজয় কনভার্টার।



এখানে আপনি মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ড বিজয় থেকে ইউনিকোড এবং ইউনিকোড থেকে বিজয়ে রুপান্তরিত করতে পারবেন।

প্রথমে এই লিংকে যান.

পরে নিচের চিত্রের মত দেখতে পারবেন

































c‡i Avcwb Avcbvi †jLv evg e‡· পেষ্ট করুন.... Ges লাল চিন্হিত স্থানে ক্লিক করুন.... আপনার বিজয় লেখা ইউনিকোড হয়ে ডান বক্সে চলে আসবে... তখন ডান বক্স থেকে আপনি আপনার লেখা কাজে লাগাতে পারবেন।
আর যদি ইউনিকোড থেকে বিজয়ে কনভার্ট করতে চান তবে নিচের চিত্রে লক্ষ করুন


ডান বক্সে আপনার লেখা লিখে লাল চিন্হিত স্থানে ক্লিক করুন.... আপনার লেখা ইউনিকোড থেকে বিজয় হয়ে বাম বক্সে চলে আসবে।

ধন্যবাদ.. ভালো থাকবেন।

Tuesday, June 24, 2014

এবার Twitter ব্যবহার করে free sms করুন যে কাউকে....

প্রথমেই বলে রাখছি...টুইটার ব্যবহার করে সবাইকে ফ্রি এস.এম.এস পাঠাতে পারবেন না... একমাত্র যাদের টুইটারে মোবাইল নোটিফিকেশন অন করা আছে এবং যাদের আপনি ফলো করছেন একমাত্র তাদেরকেই পাঠাতে পারবেন... শুধু তাই নয়...আপনার মেসেজটিও খুব দ্রুত ডেলিভারি হবে...
তো কথা না বাড়িয়ে শুরু করছি টেকটিউনস-এ আমার প্রথম টিউন...
স্টেপ ১. প্রথমেই আপনাকে একটি টুইটার একাউন্ট খুলতে হবে এখান থেকে:  https://twitter.com/
আর যাদের আগে থেকেই টুইটারে একাউন্ট আছে তারা নেক্সট স্টেপ গুলো ফলো করুন...
ক ) টুইটারে একাউন্ট খুলতে হলে প্রথমেই আপনাকে sign-up করতে হবে...

খ) Full name, Email এবং Password দিয়ে Sign up for Twitter বাটন-এ ক্লিক করলে নিচের চিত্রের মত আসবে...



গ) এরপর সবকিছু ঠিক থাকলে আপনি Create my account-এ ক্লিক করবেন...
ঘ) এবার আপনার ইমেইল এড্রেস এ একটি কনফার্মেশন মেসেজ যাবে....কনফার্মেশন মেসেজটির ভিতরের লিংকটিতে ক্লিক করলেই আপনার টুইটার একাউন্ট তৈরির কাজ শেষ...


স্টেপ ২. এরপর এখানে যেয়ে:  https://twitter.com/settings/devices ...আপনার মোবাইল নাম্বারটি এক্টিভেট করুন...



স্টেপ ৩.  Activate phone-এ ক্লিক করার পর নিচের ছবির মত আসলে আপনার মোবাইল এর মেসেজ অপসন থেকে GO লিখে ৯৫৯৪ নাম্বারে সেন্ড করুন...



স্টেপ ৪. আপনার টুইটার একাউন্ট এবং মোবাইল নাম্বার এক্টিভেট করার পর একই পদ্ধতিতে আপনার প্রিয়জনের টুইটার একাউন্ট ও মোবাইল নাম্বারটি এক্টিভেট করুন....(স্টেপ ১ থেকে স্টেপ ৩ পর্যন্ত একই ভাবে করতে হবে)
স্টেপ ৫. এরপর আপনার টুইটার https://twitter.com/--এর উপরের দিকে search অপসন-এ আপনার প্রিয়জনের নামটি লিখে search এ ক্লিক করুন....এবং নামটি show করলে Follow বাটন টি ক্লিক করুন:


 স্টেপ ৬. একই ভাবে আপনার প্রিয়জনের একাউন্ট থেকে আপনার নামটি search অপসন-এ লিখে search-এ ক্লিক করে পাওয়া গেলে তার নামের পাশে Follow বাটন টিতে ক্লিক করুন...

স্টেপ ৭. এরপর আপনার প্রিয়জনের মোবাইল এ মেসেজ পাঠাতে চাইলে Follow বাটন এর পাশের বাটন টি ক্লিক করে Send a Direct Message অপসনটিতে ক্লিক করুন (উপরের চিত্রের মত করে ) এবং আপনার মেসেজটি টাইপ করে সেন্ড করুন...সাথে সাথেই আপনার প্রিয়জন আপনার মেসেজটি পেয়ে যাবেন... Bingo!!!((পোস্টটি ভালো লাগলে কমেন্ট করে জানাবেন আর না ভালো লাগলেও জানাবেন... আর আমার পোস্ট-এর বিষয়টি যদি অন্য কোনো টিউনার-এর পোস্টের বিষয়ের সাথে মিলে যায় তবে আমি আন্তরিক ভাবে  দুঃখিত... আর টিউনটি সম্পূর্ণ আমার নিজের লিখা যার একটি শব্দও কপি পেস্ট করা হয়নি...))





















এক্টিভেট করুন উইন্ডোজ৮.১



আমরা অনেক সময় ওয়িন্ডোজ় এক্টিভ করতে পারিনা
উইন্ডোজ ৮.১ এ
মাইক্রোসফট সত্যিই অনেক সতর্ক
ছিলো । আমরা তা বুঝলাম কারন
মাইক্রোসফট লিক
হওয়া কী সাথে সাথে ব্লক
করে দেয় ফলে স্কাইপি ব্যাবহার
করে এক্টিভেট করা প্রায় অসম্ভব
হয়ে পরেছে । যদিও
আমি একটি কি পেয়েছিলাম
এবং সেটি ব্যাবহার
করে স্কাইপি আইডি জেনারেট
করে ফেলেছিলাম । কিন্ত্য এর
পরের দিন ই কী টি ব্লক হয়ে যায়
। তবে আমি যেহুতু জেনারেট
করে ফেলেছি । আমার
সমস্যা নাই । তবে যাদের এই
সৌভাগ্য নেই , তাদের জন্য
আজকের এই পোস্ট ।
আমি সবসময় এক্টিভেটর এর
বিরুদ্ধে থাকি কারণ
এগুলো আপনার সিস্টেম
কে পুরোপুরি এক্টিভেট
করে উলটো আপনার কম্পিউটার এর
ক্ষতি করে ।
যদিও আজকে আমি এক্টিভেটর
শেয়ার করবো :V
না না ! আমার এটি আপনার
ক্ষতি করবে না । এটি আপনার
সিস্টেম এর কোনো ফাইল ও
রিপ্লেস
করবে না কেজে এক্টিভেটর এর
মতো ।
ও আচ্ছা আপনাদের
বলতে ভুলে গিয়েছিলাম !!!!
আপনি কি জানেন
কেজে এক্টিভেটর
একটি হ্যাকিং টুল যা আপনার
কম্পিউটার এর সব পাসয়ার্ড
চুরি করে ? যদি কখন ওইটা ইন্সটল
করে থাকেন তাইলে হইসে কাম
আচ্ছা আজকের পোস্ট এ আসা যাক
। আজকে আপনাদের যেই
এক্টিভেটর
দিবো তা হলো একটি কেএমএস
এক্টিভেটর এগুলো আপনার
সিস্টেম এর কোনো ফাইল চেঞ্জ
করবে না । আপনি শুধু উইন্ডোজ
ইন্সটল করে এটি রান করুন ।
ব্যাস !!! আর কিছু করার দরকার
নেই । DOWNLOAD HERE
এটি উইন্ডোজ ৭,৮,৮.১, অফিস ২০১৩
এক্টিভেট করতে সক্ষম !!! আসলেই
চরম । স্কাইপির
মতো এটাতে এতো ঝামেলা নেই ।
শুধু ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন ।
এর পরে দেখুন মজা !!!!!
অনেকেই বলে এটি শুধু ১৫০ দিন এর
জন্য এক্টিভেট করে ।
হ্যা কথাটা সত্য কিন্তু ১৫০ দিন
পর নিজে নিজে সে আবার ১৫০
দিন এর জন্য এক্টিভেট
হয়ে যাবে । নো ঝামেলা !!! আর
এটি দিয়ে আপনি উইন্ডোজ
আপডেট ও করতে পারবেন । এক
কথায় পুরো অরিজিনাল উইন্ডোজ
ব্যাবহার এর মতো ।
আচ্ছা আসি যাদের এটি ইন্সটল
করলেও উইন্ডোজ এক্টিভেট হয়
না ।
আপনারা এটি ইন্সটল এর সময়
উইন্ডোজ স্মার্ট স্ক্রিন অফ
রাখুন ( ইন্সটল এর পরে আবার
অন করতে পারেন ) ।
উইন্ডোজ ইন্সটল করার জন্য এই
কী টি ব্যাবহার করুনঃ XHQ8N-
CRMCJ-RQXB6-WCHYG-C9WKB
আপনার উইন্ডোজ যেই
আইএসো থেকে দিছেন
তা যদি মডিফাইড হয়
তাইলে আমি জানি না ।
মডিফাইড
আইএসো তে না চললে নতুন কিছু
দিয়ে ট্রাই করুন ।

 আল্লাহ হাফেজ 

মাউস ব্যতীত মিনিমাইজ করা ফাইল ওপেন করুন

অনেক সময় আমরা মাউস প্রব্লেম এ ভুগান্তির শিকার হই। তথন মাউসের দরকার টা খুবই প্রয়োজন বোধ মনে করি। কিন্তু কিছুই করার নেই, মাউস থাকলে তো??

আজ আমরা শিখব কিভাবে মাউস ছাড়া মিনিমাইজ করা ফাইল ওপেন করতে হয়........

কিভাবে ওপেন করবেন:

প্রথমে কি-বোর্ডের Alt বাটন এবং Tab বাটনে চাপুন..
পরে নিচের চিত্রের মতে অপশন আসবে..



এখন আপনি যে ফাইলটি ওপেন করবেন সেটির উপরে নিয়ে Alt+Tab বাটন ছেড়ে দিন.. দেখবেন সে ফাইলটিই ওপেন হচ্ছে।








Sunday, June 22, 2014

নামবিহীন ফোল্ডার তৈরী

 

আপনারা চাইলেই যেকোনো ফোল্ডার নামবিহীন করতে পারেন।এজন্য প্রথমে যে ফোল্ডারটি নামবিহীন করবেন সেটির উপর মাউস রেখে রাইট বাটন ক্লিক করে Rename এ যান।তারপর Alt চেপে ধরে 0160 টাইপ করে  Enter চাপুন।কাজ শেষ।রিফ্রেস করলে দেখবেন ফোল্ডারটি নামবিহীন হয়ে গেছে।

গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কিত কিছু আলোচনা

বর্তমানে টেকনোলজিতে সব যায়গায় আমরা ডিজাইন এর ছোঁয়া দেখেতে পাই। দিস্লাই এর বক্স থেকে শুরু করে ওয়েব সাইট, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশান, লোগো, পোস্টার সব যায়গায় ডিজাইন দিয়ে ভরপুর অবস্থা। এই ডিজাইন গুল কিভাবে করা হয় বা এর বেসিক এলিমেন্ট কি এই বিষয় নিয়ে আমি আজ আলোচনা করবো।
আরও একটু ক্লিয়ার করে বলি। আমি আমার এই টিউনে কনো সফটওয়্যার বা অ্যাপ্লিকেশান নিয়ে আলোচনা করছি না। আমি খালি ডিজাইন সম্বন্ধে কিছু ধারনা দিব যা দিয়ে একটা সফল ডিজাইন কিভাবে করা যায়। তো-কথা না বারিয়ে আমরা মূল আলচনায় চলে যাই।


ডিজাইন এর প্রথম বিষয় হল এর Alignment । উপরের যে ছবি টা আপ্নারা দেখতে পারছেন এখানে চারটা পয়েন্ট আছে। ধরুন আপনি ফটো তুলছেন তো আম্নি ক্লিক করলাম আর ফটো উঠে গেল। হা আপনি ফটো ঠিকি তুলতে পারছেন কিন্তু এই ফটোটার কনো ডিজাইন কোয়ালিটি বা প্রফেশনাল কোয়ালিটি থাকবে না। যদি আপনি এই Alignment টা ঠিক করে একটা ফটো তলেন তাহলে দেখবেন আপনারি ভাল লাগবে ফটো টা দেখে। আমি এখানে যেই ৪ টা পয়েন্ট দেখিয়েছি আসলে এই ৪ টা পয়েন্ট হল আমাদের ফোকাস পয়েন্ট। এখন আবার সেই ফটো তলায় আসি, উপরের ডান দিকের পয়েন্ট কে ধরে যার ফটো তুলবেন তার মাথা একটু সাইড করে ফটো টা তুলে দেখুন। একটু হলেও আগের থেকে আপনার ভাল লাগবে ফটো টা। ঠিক তেমনি পোস্টার ডিজাইন, ব্যানার, বিল-বোর্ড, ভিডিও ইত্যাদি এইসব ডিজাইন এ এই Alignment টা দিয়ে ফোকাস করতে হবে। তাহলে দেখবেন ডিজাইন টা আগের থেকে অনেক সুন্দর লাগবে। আসলে আমাদের চোখ এই ৪ টা যায়গায় আগে ফোকাস করে তাই আমরা প্রথমেই এই ৪ টা পয়েন্ট এ থাকা জিনিস গুল আগে দেখব। তাই ডিজাইনাররা তাদের মূল সাবজেক্ট কে এই ৪ যায়গায় ফেলে ডিজাইন টা করে থাকে। এখানে ভিডিও এবং ফটোগ্রাফ্য ও এই ডিজাইন এর একটি অংশ।
উপরের বিষয় টা যদি আপনি ঠিক ভাবে বুঝে থাকেন তাহলে এর পরের পার্ট হবে কালার নিয়ে কিছু কথা। কালার অনেক গুরুত্ব পূর্ণ একটি অংশ ডিজাইন এর জন্য। একটা সফল ডিজাইন করতে গেলে আপনাকে কালার সম্বন্ধে অনেক ভাল ধারনা থাকতে হবে। তো বেসিক কালার পৃথিবীতে মুলত ৩ প্রকারঃ-  ১.লাল, ২. নীল, ৩. হলুদ। এই ৩ টা কালার দিয়েই পৃথিবীতে অন্য সব ধরনের কালার তৈরি হয়। আপনি যদি সঠিক কালার মিশ্রণ জানেন তাহলে আপনিও পারবেন সব ধরনের কালার তৈরি করতে। ৩ টা বেসিক কালার হুইল নিয়ে আজ আলোচনা করবো। প্রথমে Primary Color Wheel।ধরনের কালার তৈরি করতে। ৩ টা বেসিক কালার হুইল নিয়ে আজ আলোচনা করবো। প্রথমে Primary Color Wheel।
 
৩ টা বেসিক কালার (লাল, নীল, হলুদ) কেই মুলত আমারা Primary Color Wheel বলছি।  এর পর Secondary Color Wheel।
এখানে Secondary Color Wheel বলতে যা বুঝাচ্ছে সেটা হল, লাল আর হলুদ মিশানোর ফলে তৈরি হচ্ছে কমলা, তারপর লাল আর নীল মিশানোর ফলে তৈরি হচ্ছে বেগুনী, আবার নীল আর হলুদ মিশানোর ফলে তৈরি হচ্ছে সবুজ। আর শেষ কালার হুইল হল Tertiary Color Wheel।
এখানে মুলত Primary আর Secondary, Secondary আর Secondary মিশানোর ফলে যেই কালার তৈরি হচ্ছে সেটাকেই Tertiary কালার বলছি আমরা। আপনারা একটু নেট এ সার্চ করে দেখে নিবেন আরও ভাল করে এই কালার হুইল এর সম্বন্ধে। এর পর নিচে ২ টা ওয়েবসাইট এর লিঙ্ক দেয়া আছে, এই লিঙ্ক গুল একটু ঘেঁটে Color Scheme সম্বন্ধে একটু ভাল ধারনা নিবেন।
Color Scheme Designer
Color-Calculator
আরও কিছু কথা বলে নেয়া ভালো, সাদা এবং কালো কালার নিয়ে। সাদা কালার মুলত আমাদের অন্য কালার গুলকে উজ্জলতা (tint) দিয়ে থাকে অপর দিকে কালো কালার প্রতিচ্ছায়া (shadow) তৈরি করে থাকে। উধারন হিসেবে Photoshop এর কালার প্লেট টা দেখতে পারেন।
আজ তাহলে আলোচনা এই পর্যন্তই থাক, পরবর্তীতে এগুলর ভিতরে আরও অনেক বিষয় নিয়ে হাজির হব।
টেকটিউনসে বলতে গেলে এটা আমার প্রথম টিউন, যদি  এই টিউনে কোন ভূল করে থাকি তাহলে ক্ষমা করে দিবেন। আর আপনাদের মতামত অবশ্যই কমেন্ট এ জানাবেন।
ধন্যবাদ আপনাকে এটা পরার জন্য।

Saturday, June 21, 2014

আপনার পেনড্রাইভ অথবা মেমরীর ব্যকগ্রাউন্ডে আপনার পিকচার সেট করুন

আমরা প্রায় সকলেই USB Drive ব্যবহার করি।কিন্তু আমরা অতি সহজেই এসব  USB Drive এর background এ নিজের পছন্দমত ছবি দিতে পারি। এছাড়াও এতে কোন Folder এর Icon নিজের পছন্দমত দিতে পারি।আর এজন্য আমাদের প্রয়োজন হবে USB Personalizer নামক 3.56 MB এর একটি Portable Software। যা download করা যাবে  

এই লিংক হতে


USB Personalizer Icon এ Double click করার পর  Software টি চালু হবে।এখন Drive লেখা Box এ যে Drive এর background পরিবর্তন করতে চাই তা select করে দিতে হবে।এরপর নিচের Root Menu তে click করে Icon এবং background select করে দিতে হবে।ইচ্ছে করলে নিচের Text color Menu থেকে পছন্দমত Text color দিতে পারেন।এবার ডান পাশ্বের টিক চিহ্নে click করতে হবে।ব্যস হয়ে গেল আপনার পছন্দমত USB এর background।



এছাড়াও আপনি Folder Menu হতে একইভাবে Folder এর background এবং Icon পরিবর্তন করতে পারবেন।এর File Menu হতে Drive এ অবস্থিত সকল ফাইল দেখতে পাবেন। শুধু তাই নয় এর মাধ্যমে বিভিন্ন Hidden File দেখতে পারবেন, যার মাধ্যমে আপনারা Auto run virus সহ বিভিন্ন virus delete করতে পারবেন। উপরের Skin Mode হতে বিভিন্ন ধরনের Skin select করতে পারবেন। আপনাদের সকলকে ধন্যবাদ।
বি:দ্র: software টি চালাতে Computer এ .Net Framework Install থাকতে হবে।








অভ্র দিয়ে লেখা লেখি করুন বিজয়ের মত




আপনিও লিখুন অন্যকেউ বলুন

এখান থেকে ডাউনলোড করুন

সেটিং

আপনার অভ্র সেটিং এর মাঝে -->
কিবোর্ড লেআউট ইডিটর ওপেন করুন -->
ওপেন লেআউট এর মাঝে ক্লিক করলে একটি উনডো আসবে ওখানে ফাইলটি
পেষ্ট করুন।
লিখতে থাকুন বাংলা আর  বলুন
আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি
বন্ধুরা ভুল হলে ক্ষমা করবেন।
ধন্যবাদ

Notepad দিয়েই Calculator তৈরি করুন

Notepad দিয়েই খুব সহজে একটা Simple Calculator তৈরি করুন । আর এই Calculator ব্যবহার করার সময় আপনি বেশ কয়েক  ধরনের Color ব্যবহার করতে পারবেন। তাহলে চলুন
১. প্রথমে আপনার Computer থেকে Notepad অপেন করুন।
২. তারপর নীচের Code গুলো Copy করে Paste করুন।
@echo off
title calculator
color 0f
echo.
echo.
echo ___________________________________________________________________
echo -
echo Colour Changer, Type In The Colour Code You Want Then Press Enter.-
echo -
echo ___________________________________________________________________
echo.
echo.
set /p code=colour Code:
color o;de%
cls
goto top
:top
echo Colour Code: o;de%
echo ________________________________________________________________
echo -
echo My Calculator -
echo Just Type In Your problem Sum And press Enter -
echo Add=+ Subtract=- Multiply=* Divide=/ previous answer=ans -
echo Note: Answers For Division Are Rounded Off -
echo -
echo ________________________________________________________________
echo.
set /p prob=
set /a ans=&#xpr;ob%
echo.
echo =
n;s%
echo ________________________________________________________________
pause
cls
echo Previous Answer:
n;s%
goto top
pause
exit
৩. তারপর এটি Calculator.bat নামে save করুন ।
৪.তারপর Double Click করে অপেন করুন।
৫.দেখবেন যে Color Code চাইছে। Color Code গুলো হল
0. Black
1. Blue
2. Green
3. Aqua
4. Red
5. Purple
6. Yellow
7. White
8. Gray
9. Light Blue
10. Light Green
11. Light Aqua
12. Light Red
13. Light Purple
14. Light Yellow
15. Light White
এগুলোর মধ্যে যেকোন একটি অক্ষর দিয়ে Enter চাপুন ।এবার ব্যবহার করুন...

কীবোর্ডের F1 থেকে F12 পর্যন্ত কী গুলোর কাজের বিবরণ................

 
 
 
আমরা জানি, F1 থেকে F12 পর্যন্ত যে এক ডজন কি আছে সেগুলোকে ফাংশন কি বলা হয় । এখন আসুন জেনে নেয় এই কী গুলোর কাজ কি।
  • F1 : সহায়তাকারী কি হিসেবে ব্যবহূত হয়। F1 চাপলে প্রতিটি প্রোগ্রামের ‘হেল্প’ চলে আসে।
  • F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডারের নাম বদলের (রিনেম) জন্য ব্যবহূত হয়। Alt+Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের নতুন ফাইল খোলা হয়। Ctrl+F2 চেপে ওয়ার্ডে প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা যায়।
  • F3: এটি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ সুবিধা চালু হয়। Shift+F3 চেপে ওয়ার্ডের লেখা বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর বড় হাতের বর্ণ দিয়ে শুরু ইত্যাদি কাজ করা হয়।
  • F4 : ওয়ার্ডের last action performed আবার (Repeat) করা যায় এ কি চেপে। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয়।
  • F5 : মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয় F5 চেপে। পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো শুরু করা যায়। ওয়ার্ডের find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয়।
  • F6 : এটা দিয়ে মাউস কারসারকে ওয়েব ব্রাউজারের ঠিকানা লেখার জায়গায় (অ্যাড্রেসবার) নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে ওয়ার্ডে খোলা অন্য ডকুমেন্টটি সক্রিয় করা হয়।
  • F7 : ওয়ার্ডে লেখার বানান ও ব্যাকরণ ঠিক করা হয় এ কি চেপে। ফায়ারফক্সের Caret browsing চালু করা যায়। Shift+F7 চেপে ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার অভিধান চালু করা হয়।
  • F8 : অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে এই কি। সাধারণত উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালাতে এটি চাপতে হয়।
  • F9 : কোয়ার্ক এক্সপ্রেস ৫.০-এর মেজারমেন্ট টুলবার খোলা যায় এই কি দিয়ে।
  • F10 : ওয়েব ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয় এ কি চেপে। Shift+F10 চেপে কোনো নির্বাচিত লেখা বা সংযুক্তি, লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা হয়।
  • F11: ওয়েব ব্রাউজার পর্দাজুড়ে দেখা যায় ।
  • F12 : ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো খোলা হয় এ কি চেপে। Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফাইল সেভ করা হয়। এবং Ctrl+Shift+F12 চেপে ওয়ার্ড ফাইল প্রিন্ট করা হয়।
আশা করি এই তথ্য গুলো আপনাদের অনেক কাজে আসবে। তাহলে আজকের মত বিদায়, সবাই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ। ভাল লাগলে অবশ্যই জানাবেন................................

Wednesday, June 18, 2014

নিয়ে নিন পেইড ক্যামেরা এপস ফ্রিতে

আসসালামুওয়ালাইকুম। এটা আমার প্রথম টিউন ভুল হলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।এখন কাজের কথাই আসি ।। আমি আপনাদের জন্য নিএ এলাম অ্যান্ড্রয়েড এর জন্য পেইড কামেরা এপস আপনাদের জন্য ফ্রিতে...............এর নাম Clone yourself  camera

Requirements :

  • Android 2.3 and up
  • File Size: 22 MB
Google Play Price:$1.99


Feature :

  • Clone up to 4 images.
  • Levitate photos in a snap.
  • Supports full resolution your camera.
  • Clone yourself in images easily and fast: cloning has never been this fun

ডাউনলোড করুন এখান থেকে  :-P  DOWNLOAD

এনড্রয়েডে মোবাইলে বিশ্বকাপের লাইভ স্কোর পেতে চান??

টিভিতে খেলা দেখার পাশাপাশি অন্যন্য তথ্য পেতে ব্যবহার করতে পারেন Goal Live Scores নামের মুঠোফোন অ্যাপ। মাত্র ২.৮ মেগাবাইটের এই এপটি ফিফার অফিসিয়াল এপ এর চাইতে হালকা, বেশী কার্যকরী আর দ্রুততম।

অ্যাপটির যেসব ফিচার আপনার ভাল লাগবেঃ

১. রিয়েলটাইম স্কোর। পুশ নোটিফিকেশন ব্যবস্থা। গোল হলে, বা ম্যাচের অন্যন্য তথ্য এলার্টটোন দিয়ে জানিয়ে দেবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে।
২. লাইভ ম্যাচ কাস্ট এনিমেশন।
৩. বাংলাদেশী সময় অনুসারে সকল ম্যাচের ফিক্সার এবং কোন টিমকে ফেবারিট হিসাবে সিলেক্ট করবার ব্যবস্থা।
৪. ফেবারিট হিসাবে সিলেক্ট করা টিমের হালনাগাদ তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাবার ব্যবস্থা।

স্ক্রিণশটঃ 



ডাউনলোড লিংকঃ

গুগল প্লে স্টোর (সাইজ ২.৮ মেগাবাইট)

সরাসরি APK ফাইল ডাউনলোড

QR Code এর মাধ্যমে ডাউনলোড করতে স্ক্যান করুন-

ভাল থাকুন.............

Tuesday, June 17, 2014

নতুন ফটোগ্রাফারদের জন্য যা জানা অত্যান্ত জরুরী

ছবি তুলতে কে না ভালবাসে? ছবি তোলা কারো নেশা আবার কারো পেশা। এখানে খানে বিভিন্ন কারণে মানুষ ছবি তুলে চলেছে। বর্তমান সময়টা ফটোগ্রাফির দৃষ্টিকোণ থেকে একটু পরিবর্তিত হয়েছে। এইতো কিছু আগের সময়ের কথাই ধরা যাক- ছবি তোলার ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের প্রথম আকর্ষণ ছিল ছোট্ট/কমপ্যাক্ট টাইপের বিভিন্নরকম ডিজিটাল ক্যামেরা। যেগুলো দিয়ে খুব সহজেই সুন্দর ঝকঝকে ছবি তোলা যায়।
কিন্তু হঠাৎ করেই সময়টা যেন পাল্টে গেল। এখন ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য অনেক সাধারণ মানুষ যেমন- বিশেষ করে ইউনিভার্সিটির ছাত্ররা, স্বচ্ছল পরিবারের গৃহকর্তা, সৌখিন ব্যবহারকারীরা ক্যামেরা কেনার সময় DSLR ক্যামেরার প্রাধান্য দিচ্ছেন। DSLR ক্যামেরার একটু হিড়িক পড়ে গেছে। অথচ এর সঠিক ব্যবহার বেশ জটিল এবং সাধারণ ক্যামেরা যত দ্রুত আয়ত্বে আনা যায় DSLR ক্যামেরা ঠিক তার বিপরীত। ব্যপার না। চেষ্টা হচ্ছে এটা ভালো কথা। কিন্তু সমস্যাটা হচ্ছে- যারা একটি DSLR ক্যামেরার মালিক তাদের অনেকের থেকে ভালো কিছু বের হচ্ছে না কারণ তারা আফসোস করেন কিন্তু চেষ্টা করেন না ব্যস্ততার অজুহাতে আর ক্যামেরাটা সাজিয়ে রাখতে খুব পছন্দ করেন। তবে আমার মনে হয় যারা সত্যিকারের ফটোগ্রাফিতে উৎসাহী তাদের থেকে আজ নয়তো কাল কিছু অন্যে পাবে। অনেক কথা হয়ে গেল- আরো অনেক আছে। বাদ দেই আর আসি মূল প্রসঙ্গে।

HDR ফটোগ্রাফি কি?

HDR ফটোগ্রাফি হচ্ছে আধুনিক ফটোগ্রাফির একটি কৌশলের নাম। যাকে বলা হচ্ছে- High Dynamic Range ফটোগ্রাফি। যেখানে একাধিকবার বিভিন্ন এক্সপোজার ভ্যালুতে গৃহীত কতগুলো ছবিকে Merge করে একটি ছবিতে রূপান্তর করা হয়।

HDR ফটোগ্রাফির প্রয়োজন কি?

HDR ফটোগ্রাফি ব্যবহার করা হয় ক্ষেত্র বিশেষে। খুব সাধারণ একটি উদাহরণ হলো- ধরুন আমি আপনাকে বললাম ভোরের সূর্য উদিত অবস্থায় এমন একটি ছবি তুলে দিবেন  যেখানে সুর্যের আকৃতি থাকবে সুস্পষ্ট এবং সেই সাথে নিচের এলাকার দৃশ্য হবে পরিষ্কারভাবে দর্শনযোগ্য। আপনি কি পারবেন?
অবশ্যই আপনি পারবেন না, শুধুমাত্র HDR ফটোগ্রাফি ব্যতীত। কারণ খুব সাধারণ- আপনি যখন সুর্যের ছবি তোলার জন্য ক্যামেরা এডজাস্ট করবেন তখন আপনার ল্যান্ডস্ক্যাপ কালো হয়ে যাবে। আবার যখন ল্যান্ডস্ক্যাপ সঠিক আলোতে আনেন অবশ্যই সূর্যটি Over Exposed/Burn হয়ে যাবে। এখন বলুন ছবিটি তুলবেন কিভাবে? বোঝাতে পারলাম কি?

কো্থায় করবেন HDR ফটোগ্রাফি?

কম আলোতে ফটোগ্রাফি করার ক্ষেত্রে HDR ফটোগ্রাফির প্রয়োজন হতে পারে যেখানে কিছু বস্তু দেখা যায় আর কিছু দেখাই যায় না। সূর্যের আলোতে ছবি তুলতে গেলে অনেক সময় দেখবেন উজ্জল স্থানগুলো প্রায় জ্বলে যাচ্ছে কিন্তু ছায়ায় কিছুই দেখা যাচ্ছে না। এটা হচ্ছে আলো ছায়ার মাঝে কনস্ট্রাস্টের আধিক্যের কারণে।এই ধরণের ফটোগ্রাফি করার ক্ষেত্রে HDR ফটোগ্রাফির প্রয়োজন হবে।
বড় ধরণের এলাকা নিয়ে ফটোগ্রাফি করার ক্ষেত্র্রে HDR ফটোগ্রাফির প্রয়োজন হবে কারণ এ ধরণের ছবিতে প্রচুর বিষয়বস্তু থাকে যার সবকিছু সমান আলো পায় না। বিশেষ করে যদি সেটা হয় খোলা আকাশের নিচে। আপনি আপনার ভূমির এলাকা পরিষ্কার আনতে পারলে আকাশ সঠিকভাবে আনতে পারবেন না। ছবিতে অন্যধরণের মাত্রা আনার জন্য HDR ফটোগ্রাফির প্রয়োজন হবে কারণ HDR ফটোগ্রাফিগুলো একটু ভিন্ন ধাচেঁর হয় এবং অনেকে বিশেষ আকর্ষণ নিয়ে দেখে।

কিভাবে করবেন HDR ফটোগ্রাফি?

HDR ফটোগ্রাফির জন্য দুটি ভিন্ন পদ্ধতির একটি হলো অনেক DSLR/Digital ক্যামেরার মধ্যে HDR এর সরাসরি অপশন থাকে যা আপনি ব্যবহার করতে পারেন। আর না থাকলে তা ম্যানুয়ালি আপনাকে করতে হবে।
আমরা ম্যানুয়াল পদ্ধতি দেখব। আপনি HDR ফটোগ্রাফি করার জন্য আপনার নির্বাচিত এলাকায় ক্যামেরা স্থাপন করুন। অবশ্যই চেষ্টা করবেন ট্রাইপড ব্যবহার করার জন্য। কারণে এতে ছবি নিখুঁত হয়। বাধ্য হয়ে হাতে তুলতে চাইলে হাত কাঁপাবেন না এবং অবশ্যই আপনার ছবির ফ্রেম/ভিউফাইন্ডারের এলাকা মনে রাখুন। কোন ক্রমেই যেন কোন প্রকার জুম না হয়।এখন আপনি ৩ টি শট নিবেন- ১ম শট- লো এক্সপোজার (যেখানে শুধুমাত্র উজ্জ্বল বিষয়বন্তু পরিষ্কার দেখা যাবে। ২য় শট- মিডিয়াম এক্সপোজার (যতদূর সম্ভব চেষ্টা করুন সবকিছুকে যত পরিষ্কার আনা যায়)। ৩য় শট- ওভার এক্সপোজার (সমস্ত অন্ধকার ও অনুজ্জল বস্তুকে উপযুক্ত দর্শনযোগ্য উজ্জলতায় আনুন এতে উজ্জল বন্তুসমূহ বার্ণ হয়ে যাবে কিন্তু চিন্তার কোন কারণ নেই।


মূল কাজ শেষ এবার আসুন পোস্ট প্রসেসিং-এ। এক্ষেত্রে আপনাকে ফটোশপ, লাইটরুম, ফটোমেট্রিক্স জাতীয় ফটো এডিটিং সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে HDR ফটোগ্রাফ তৈরীর জন্য। ফটোমেট্রিক্স প্রো সফট্ওয়্যারটির পোর্টেবল ভার্সনটি ডাউনলোড করে শুধুমাত্র ৫ মিনিট টিউটোরিয়ালটি পড়ুন সব পরিষ্কার হয়ে যাবে। পরবর্তীতে আপনি আপনার পছন্দমতো এপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারবেন।

সতর্কতা:

চলমান বিষয়ের HDR ফটোগ্রাফি না করাই ভালো কারণ এতে খারাপ ফল পাবেন। নিরিবিলি মনোরম স্থানের HDR ফটোগ্রাফির চেষ্টা করবেন। ভালো ফল পেতে ছবি তোলার সময় হাত কাপাবেন না। পোষ্ট প্রসেসিং এর সময় খেয়ার রাখবেন কোন চলমান বন্তুর কারণে আপনার HDR ফটোগ্রাফটিতে কোন Ghost বা কোন অর্ধদৃশ্যমান বন্তু আছে কিনা। যদি থাকে তাহলে ফটো এডিটিং এপ্লিকেশন দিয়ে Deghost করে নিন। আর যদি কোন মানুষের ছবি সহ HDR ফটোগ্রাফ করতে চান তাহলে মানুষ সহ একটি ছবি শুধু মাত্র মিডিয়ার এক্সপোজারে অর্থাৎ মাঝখানের ফ্রেমে ব্যবহার করুন। যেখানে আলোছায়ার আবহ প্রয়োজন সেখানে HDR ফটোগ্রাফি না করাই ভালো। যে ছবিতে রং এর এক্যুরেসির ব্যপার আছে সেখানে HDR ফটোগ্রাফি না করাই ভালো এতে রংয়ের এক্যুরেসি নষ্ট হতে পারে। সব কাজ শেষে আউটপুট দেয়ার আগে Contrast, Brightness, Saturation, Hue, Sharpness, Color Balance ঠিক করে নিবেন (যদি প্রয়োজন থাকে)। ধন্যবাদ সবাইকে।








মজিলা ফায়ারফক্স এর নতুন ভার্সন


আইকনঃ মজিলা ফায়ারফক্স আইকন কে নতুন রুপ দেয়া হয়েছে ।
মজিলা প্লাগিনঃ মজিলা প্লাগিন সেটিং এ কিছু পরিবর্তন সাধন করা হয়েছে  ।

GStreamer 1.0 জন্য সমর্থনঃ ফায়ারফক্স 30 এখন GStreamer 1.0 জন্য সমর্থন করে এবং এই H.264-ভিডিও, mp3 এবং লিনাক্স সিস্টেমের জন্য এএসি অডিও সমর্থন করে
নতুন সাইডবার বাটনঃ  মোজিলা একটি নতুন sidebar বাটন যোগ করা হয়েছে  যার ফলে ফায়ারফক্স ব্যবহার করার সময়  আপনি এখন একটি সাইড বার আপনার বুকমার্কস এবং ব্রাউজিং ইতিহাস প্রদর্শন করতে পারেন. আপনি ব্রাউজার ইতিহাস জন্য বুকমার্ক অথবা Ctrl-h জন্য শর্টকাট Ctrl-b ব্যবহার হয়
গতিঃ  এই ব্রাউজার এর মাধ্যমে আর দ্রুত ব্রাউজিং করা সম্ভব ।
প্রাইভেট ব্রাউজিংঃ  এটি তে প্রাইভেট ব্রাউজিং আরও উন্নত হয়েছে ।এখন নতুন উইন্ডো এর মাধ্যমে প্রাইভেট  ব্রাউজিং সম্ভব ।

ডাউনলোড লিংক

কম্পিউটার বন্ধ হবে আপনার দেওয়া টাইম অনুযায়ী



আমরা অনেক সময় কম্পিউটারকে অনেক বড় কোন কাজ দেই যা করতে কম্পিউটারের অনেক সময় লাগে, এজন্য আমরা কাজটা দিয়ে কম্পিউটার অন আমরা আমাদের পার্সোনাল কাজে ব্যস্ত থাকি। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় আমাদের পার্সোনাল কাজ শেষ করতে অনেক সময় লেগে যায়,  এবং ততক্ষণ কম্পিউটার অন থাকে, এতে কম্পিউটার খারাপ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু আমরা ইচ্ছা করলে একটা নিদৃষ্ট সময় পরে কম্পিউটার নিজে থেকেই বন্ধ হয়ে যাবে এমন কমান্ড দিয়ে রাখতে পারি। এজন্য আমাদের কোন আলাদা সফটওয়্যার এর দরকার পরবে না। আমরা কম্পিউটারের run থেকেই এই কাজটা করে নিতে পারি। তো চলুন দেখাযাক কিভাবে এটা করা যায়
প্রথমে windows key+R প্রেস করে কম্পিটারের run কমান্ড ওপেন করুন




এবার run "shutdown /s /t 20" ("" কেটে দিন)এই কমান্ড ব্যবহার করুন। লক্ষ্য করুন t এর পরে ২০ দেওয়া আছে, তার মানে যদি ওইখানে ২০ রেখে ওকে প্রেস করি তাহলে কম্পিউটার ২০ সেকেন্ডের মধ্যে বন্ধ হয়ে যাবে। এখানে আপনাকে 7440বশই টাইমিংটা সেকেন্ডে করতে হবে। মনে করেন আমি যদি চাই আমার কম্পিউটার ঘন্টা ৩০ মিনিট পরে বন্ধ হবে তাহলে এই দুই ঘন্টা ৩০ মিনিটকে সেকেন্ড কনভার্ট করতে হবে। যেহেতু ৬০ মিনিটে এক ঘন্টা এবং ৬০ সেকেন্ডে এক মিনিট অর্থাৎ ঘন্টা ৩০ মিনিটকে সেকেন্ড করলে হবে x60x60+30x60=7440+1800=9240
তাহলে কোডিংটা হবে "shutdown /s /t 9240"





ধন্যবাদ! কোন ভুল হলে ক্ষমা করবেন !